বিশ্বে বাণিজ্যিক প্রবৃদ্ধি ধীর গতির হতে পারে -ডিএইচএলের বিশ্লেষণ
অর্থনৈতিক
প্রবৃদ্ধির গতি ধীর হওয়া সত্ত্বেও চীনের বাণিজ্য সার্বিক সূচকে ৫৬ অর্জন
করবে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় লজিস্টিক কোম্পানি
ডিএইচএল প্রকাশিত ডিএইচএল গ্লোবাল ট্রেড ব্যারোমিটারে প্রকাশিত এক ডাটায় এ
কথা বলা হয়েছে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ‘বিগ
ডাটা’ ব্যবহার করে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্যিক অগ্রগতি নির্ণয় করে যে সূচক
নির্ধারণ করা হয়Ñ তাই হলো ডিএইচএল গ্লোবাল ট্রেড ব্যারোমিটার।
এতে বলা হয়েছে, চীনের আকাশ বিষয়ক মেশিনারি যন্ত্রাংশ, কেমিকেল অ্যান্ড প্রোডাক্ট, তাপমাত্রা অথবা জলবায়ূু নিয়ন্ত্রণকারী পণ্য আমদানি বাণিজ্য প্রবৃদ্ধি অর্জনে বড় ভূমিকা রাখবে। তবে আকাশ বিষয়ক পণ্য রপ্তানি তাদের স্থির থাকবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। সমুদ্র বিষয়ক রপ্তানি বৃদ্ধি পেতে পারে মেশিনারি যন্ত্রাংশ, শিল্পের কাঁচামাল, ব্যক্তিগত ও বাসাবাড়িতে ব্যবহৃত জিনিসপত্রের মতো খাতে। আকাশ ও সমুদ্র বিষয়ক চালান কমে গেছে যথাক্রমে ৩ ও ১ ভাগ। তারপরও আগামী তিন মাসে কোন ঘাতটি ছাড়াই সার্বিক বাণিজ্য স্থিতিশীল থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
কিছু কিছু শিল্পে নমনীয়তা দেখানো সত্ত্বেও চীনের অর্থনীতি অব্যাহতভাবে একই রকম প্রবৃদ্ধি করবে। কারণ, তারা বেল্ট অ্যান্ড রোড উদ্যোগের মাধ্যমে নতুন নতুন বাণিজ্যিক সম্ভাবনা তৈরি করছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি উল্লেখ করার বিষয় হলো ইতালির সঙ্গে তারা বড় ২৯টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত করেছে। ডিএইচএল গ্লোবাল ফরোয়ার্ডিং গ্রেটার চায়না’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিভ হুয়াং বলেছেন, ওই চুক্তির অর্থমূল্য ২৮০ কোটি ডলার।
সর্বশেষ এই অগ্রগতি এটাই জোর দিয়ে বলে যে, হতাশাজনক অর্থনীতি ও চীনের অর্থনীতিকে ঘিরে রাজনৈতিক বাগাড়ম্বরড়া থাকা সত্ত্বেও দেশটির বাণিজ্য তার গতি অব্যাহতভাবে ধরে রাখতে সক্ষম হবে। কারণ, তারা কানেকটিভিটির উন্নতি করেছে। লজিস্টিক নেটওয়ার্কের সঙ্গে সহযোগিতা গভীর করেছে। এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে বাজার সুবিধাকে সহজ করেছে।
ব্যারোমিটারের এই ফল আরো বলে যে, আগামী তিন মাসে বিশ্বে বাণিজ্যিক প্রবৃদ্ধি ধীর গতির হতে পারে। এতে খুব সামান্যই প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে পূর্বাভাষ দেয়া হয়েছে। এশিয়ায় সর্বোচ্চ সূচক আছে এমন তিনটি দেশ হলো ভারত, জাপান ও চীন। গ্লোবাল ট্রেড ব্যারোমিটারের সূচকে যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন ও জার্মানি সহ ৭টি দেশ আছে, যেখানে শুধু দক্ষিণ কোরিয়া বাদে সবার সূচক ৫০ পয়েন্টের ওপরের। গ্লোবাল ট্রেড ব্যারোমিটারে যে পদ্ধতিতে সূচক নির্ধারণ করা হয় তাতে ৫০ এর ওপরে কোনো দেশ থাকলে সেখানে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি ধরা হয়। আর ৫০-এর নিচে থাকলে তাকে সংকোচন হিসেবে ধরা হয়।
২০১৮ সালের জানুয়ারি চালু হয় ডিএইচএল গ্লোবাল ট্রেড ব্যারোমিটার। এতে বিশ্ব বাণিজ্যের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যত নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী সূচক নির্ধারণ করা হয়। লজিস্টিক বিপুল পরিমাণ ডাটার ওপর ভিত্তি করে এই সূচক নির্ধারণ করা হয়। ওই ডাটা মূল্যায়ন করা হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে। এসব ডাটা শিক্ষায় গবেষণা সহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহারের জন্য ডিএইচএল সম্প্রতি ইশ্বর এস প্রসাদ, প্রফেসর অব ট্রেড পলিটি এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে কর্নেল ইউনিভার্সিটি ইন ইথাকার ইকোনমিক্স- এর গবেষণার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এই সূচক বছরে চারবার প্রকাশ করা হয়। পরবর্তী সূচক বা ডাটা প্রকাশ হওয়ার কথা ২০১৯ সালের জুনে।
