পহেলা বৈশাখে সিলেটে মোটরসাইকেলে স্বামী-স্ত্রী ছাড়া অন্য আরোহী নয় by ওয়েছ খছরু
পহেলা
বৈশাখে সিলেটে কেবল স্বামী ও স্ত্রী দু’জন মোটরসাইকেলে চড়তে পারবেন। এর
বাইরে দু’জন চলাচল করতে পারবেন না। সিলেট মহানগর পুলিশের তরফ থেকে বৈশাখের
নিরাপত্তায় এমন নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। আর এ নিয়ে সিলেটে তোলপাড় শুরু
হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও চলছে নানা আলোচনা, সমালোচনা। এমন
নির্দেশনা সিলেটে আগে কখনো আসেনি বলে জানান কেউ কেউ। আর এই নির্দেশনাটি
গণবিজ্ঞপ্তি আকারে গণমাধ্যমকে দিয়েছে সিলেট মহানগর পুলিশ।
পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে সিলেটের নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে ১৫টি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এই নিদের্শনার মধ্যে পুলিশ জানিয়েছে- ‘মোটরসাইকেলে চালক ব্যতিত অন্য কোনো আরোহী বহন করা যাবে না। তবে স্বামী-স্ত্রী চলাচল করতে পারবেন। একযোগে বা দলগতভাবে মোটরসাইকেল চালিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি বা যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না।’ সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনারের পক্ষ থেকে অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গণমাধ্যম জেদান আল মুছা এই গণবিজ্ঞপ্তিটি প্রেরণ করেন।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- ‘বাংলা বর্ষবরণ শান্তিপূর্ণ ও উৎসাহ উদ্দীপনার সঙ্গে উদ্যাপনের লক্ষ্যে নিম্নেবর্ণিত নির্দেশনাসমূহ অনুসরণের জন্য সকলকে অনুরোধ করা যাচ্ছে।’ এই নির্দেশনার মধ্য রয়েছে- বর্ষবরণের অনুষ্ঠান সম্পর্কে এসএমপি’র সংশ্লিষ্ট থানা এবং পুলিশ কমিশনার এর কার্যালয়কে অবহিত করতে হবে, বর্ষবরণ অনুষ্ঠান আয়োজক কর্তৃপক্ষকে নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক বা নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ করে অনুষ্ঠানস্থলের সার্বিক শৃঙ্খলা ও অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তি-বস্তু সম্পর্কে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।
প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা নিতে হবে, সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকায় কোনো ধরনের আতশবাজি, পটকা ফাটিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করা যাবে না, বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে ব্যাগ, থলে, পোঁটলা, সুটকেস, টিফিন ক্যারিয়ার বা এ জাতীয় কোনো বস্তু বহনকে নিরুৎসাহিত করা হলো, খোলা ট্রাকে বাদ্যযন্ত্র বা সাউন্ড বক্স নিয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকায় প্রবেশ করা যাবে না এবং কোনো ধরনের রঙ ছিটানো যাবে না, অনুমোদিত অনুষ্ঠান আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সিসিটিভি স্থাপন, ভিডিও চিত্র ধারণ এর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষকে অনুষ্ঠানের নিরাপত্তার বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদানের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো, নির্জন বা জনগণের চলাচল কম এমন স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ প্রদান করা হলো, সিএনজিতে পূর্ব থেকে অপরিচিত যাত্রী বসা থাকলে তা এড়িয়ে চলুন অথবা পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করুন।
অপরিচিত যাত্রীর দেয়া কোনো কিছু খাওয়া বা পান করা থেকে বিরত থাকুন, বৈশাখী অনুষ্ঠানে যানজট নিরসনে নির্দিষ্ট পার্কিং এর স্থানে গাড়ি পার্কিং করার জন্য অনুরোধ করা হলো, ব্যক্তিগত প্রয়োজনে চলাচলের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করার জন্য অনুরোধ করা হলো, বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের পাশে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রের ব্যবস্থা রাখুন এবং প্রয়োজনে ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের নম্বর ০১৭৩০-৩৩৬৬৪৪ এর সঙ্গে যোগাযোগ করুন, উন্মুক্ত স্থানে নববর্ষের অনুষ্ঠানসমূহ সন্ধা ৬টার মধ্যে অবশ্যই শেষ করতে হবে, সন্দেহজনক কোনো ব্যক্তি বা বস্তু প্রত্যক্ষ করলে পুলিশকে জানানো জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (গণমাধ্যম) জেদান আল মুছা জানিয়েছেন- নগরবাসীর বর্ষবরণ উদ্যাপনের এবং সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের স্বার্থে ১লা বৈশাখ পর্যন্ত এই আদেশ বহাল থাকবে। তিনি সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে শান্তিশৃংখলা বজায় রেখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান উপভোগের স্বার্থে নগরবাসীর সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন। এদিকে- গণ বিজ্ঞপ্তি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে আলোচনা।
পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে সিলেটের নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে ১৫টি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এই নিদের্শনার মধ্যে পুলিশ জানিয়েছে- ‘মোটরসাইকেলে চালক ব্যতিত অন্য কোনো আরোহী বহন করা যাবে না। তবে স্বামী-স্ত্রী চলাচল করতে পারবেন। একযোগে বা দলগতভাবে মোটরসাইকেল চালিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি বা যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না।’ সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনারের পক্ষ থেকে অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গণমাধ্যম জেদান আল মুছা এই গণবিজ্ঞপ্তিটি প্রেরণ করেন।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- ‘বাংলা বর্ষবরণ শান্তিপূর্ণ ও উৎসাহ উদ্দীপনার সঙ্গে উদ্যাপনের লক্ষ্যে নিম্নেবর্ণিত নির্দেশনাসমূহ অনুসরণের জন্য সকলকে অনুরোধ করা যাচ্ছে।’ এই নির্দেশনার মধ্য রয়েছে- বর্ষবরণের অনুষ্ঠান সম্পর্কে এসএমপি’র সংশ্লিষ্ট থানা এবং পুলিশ কমিশনার এর কার্যালয়কে অবহিত করতে হবে, বর্ষবরণ অনুষ্ঠান আয়োজক কর্তৃপক্ষকে নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক বা নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ করে অনুষ্ঠানস্থলের সার্বিক শৃঙ্খলা ও অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তি-বস্তু সম্পর্কে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।
প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা নিতে হবে, সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকায় কোনো ধরনের আতশবাজি, পটকা ফাটিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করা যাবে না, বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে ব্যাগ, থলে, পোঁটলা, সুটকেস, টিফিন ক্যারিয়ার বা এ জাতীয় কোনো বস্তু বহনকে নিরুৎসাহিত করা হলো, খোলা ট্রাকে বাদ্যযন্ত্র বা সাউন্ড বক্স নিয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকায় প্রবেশ করা যাবে না এবং কোনো ধরনের রঙ ছিটানো যাবে না, অনুমোদিত অনুষ্ঠান আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সিসিটিভি স্থাপন, ভিডিও চিত্র ধারণ এর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষকে অনুষ্ঠানের নিরাপত্তার বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদানের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো, নির্জন বা জনগণের চলাচল কম এমন স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ প্রদান করা হলো, সিএনজিতে পূর্ব থেকে অপরিচিত যাত্রী বসা থাকলে তা এড়িয়ে চলুন অথবা পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করুন।
অপরিচিত যাত্রীর দেয়া কোনো কিছু খাওয়া বা পান করা থেকে বিরত থাকুন, বৈশাখী অনুষ্ঠানে যানজট নিরসনে নির্দিষ্ট পার্কিং এর স্থানে গাড়ি পার্কিং করার জন্য অনুরোধ করা হলো, ব্যক্তিগত প্রয়োজনে চলাচলের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করার জন্য অনুরোধ করা হলো, বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের পাশে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রের ব্যবস্থা রাখুন এবং প্রয়োজনে ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের নম্বর ০১৭৩০-৩৩৬৬৪৪ এর সঙ্গে যোগাযোগ করুন, উন্মুক্ত স্থানে নববর্ষের অনুষ্ঠানসমূহ সন্ধা ৬টার মধ্যে অবশ্যই শেষ করতে হবে, সন্দেহজনক কোনো ব্যক্তি বা বস্তু প্রত্যক্ষ করলে পুলিশকে জানানো জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (গণমাধ্যম) জেদান আল মুছা জানিয়েছেন- নগরবাসীর বর্ষবরণ উদ্যাপনের এবং সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের স্বার্থে ১লা বৈশাখ পর্যন্ত এই আদেশ বহাল থাকবে। তিনি সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে শান্তিশৃংখলা বজায় রেখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান উপভোগের স্বার্থে নগরবাসীর সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন। এদিকে- গণ বিজ্ঞপ্তি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে আলোচনা।
No comments