দরকার সেই তেভেজকেই!
তিন বছর ধরেই দলবদলে দেদার টাকা ঢালছে ম্যানচেস্টার সিটি। উদ্দেশ্য একটাই, ইউরোপে এক ফুটবল-দানব হয়ে ওঠা। গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগের খেলার যোগ্যতা অর্জন করার লক্ষ্য পূরণ হয়নি। দমে না গিয়ে এবার আরও কোমর বেঁধে নেমেছে মাঠে। ইয়াইয়া তোরে, জেরম বোয়াটেং, আলেক্সান্দার কলারোভদের দলে টানায় এবার লক্ষ্য দাঁড়িয়েছে আরও বড়—চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জন, সঙ্গে লিগ শিরোপাও।
নতুন খেলোয়াড়দের নিয়ে ম্যানসিটির ইতালিয়ান কোচ রবার্তো মানচিনি খুবই উচ্ছ্বসিত। তবে ম্যানসিটির পুরোনো যোদ্ধা আর্জেন্টাইন তারকা কার্লোস তেভেজ বলছেন, ম্যানসিটির বিপ্লবে তাঁর জাদুকরি ছোঁয়া লাগবেই। তেভেজও মনে করেন, ইউরোপিয়ান পরাশক্তি হতে যাচ্ছে ম্যানসিটি।
ক্লাবের নতুন যাত্রায় তেভেজ চান কোচ মানচিনি ইস্টল্যান্ডেই থাকুন, ‘আমি সত্যিই চাইব, তিনি (মানচিনি) এখানে চালিয়ে যাবেন। আমি এটাও চাইব, আমরা সবাই এখানে থেকে তাঁর শুরু করা উচ্চাভিলাষী প্রকল্পটা চালিয়ে নেব।’
কোচ মানচিনির প্রতি তেভেজের হঠাৎ এমন শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের কারণও আছে। ওয়েস্টহাম থেকে ধারে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলতে গেলেও নিয়মিত মাঠে নামা হয়নি। ২০০৯ সালে ম্যানইউ ছেড়ে ম্যানসিটিতে এলেও শুরুতে অনিয়মিতই ছিলেন। কিন্তু মানচিনি কোচ হয়ে আসার পরই দলে তিনি নিয়মিত। আর্জেন্টাইন তারকার কণ্ঠেও সেই স্বীকারোক্তি, ‘কোচ আমাকে ধারাবাহিকতা দিয়েছেন। সেরা খেলোয়াড় হতে যেটা প্রত্যেক খেলোয়াড়েরই খুব প্রয়োজন। তিনি আমাকে হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে সাহায্য করেছেন। কোচ এবং সতীর্থদের ধন্যবাদ। তাঁরা আমার জন্য ভালো কাজ করেছেন। আর এ কারণেই আমি এমন উঁচু পর্যায়ে আসতে পেরেছি। দল হিসেবে গড়ে উঠছি আমরা। আমরা যতটা অর্জন করতে পেরেছি তাতে খুশি, তবে এটাও জানি, এই মৌসুমটা আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।
নতুন খেলোয়াড়দের নিয়ে ম্যানসিটির ইতালিয়ান কোচ রবার্তো মানচিনি খুবই উচ্ছ্বসিত। তবে ম্যানসিটির পুরোনো যোদ্ধা আর্জেন্টাইন তারকা কার্লোস তেভেজ বলছেন, ম্যানসিটির বিপ্লবে তাঁর জাদুকরি ছোঁয়া লাগবেই। তেভেজও মনে করেন, ইউরোপিয়ান পরাশক্তি হতে যাচ্ছে ম্যানসিটি।
ক্লাবের নতুন যাত্রায় তেভেজ চান কোচ মানচিনি ইস্টল্যান্ডেই থাকুন, ‘আমি সত্যিই চাইব, তিনি (মানচিনি) এখানে চালিয়ে যাবেন। আমি এটাও চাইব, আমরা সবাই এখানে থেকে তাঁর শুরু করা উচ্চাভিলাষী প্রকল্পটা চালিয়ে নেব।’
কোচ মানচিনির প্রতি তেভেজের হঠাৎ এমন শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের কারণও আছে। ওয়েস্টহাম থেকে ধারে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলতে গেলেও নিয়মিত মাঠে নামা হয়নি। ২০০৯ সালে ম্যানইউ ছেড়ে ম্যানসিটিতে এলেও শুরুতে অনিয়মিতই ছিলেন। কিন্তু মানচিনি কোচ হয়ে আসার পরই দলে তিনি নিয়মিত। আর্জেন্টাইন তারকার কণ্ঠেও সেই স্বীকারোক্তি, ‘কোচ আমাকে ধারাবাহিকতা দিয়েছেন। সেরা খেলোয়াড় হতে যেটা প্রত্যেক খেলোয়াড়েরই খুব প্রয়োজন। তিনি আমাকে হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে সাহায্য করেছেন। কোচ এবং সতীর্থদের ধন্যবাদ। তাঁরা আমার জন্য ভালো কাজ করেছেন। আর এ কারণেই আমি এমন উঁচু পর্যায়ে আসতে পেরেছি। দল হিসেবে গড়ে উঠছি আমরা। আমরা যতটা অর্জন করতে পেরেছি তাতে খুশি, তবে এটাও জানি, এই মৌসুমটা আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।
No comments