পাকিস্তানে বন্যাকবলিত এলাকায় ভূমিধস
পাকিস্তানে বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে তীব্র ভাঙন ও ভূমিধস দেখা দেওয়ায় মানুষের দুর্ভোগ আরও বেড়ে গেছে। বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে রাস্তাঘাট ভেঙে যাওয়ায় উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম ভীষণভাবে ব্যাহত হচ্ছে। ভূমিধসের কারণে গোটা সোয়াত উপত্যকা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া ভারী বর্ষণের কারণে অনেক হেলিকপ্টারও উড়তে পারছে না।
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখাওয়া রাজ্যে গতকাল আরও নয়জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। গত শনিবার ভারী বর্ষণে গিলিত-বালতিস্তান রাজ্যে কয়েকটি বাড়ি ধসে গেলে সেখান থেকে ২৮টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী বলেন, রাজ্যের স্কারদু শহরে পাহাড়ের ওপরের কয়েকটি বাড়ি ধসে ৪০ জন মারা গেছে।
প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি গত রোববার বন্যাকবলিত সিন্ধু প্রদেশ সফর করেছেন।
এ সময় আরও আন্তর্জাতিক সাহায্যের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা প্রয়োজনীয় সব চেষ্টাই করছি। তবে পরিস্থিতি এখন সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। লাখ লাখ মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। এ অবস্থায় আমাদের সহযোগিতা করতে বিশ্ববাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের চেষ্টা অব্যাহত থাকার কথা বলা হলেও জনগণ বলছে ভিন্ন কথা। পর্যাপ্ত ত্রাণসহায়তা না পাওয়ায় তাদের ক্ষোভ তীব্র হচ্ছে।
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখাওয়া রাজ্যে গতকাল আরও নয়জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। গত শনিবার ভারী বর্ষণে গিলিত-বালতিস্তান রাজ্যে কয়েকটি বাড়ি ধসে গেলে সেখান থেকে ২৮টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী বলেন, রাজ্যের স্কারদু শহরে পাহাড়ের ওপরের কয়েকটি বাড়ি ধসে ৪০ জন মারা গেছে।
প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি গত রোববার বন্যাকবলিত সিন্ধু প্রদেশ সফর করেছেন।
এ সময় আরও আন্তর্জাতিক সাহায্যের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা প্রয়োজনীয় সব চেষ্টাই করছি। তবে পরিস্থিতি এখন সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। লাখ লাখ মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। এ অবস্থায় আমাদের সহযোগিতা করতে বিশ্ববাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের চেষ্টা অব্যাহত থাকার কথা বলা হলেও জনগণ বলছে ভিন্ন কথা। পর্যাপ্ত ত্রাণসহায়তা না পাওয়ায় তাদের ক্ষোভ তীব্র হচ্ছে।
No comments