আফগান সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাবে অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড বলেছেন, আফগানিস্তানে নিরাপত্তাপরিস্থিতির উন্নতি, সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে দেশটির সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাবে তাঁর দেশ। গত শনিবার রাতে আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে নৈশভোজের সময় তিনি এ কথা বলেন।
ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রথম বিদেশ সফরে আছেন গিলার্ড। আকস্মিক সফরে শনিবার তিনি আফগানিস্তান যান। গতকাল রোববার সিডনিতে তাঁর কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, নিরাপত্তা, শাসনব্যবস্থা ও উন্নয়নের লক্ষ্য পূরণে আফগান সারকারকে সহযোগিতা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন গিলার্ড এবং এ ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার প্রত্যাশার বিষয়টিও তিনি জানিয়ে দিয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ার দেড় হাজারের বেশি সেনা বর্তমানে আফগানিস্তানে মোতায়েন রয়েছে এবং তাদের বেশিরভাগ রয়েছে দক্ষিণাঞ্চলীয় উরুজগান প্রদেশে। আফগানিস্তানে এ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার ২১ সেনা নিহত হয়েছে। আফগান যুদ্ধে দেশের ভূমিকা নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে শিগগির বিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে।
কাবুলে প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দিতে যাওয়ার আগে উরুজগানে নিজ দেশের সেনাদের সঙ্গে দেখা করেন গিলার্ড। তিনি সেনাদের তৈরি খাবার খান এবং ফুটবল খেলা দেখেন।
কাবুল সফরের সময় আফগানিস্তানে ন্যাটো বাহিনীর কমান্ডার জেনালের ডেভিড পেট্রাউসের সঙ্গেও বৈঠক করেন গিলার্ড। আফগান বাহিনীর হাতে নিরাপত্তার দায়িত্ব হস্তান্তরের বিষয়ে আলোচনা করেন তাঁরা।
আফগানিস্তান থেকে বিদেশি সেনা চলে গেলে নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষার দায়িত্ব নেওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে দেশের সেনাবাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন হামিদ কারজাই। গত শনিবার আফগান সেনাদের উদ্দেশ্যে এক ভাষণে তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় আজ আমাদের সঙ্গে আছে, একদিন তাদের স্বার্থ ফুরাবে। তখন তারা আমাদের ফেলে রেখে চলে যাবে, যেমন গিয়েছিল অতীতে।’
ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রথম বিদেশ সফরে আছেন গিলার্ড। আকস্মিক সফরে শনিবার তিনি আফগানিস্তান যান। গতকাল রোববার সিডনিতে তাঁর কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, নিরাপত্তা, শাসনব্যবস্থা ও উন্নয়নের লক্ষ্য পূরণে আফগান সারকারকে সহযোগিতা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন গিলার্ড এবং এ ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার প্রত্যাশার বিষয়টিও তিনি জানিয়ে দিয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ার দেড় হাজারের বেশি সেনা বর্তমানে আফগানিস্তানে মোতায়েন রয়েছে এবং তাদের বেশিরভাগ রয়েছে দক্ষিণাঞ্চলীয় উরুজগান প্রদেশে। আফগানিস্তানে এ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার ২১ সেনা নিহত হয়েছে। আফগান যুদ্ধে দেশের ভূমিকা নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে শিগগির বিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে।
কাবুলে প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দিতে যাওয়ার আগে উরুজগানে নিজ দেশের সেনাদের সঙ্গে দেখা করেন গিলার্ড। তিনি সেনাদের তৈরি খাবার খান এবং ফুটবল খেলা দেখেন।
কাবুল সফরের সময় আফগানিস্তানে ন্যাটো বাহিনীর কমান্ডার জেনালের ডেভিড পেট্রাউসের সঙ্গেও বৈঠক করেন গিলার্ড। আফগান বাহিনীর হাতে নিরাপত্তার দায়িত্ব হস্তান্তরের বিষয়ে আলোচনা করেন তাঁরা।
আফগানিস্তান থেকে বিদেশি সেনা চলে গেলে নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষার দায়িত্ব নেওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে দেশের সেনাবাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন হামিদ কারজাই। গত শনিবার আফগান সেনাদের উদ্দেশ্যে এক ভাষণে তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় আজ আমাদের সঙ্গে আছে, একদিন তাদের স্বার্থ ফুরাবে। তখন তারা আমাদের ফেলে রেখে চলে যাবে, যেমন গিয়েছিল অতীতে।’
No comments