দল নেই পিটারসেনের
কোনো কাউন্টির সঙ্গেই আর চুক্তি নেই পিটারসেনের |
২০০৯ সালের মে মাসে পোর্ট অব স্পেনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্ট সেঞ্চুরি করেছেন কেভিন পিটারসেন। তার পর থেকে ব্যাটে এমন কিছু রান নেই তাঁর। খুব খারাপ পারফরম্যান্স না হলেও বলা যায়, সময়টা পিটারসেনের হয়ে কথা বলছে না।
সময়টা পিটারসেনের নয়, তার আরও প্রমাণ, দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত এই ক্রিকেটারের সঙ্গে চুক্তি বাড়াল না হ্যাম্পশায়ার। পিটারসেন যদি দ্রুত কোনো কাউন্টি দল খুঁজে না পান, তবে তিনি হয়ে যেতে পারেন ইংল্যান্ডের প্রথম ‘ফ্রিল্যান্স টেস্ট ক্রিকেটার’।
রেকর্ডপ্রেমীদের জন্য ব্যাপারটা মজার। কিন্তু ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) ব্যাপারটাকে ভালোভাবে দেখছে না। তারা পিটারসেনকে জানিয়ে দিয়েছে, দ্রুত নতুন দল খুঁজে না পেলে ইসিবির সঙ্গে তাঁর চুক্তি অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে যেতে পারে। পিটারসেনের দল পাওয়া, না পাওয়া নিয়ে অবশ্য খুব একটা ভাবিত নন ইংল্যান্ড কোচ অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার।
হ্যাম্পশায়ারের সঙ্গে ঝামেলাটা পিটারসেনই শুরু করেছিলেন। এই কাউন্টি ছেড়ে বাড়ির কাছে মিডলসেক্স বা সারেতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তিনি। সেটা হয়নি। পরে পিটারসেন আবার হ্যাম্পশায়ারে খেলার আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এবার আগ্রহ দেখায়নি হ্যাম্পশায়ারই।
পিটারসেন কাউন্টিহীন হয়ে পড়ায় ইসিবি চিন্তিত। কিন্তু ইংল্যান্ডের জিম্বাবুইয়ান কোচ ফ্লাওয়ার বলছেন, ‘অ্যাশেজ খেলতে অস্ট্রেলিয়া রওনা হওয়ার আগে ওর (পিটারসেনের) কাউন্টি পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে কি না, তা নিয়ে আমি খুব চিন্তিত নই। তবে ইসিবির নীতিমালার কারণেই তারা হয়তো চায় আমাদের সব আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় কোনো না কোনো কাউন্টির সঙ্গে যুক্ত থাক।’
ফ্লাওয়ার বরং পাকিস্তানের বিপক্ষে এজবাস্টন টেস্টে পিটারসেনের ৮০ রানের ইনিংসটা নিয়েই আলোচনা করতে বেশি আগ্রহী। যদিও খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে করা পিটারসেনের এই ইনিংস নিয়ে ইংলিশ সংবাদমাধ্যম খুব সমালোচনা করেছে। কিন্তু ফ্লাওয়ার ইনিংসটা দেখে মজা পেয়েছেন, ‘পরিস্থিতিটা প্রথম ইনিংসে ব্যাট করার জন্য খুব ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। পিটারসেন যেভাবে রানের জন্য লড়ল এবং ৮০ রানের ছোট্ট একটা ইনিংস খেলল, সেটা আমি খুব উপভোগ করেছি।
সময়টা পিটারসেনের নয়, তার আরও প্রমাণ, দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত এই ক্রিকেটারের সঙ্গে চুক্তি বাড়াল না হ্যাম্পশায়ার। পিটারসেন যদি দ্রুত কোনো কাউন্টি দল খুঁজে না পান, তবে তিনি হয়ে যেতে পারেন ইংল্যান্ডের প্রথম ‘ফ্রিল্যান্স টেস্ট ক্রিকেটার’।
রেকর্ডপ্রেমীদের জন্য ব্যাপারটা মজার। কিন্তু ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) ব্যাপারটাকে ভালোভাবে দেখছে না। তারা পিটারসেনকে জানিয়ে দিয়েছে, দ্রুত নতুন দল খুঁজে না পেলে ইসিবির সঙ্গে তাঁর চুক্তি অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে যেতে পারে। পিটারসেনের দল পাওয়া, না পাওয়া নিয়ে অবশ্য খুব একটা ভাবিত নন ইংল্যান্ড কোচ অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার।
হ্যাম্পশায়ারের সঙ্গে ঝামেলাটা পিটারসেনই শুরু করেছিলেন। এই কাউন্টি ছেড়ে বাড়ির কাছে মিডলসেক্স বা সারেতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তিনি। সেটা হয়নি। পরে পিটারসেন আবার হ্যাম্পশায়ারে খেলার আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এবার আগ্রহ দেখায়নি হ্যাম্পশায়ারই।
পিটারসেন কাউন্টিহীন হয়ে পড়ায় ইসিবি চিন্তিত। কিন্তু ইংল্যান্ডের জিম্বাবুইয়ান কোচ ফ্লাওয়ার বলছেন, ‘অ্যাশেজ খেলতে অস্ট্রেলিয়া রওনা হওয়ার আগে ওর (পিটারসেনের) কাউন্টি পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে কি না, তা নিয়ে আমি খুব চিন্তিত নই। তবে ইসিবির নীতিমালার কারণেই তারা হয়তো চায় আমাদের সব আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় কোনো না কোনো কাউন্টির সঙ্গে যুক্ত থাক।’
ফ্লাওয়ার বরং পাকিস্তানের বিপক্ষে এজবাস্টন টেস্টে পিটারসেনের ৮০ রানের ইনিংসটা নিয়েই আলোচনা করতে বেশি আগ্রহী। যদিও খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে করা পিটারসেনের এই ইনিংস নিয়ে ইংলিশ সংবাদমাধ্যম খুব সমালোচনা করেছে। কিন্তু ফ্লাওয়ার ইনিংসটা দেখে মজা পেয়েছেন, ‘পরিস্থিতিটা প্রথম ইনিংসে ব্যাট করার জন্য খুব ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। পিটারসেন যেভাবে রানের জন্য লড়ল এবং ৮০ রানের ছোট্ট একটা ইনিংস খেলল, সেটা আমি খুব উপভোগ করেছি।
No comments