কেরানীগঞ্জ কারাগারে খালেদা জিয়ার মামলার কার্যক্রম শুরু
কেরানীগঞ্জের
কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থাপিত আদালতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার
মামলার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রথম দিন গতকাল মঙ্গলবার সোয়া ১১টায় গ্যাটকো
মামলার বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। আসামিপক্ষের আইনজীবীদের নেতৃত্ব দেন
ব্যারিস্টার মাসুদ রানা এবং দুদুকের আইনজীবী ছিলেন মোশারফ হোসেন কাজল।
মামলার ১৭ জন আসামির মধ্যে প্রধান আসামি খালেদা জিয়া ছাড়া ১৬ জন আদালতে
উপস্থিত ছিলেন। এই মামলার মোট আসামি ২৪ জনের মধ্যে ৭জন মারা গেছেন। গতকাল
মামলার চার্জ গঠনের তারিখ থাকলেও খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কারণে তার
আইনজীবীরা আদালতের কাছে সময়ের আবেদন করেন। উভয় পক্ষের আইনজীবীদের শুনানি
শেষে বিচারপতি আবু সৈয়দ দিলদার হোসেন আগামী ১৮ই জুন মামলার পরবর্তী শুনানির
দিন ধার্য করেন।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সব মামলার বিচার কার্যক্রম এখন থেকে কেরানীগঞ্জের বিশেষ আদালতেই চলবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। এর আগে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে একটি নবনির্মিত ভবনকে অস্থায়ী আদালত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিট্যাবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে কারাদণ্ড দেয় আদালত। এখন তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, খালেদা জিয়াকে কেরানীগঞ্জ কারাগারে স্থানান্তরের ব্যাপারে চিকিৎসকদের ছাড়পত্রের উপর নির্ভর করা হবে। কবে নাগাদ বিএনপি চেয়ারপারসনকে কেরানীগঞ্জ কারাগারে স্থানান্তর করা হতে পারে সে বিষয়ে মন্ত্রী পরিষ্কার করে কিছু না বললেও তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার চিকিৎসা চলছে। ডাক্তার যখন বলবে তাঁর চিকিৎসা সম্পন্ন হয়েছে, তখন তাঁকে নিয়ে যাওয়া হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়ার সব মামলা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশেই স্থাপিত বিশেষ আদালতে ছিল। তাকে দোষী সাব্যস্ত করার আগে থেকেই কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশে বিশেষ আদালত স্থানান্তর করে তাঁর বিচার কাজ চলছিল। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার যেহেতু কেরানীগঞ্জে চলে গেছে সেজন্য সেখানে বিচারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আইনমন্ত্রী বলেন, ডাক্তাররা যতক্ষণ পর্যন্ত ছাড়পত্র না দেবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সরকার খালেদা জিয়াকে কেরানীগঞ্জ নেবে না। তাকে জোর করে নিয়ে যাওয়া হবে না। ডাক্তারদের ছাড়পত্রের উপর ভিত্তি করেই নেয়া হবে। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার নিরাপত্তার বিশেষ কোনো ঝুঁকি থাক আর না থাক, আমরা কোন ঝুঁকি নিতে চাইনা। ঝুঁকি তৈরি হতে পারে এরকম কোনো পরিস্থিতির সম্মুখীন সরকার হতে চায়না।
এদিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সুস্থ আছেন। তিনি নিয়মিত রোজা রাখছেন। গতকাল সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি যতটুকু জানি, উনি রোজা রাখছেন। ব্লাড প্রেসার, ডায়াবেটিসের ওষুধ নিচ্ছেন, ইনসুলিন নিচ্ছেন। আগে ইনসুলিন নিতেন না, সে জন্য ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে ছিল না। এখন খালেদা জিয়া ইনসুলিন নিচ্ছেন। আমরা যেটুকু খবর পেয়েছি তাতে উনার শরীর মোটামুটি ভালো আছে। আমরা খবর পেয়েছি- উনি আগের চেয়ে অনেক সুস্থ।
এর আগে গত বছরের ৮ই ফেব্রুয়ারি পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কারাগারে নেয়া হয় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সব মামলার বিচার কার্যক্রম এখন থেকে কেরানীগঞ্জের বিশেষ আদালতেই চলবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। এর আগে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে একটি নবনির্মিত ভবনকে অস্থায়ী আদালত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিট্যাবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে কারাদণ্ড দেয় আদালত। এখন তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, খালেদা জিয়াকে কেরানীগঞ্জ কারাগারে স্থানান্তরের ব্যাপারে চিকিৎসকদের ছাড়পত্রের উপর নির্ভর করা হবে। কবে নাগাদ বিএনপি চেয়ারপারসনকে কেরানীগঞ্জ কারাগারে স্থানান্তর করা হতে পারে সে বিষয়ে মন্ত্রী পরিষ্কার করে কিছু না বললেও তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার চিকিৎসা চলছে। ডাক্তার যখন বলবে তাঁর চিকিৎসা সম্পন্ন হয়েছে, তখন তাঁকে নিয়ে যাওয়া হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়ার সব মামলা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশেই স্থাপিত বিশেষ আদালতে ছিল। তাকে দোষী সাব্যস্ত করার আগে থেকেই কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশে বিশেষ আদালত স্থানান্তর করে তাঁর বিচার কাজ চলছিল। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার যেহেতু কেরানীগঞ্জে চলে গেছে সেজন্য সেখানে বিচারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আইনমন্ত্রী বলেন, ডাক্তাররা যতক্ষণ পর্যন্ত ছাড়পত্র না দেবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সরকার খালেদা জিয়াকে কেরানীগঞ্জ নেবে না। তাকে জোর করে নিয়ে যাওয়া হবে না। ডাক্তারদের ছাড়পত্রের উপর ভিত্তি করেই নেয়া হবে। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার নিরাপত্তার বিশেষ কোনো ঝুঁকি থাক আর না থাক, আমরা কোন ঝুঁকি নিতে চাইনা। ঝুঁকি তৈরি হতে পারে এরকম কোনো পরিস্থিতির সম্মুখীন সরকার হতে চায়না।
এদিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সুস্থ আছেন। তিনি নিয়মিত রোজা রাখছেন। গতকাল সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি যতটুকু জানি, উনি রোজা রাখছেন। ব্লাড প্রেসার, ডায়াবেটিসের ওষুধ নিচ্ছেন, ইনসুলিন নিচ্ছেন। আগে ইনসুলিন নিতেন না, সে জন্য ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে ছিল না। এখন খালেদা জিয়া ইনসুলিন নিচ্ছেন। আমরা যেটুকু খবর পেয়েছি তাতে উনার শরীর মোটামুটি ভালো আছে। আমরা খবর পেয়েছি- উনি আগের চেয়ে অনেক সুস্থ।
এর আগে গত বছরের ৮ই ফেব্রুয়ারি পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কারাগারে নেয়া হয় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে।
No comments