এবারও শাস্তি কমই পেলেন ব্রড
সুনীল গাভাস্কার বলতে পারেন, ‘দেখলেন তো, আমার কথাই সত্যি’! পরশু এজবাস্টন টেস্টের চতুর্থ দিনে পাকিস্তানি ব্যাটসম্যান জুলকারনাইন হায়দারের শরীরে বল ছুড়ে মেরে ম্যাচ ফির ৫০ শতাংশ জরিমানা গুনতে হচ্ছে ইংলিশ পেসার স্টুয়ার্ট ব্রডকে। এই ধরনের অপরাধে এটাই সর্বনিম্ন শাস্তি। গাভাস্কার এ ব্যাপারে আগেই বলেছিলেন, বাবা ক্রিস ব্রড ম্যাচ রেফারি হওয়ায় সব সময় কম শাস্তি পান ব্রড।
স্টুয়ার্ট ব্রড কখনোই শান্তশিষ্ট ক্রিকেটার হিসেবে পরিচিত নন। মাঠে টুকটাক অখেলোয়াড়োচিত আচরণ করে থাকেন। কিন্তু ভারতীয় কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান গাভাস্কারের দাবি, সে তুলনায় শাস্তি খুব কমই পান ব্রড। কারণ তাঁর বাবা ক্রিস ব্রড একজন ম্যাচ রেফারি।
পাকিস্তান-ইংল্যান্ড টেস্টে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করছিলেন ক্রিস ব্রডদের ‘নেতা’ আইসিসির প্রধান ম্যাচ রেফারি রঞ্জন মাদুগালে। স্টুয়ার্ট ব্রডকে শাস্তি দিয়ে মাদুগালে অবশ্য বলছেন, ঘটনার পরপরই ক্ষমা চাইলেও ব্রডের ওপর তিনি ভীষণ ক্ষুব্ধ, ‘ব্রডের আচরণ একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। রাগের মাথায় হতাশ হয়ে কিছু একটা করার ব্যাপারটা আমি বুঝি। কিন্তু পরিস্থিতি যা-ই হোক, আবেগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং প্রতিপক্ষকে সম্মান দিতে শিখতে হবে। ক্ষমা চেয়ে স্টুয়ার্ট অবশ্য বুঝিয়েছে, ও ভুল বুঝতে পেরেছে। আমি নিশ্চিত, ভবিষ্যতে ও আর এমনটা করবে না।’
সে করুন আর না-ই করুন, ব্রড এত সহজে সমালোচনা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না। পাকিস্তানি অধিনায়ক সালমান বাট বলছেন, ক্ষমা চাইলেও ব্রডের কাজটা কোনোক্রমেই ভালো হয়নি, ‘ক্রিকেট ভদ্রলোকের খেলা। কিন্তু ওরা মনে হয় হতাশ হয়ে গিয়েছিল। ইচ্ছে করে একজন খেলোয়াড় আরেকজনের শরীরে বল ছুড়ে মারছে, এটা কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য ব্যাপার না; তা সে ক্ষমা চাইলেও না।
স্টুয়ার্ট ব্রড কখনোই শান্তশিষ্ট ক্রিকেটার হিসেবে পরিচিত নন। মাঠে টুকটাক অখেলোয়াড়োচিত আচরণ করে থাকেন। কিন্তু ভারতীয় কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান গাভাস্কারের দাবি, সে তুলনায় শাস্তি খুব কমই পান ব্রড। কারণ তাঁর বাবা ক্রিস ব্রড একজন ম্যাচ রেফারি।
পাকিস্তান-ইংল্যান্ড টেস্টে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করছিলেন ক্রিস ব্রডদের ‘নেতা’ আইসিসির প্রধান ম্যাচ রেফারি রঞ্জন মাদুগালে। স্টুয়ার্ট ব্রডকে শাস্তি দিয়ে মাদুগালে অবশ্য বলছেন, ঘটনার পরপরই ক্ষমা চাইলেও ব্রডের ওপর তিনি ভীষণ ক্ষুব্ধ, ‘ব্রডের আচরণ একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। রাগের মাথায় হতাশ হয়ে কিছু একটা করার ব্যাপারটা আমি বুঝি। কিন্তু পরিস্থিতি যা-ই হোক, আবেগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং প্রতিপক্ষকে সম্মান দিতে শিখতে হবে। ক্ষমা চেয়ে স্টুয়ার্ট অবশ্য বুঝিয়েছে, ও ভুল বুঝতে পেরেছে। আমি নিশ্চিত, ভবিষ্যতে ও আর এমনটা করবে না।’
সে করুন আর না-ই করুন, ব্রড এত সহজে সমালোচনা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না। পাকিস্তানি অধিনায়ক সালমান বাট বলছেন, ক্ষমা চাইলেও ব্রডের কাজটা কোনোক্রমেই ভালো হয়নি, ‘ক্রিকেট ভদ্রলোকের খেলা। কিন্তু ওরা মনে হয় হতাশ হয়ে গিয়েছিল। ইচ্ছে করে একজন খেলোয়াড় আরেকজনের শরীরে বল ছুড়ে মারছে, এটা কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য ব্যাপার না; তা সে ক্ষমা চাইলেও না।
No comments