হারিয়ে যাওয়া ব্যাঙের খোঁজে...
বিশ্বের হারিয়ে যাওয়া ১০০ প্রজাতির ব্যাঙের অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। শুধু ব্যাঙ নয়, বিশ্বের ক্রান্তীয় বনাঞ্চলের হারিয়ে যাওয়া বিভিন্ন উভচর প্রাণীর অনুসন্ধানে কাজ চলছে। কনজারভেশন ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি সংগঠন এ উদ্যোগ নিয়েছে।
ক্রান্তীয় বনাঞ্চলের সোনালি ব্যাঙ, কালো ও হলুদ বর্ণের গিরিগিটির মতো বিশেষ ধরনের অনেক প্রাণী এক দশকেরও বেশি সময় ধরে চোখে পড়ছে না। আবার এ জাতীয় উভচর এমন বেশ কিছু প্রজাতি রয়েছে, এক শতাব্দীর মধ্যে যেগুলোর দেখা মেলেনি। এমনই এক প্রজাতি তুর্কেস্তানিয়ান স্যালামান্ডার। এ স্যালামান্ডারের সর্বশেষ দেখা মিলেছিল ১৯০৯ সালে।
পরিবেশ রক্ষা-বিষয়ক সংগঠন কনজারভেশন ইন্টারন্যাশনাল আশঙ্কা করছে, এ প্রাণীগুলো বিলুপ্তি পথে চলে গেছে। এ বিলুপ্তি রোধেই হারিয়ে যাওয়া ১০০ প্রজাতির ব্যাঙের অনুসন্ধানে একটি প্রকল্প হাতে নেয় কনজারভেশন ইন্টারন্যাশনাল।
হারিয়ে যাওয়া ওই ১০০ প্রজাতির ব্যাঙের মধ্যে যেমন অস্ট্রেলিয়ান বিশেষ প্রজাতির ব্যাঙ রয়েছে, তেমনি রয়েছে কলম্বিয়া, সিরিয়া ও আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চলের ব্যাঙ। জলবায়ু পরিবর্তন ও বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে অন্য অনেক প্রাণীর মতোই ব্যাঙের বিভিন্ন প্রজাতি বিলুপ্তির মুখে রয়েছে।
ক্রান্তীয় বনাঞ্চলের সোনালি ব্যাঙ, কালো ও হলুদ বর্ণের গিরিগিটির মতো বিশেষ ধরনের অনেক প্রাণী এক দশকেরও বেশি সময় ধরে চোখে পড়ছে না। আবার এ জাতীয় উভচর এমন বেশ কিছু প্রজাতি রয়েছে, এক শতাব্দীর মধ্যে যেগুলোর দেখা মেলেনি। এমনই এক প্রজাতি তুর্কেস্তানিয়ান স্যালামান্ডার। এ স্যালামান্ডারের সর্বশেষ দেখা মিলেছিল ১৯০৯ সালে।
পরিবেশ রক্ষা-বিষয়ক সংগঠন কনজারভেশন ইন্টারন্যাশনাল আশঙ্কা করছে, এ প্রাণীগুলো বিলুপ্তি পথে চলে গেছে। এ বিলুপ্তি রোধেই হারিয়ে যাওয়া ১০০ প্রজাতির ব্যাঙের অনুসন্ধানে একটি প্রকল্প হাতে নেয় কনজারভেশন ইন্টারন্যাশনাল।
হারিয়ে যাওয়া ওই ১০০ প্রজাতির ব্যাঙের মধ্যে যেমন অস্ট্রেলিয়ান বিশেষ প্রজাতির ব্যাঙ রয়েছে, তেমনি রয়েছে কলম্বিয়া, সিরিয়া ও আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চলের ব্যাঙ। জলবায়ু পরিবর্তন ও বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে অন্য অনেক প্রাণীর মতোই ব্যাঙের বিভিন্ন প্রজাতি বিলুপ্তির মুখে রয়েছে।
No comments