ইমামকে মধ্যপ্রাচ্যে পাঠানো নিয়ে তোপের মুখে ওবামা প্রশাসন
এক ইমামকে মধ্যপ্রাচ্য সফরে পাঠানো নিয়ে রক্ষণশীল আইনপ্রণেতাদের তোপের মুখে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ওবামা প্রশাসন। নিউইয়র্কে বিমান হামলায় বিধ্বস্ত টুইন টাওয়ারের কাছে গ্রাউন্ড জিরোতে মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টার নির্মাণের অন্যতম পরিকল্পনাকারী ওই ইমাম। ওই স্থানে মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টার তৈরির পরিকল্পনা নিয়ে বিতর্ক চলছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ফিলিপ ক্রাউলি বলেন, ইমাম ফয়সাল (আবদুল রউফ) সরকারি সফরের অংশ হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যের কাতার, বাহরাইন ও সংযুক্ত আরব আমিরাত ভ্রমণ করবেন। যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের অবস্থান এবং ধর্মীয় সহিষ্ণুতা বিষয়ে তিনি আলোচনা করবেন।
কিন্তু ইমাম আবদুল রউফের এই সফরের কঠোর সমালোচনা করেছেন মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্য টেলেনা রস-লেহটিহেন এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাবিষয়ক কমিটির সদস্য পিটার কিং।
তাঁরা দুজন এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, মার্কিন করদাতাদের অর্থে আবদুল রউফ মধ্যপ্রাচ্য সফর করবেন—এটা মেনে নেওয়া যায় না।
রিপাবলিকান দুই নেতা আরও বলেন, আবদুল রউফ নাইন ইলেভেনের হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছেন। এবং তিনি হামাসকেও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে মানতে রাজি নন।
তাঁরা আরও বলেন, মার্কিন নাগরিকদের পক্ষে কথা বলার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে বেছে নেওয়াকে আবারও প্রশাসনের নীতি এবং অর্থ খরচের গুরুত্ব নির্ধারণ নিয়ে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।
তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রাত্যহিক ব্রিফিংয়ে আবদুল রউফের সফরের ঘোষণা দেওয়ার সময় মুখপাত্র ক্রাউলি তাঁকে একজন উদারপন্থী হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি জানান, রউফ ইতিমধ্যে আরব ও মুসলিম দেশগুলোতে এ ধরনের দুটি সফর করেছেন। ২০০৭ সালে তিনি বাহরাইন, মরক্কো, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার এবং চলতি বছরের জানুয়ারিতে মিসর সফর করেছেন।
ক্রাউলি বলেন, ‘আবদুল রউফের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক দীর্ঘ দিনের। ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও বিচিত্রতার বিষয়ে তাঁর কর্মকাণ্ড সুপরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের অবস্থান সম্পর্কে একটি উদারপন্থী দৃষ্টিভঙ্গি তিনি বিদেশি দর্শকদের কাছে উপস্থাপন করেন।’
ক্রাউলি আরও বলেন, ‘গ্রাউন্ড জিরোতে মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টার তৈরি নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হওয়ার আগেই সফর নিয়ে আবদুল রউফের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে।’
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ফিলিপ ক্রাউলি বলেন, ইমাম ফয়সাল (আবদুল রউফ) সরকারি সফরের অংশ হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যের কাতার, বাহরাইন ও সংযুক্ত আরব আমিরাত ভ্রমণ করবেন। যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের অবস্থান এবং ধর্মীয় সহিষ্ণুতা বিষয়ে তিনি আলোচনা করবেন।
কিন্তু ইমাম আবদুল রউফের এই সফরের কঠোর সমালোচনা করেছেন মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্য টেলেনা রস-লেহটিহেন এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাবিষয়ক কমিটির সদস্য পিটার কিং।
তাঁরা দুজন এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, মার্কিন করদাতাদের অর্থে আবদুল রউফ মধ্যপ্রাচ্য সফর করবেন—এটা মেনে নেওয়া যায় না।
রিপাবলিকান দুই নেতা আরও বলেন, আবদুল রউফ নাইন ইলেভেনের হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছেন। এবং তিনি হামাসকেও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে মানতে রাজি নন।
তাঁরা আরও বলেন, মার্কিন নাগরিকদের পক্ষে কথা বলার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে বেছে নেওয়াকে আবারও প্রশাসনের নীতি এবং অর্থ খরচের গুরুত্ব নির্ধারণ নিয়ে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।
তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রাত্যহিক ব্রিফিংয়ে আবদুল রউফের সফরের ঘোষণা দেওয়ার সময় মুখপাত্র ক্রাউলি তাঁকে একজন উদারপন্থী হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি জানান, রউফ ইতিমধ্যে আরব ও মুসলিম দেশগুলোতে এ ধরনের দুটি সফর করেছেন। ২০০৭ সালে তিনি বাহরাইন, মরক্কো, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার এবং চলতি বছরের জানুয়ারিতে মিসর সফর করেছেন।
ক্রাউলি বলেন, ‘আবদুল রউফের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক দীর্ঘ দিনের। ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও বিচিত্রতার বিষয়ে তাঁর কর্মকাণ্ড সুপরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের অবস্থান সম্পর্কে একটি উদারপন্থী দৃষ্টিভঙ্গি তিনি বিদেশি দর্শকদের কাছে উপস্থাপন করেন।’
ক্রাউলি আরও বলেন, ‘গ্রাউন্ড জিরোতে মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টার তৈরি নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হওয়ার আগেই সফর নিয়ে আবদুল রউফের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে।’
No comments