এতে বলা হয়েছে, চীনের আকাশ বিষয়ক মেশিনারি যন্ত্রাংশ, কেমিকেল অ্যান্ড প্রোডাক্ট, তাপমাত্রা অথবা জলবায়ূু নিয়ন্ত্রণকারী পণ্য আমদানি বাণিজ্য প্রবৃদ্ধি অর্জনে বড় ভূমিকা রাখবে। তবে আকাশ বিষয়ক পণ্য রপ্তানি তাদের স্থির থাকবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। সমুদ্র বিষয়ক রপ্তানি বৃদ্ধি পেতে পারে মেশিনারি যন্ত্রাংশ, শিল্পের কাঁচামাল, ব্যক্তিগত ও বাসাবাড়িতে ব্যবহৃত জিনিসপত্রের মতো খাতে। আকাশ ও সমুদ্র বিষয়ক চালান কমে গেছে যথাক্রমে ৩ ও ১ ভাগ। তারপরও আগামী তিন মাসে কোন ঘাতটি ছাড়াই সার্বিক বাণিজ্য স্থিতিশীল থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
কিছু কিছু শিল্পে নমনীয়তা দেখানো সত্ত্বেও চীনের অর্থনীতি অব্যাহতভাবে একই রকম প্রবৃদ্ধি করবে। কারণ, তারা বেল্ট অ্যান্ড রোড উদ্যোগের মাধ্যমে নতুন নতুন বাণিজ্যিক সম্ভাবনা তৈরি করছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি উল্লেখ করার বিষয় হলো ইতালির সঙ্গে তারা বড় ২৯টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত করেছে। ডিএইচএল গ্লোবাল ফরোয়ার্ডিং গ্রেটার চায়না’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিভ হুয়াং বলেছেন, ওই চুক্তির অর্থমূল্য ২৮০ কোটি ডলার।
সর্বশেষ এই অগ্রগতি এটাই জোর দিয়ে বলে যে, হতাশাজনক অর্থনীতি ও চীনের অর্থনীতিকে ঘিরে রাজনৈতিক বাগাড়ম্বরড়া থাকা সত্ত্বেও দেশটির বাণিজ্য তার গতি অব্যাহতভাবে ধরে রাখতে সক্ষম হবে। কারণ, তারা কানেকটিভিটির উন্নতি করেছে। লজিস্টিক নেটওয়ার্কের সঙ্গে সহযোগিতা গভীর করেছে। এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে বাজার সুবিধাকে সহজ করেছে।
ব্যারোমিটারের এই ফল আরো বলে যে, আগামী তিন মাসে বিশ্বে বাণিজ্যিক প্রবৃদ্ধি ধীর গতির হতে পারে। এতে খুব সামান্যই প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে পূর্বাভাষ দেয়া হয়েছে। এশিয়ায় সর্বোচ্চ সূচক আছে এমন তিনটি দেশ হলো ভারত, জাপান ও চীন। গ্লোবাল ট্রেড ব্যারোমিটারের সূচকে যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন ও জার্মানি সহ ৭টি দেশ আছে, যেখানে শুধু দক্ষিণ কোরিয়া বাদে সবার সূচক ৫০ পয়েন্টের ওপরের। গ্লোবাল ট্রেড ব্যারোমিটারে যে পদ্ধতিতে সূচক নির্ধারণ করা হয় তাতে ৫০ এর ওপরে কোনো দেশ থাকলে সেখানে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি ধরা হয়। আর ৫০-এর নিচে থাকলে তাকে সংকোচন হিসেবে ধরা হয়।
২০১৮ সালের জানুয়ারি চালু হয় ডিএইচএল গ্লোবাল ট্রেড ব্যারোমিটার। এতে বিশ্ব বাণিজ্যের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যত নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী সূচক নির্ধারণ করা হয়। লজিস্টিক বিপুল পরিমাণ ডাটার ওপর ভিত্তি করে এই সূচক নির্ধারণ করা হয়। ওই ডাটা মূল্যায়ন করা হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে। এসব ডাটা শিক্ষায় গবেষণা সহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহারের জন্য ডিএইচএল সম্প্রতি ইশ্বর এস প্রসাদ, প্রফেসর অব ট্রেড পলিটি এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে কর্নেল ইউনিভার্সিটি ইন ইথাকার ইকোনমিক্স- এর গবেষণার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এই সূচক বছরে চারবার প্রকাশ করা হয়। পরবর্তী সূচক বা ডাটা প্রকাশ হওয়ার কথা ২০১৯ সালের জুনে।
No comments