নতুন রপ্তানি নীতি: পোশাক শিল্পের মতো চামড়া খাত সুবিধা পাবে by দীন ইসলাম
রপ্তানিমুখী
শিল্পকে বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে আগামী তিন বছরের জন্য নতুন রপ্তানি নীতি
চূড়ান্ত করা হয়েছে। এতে রপ্তানির দ্বিতীয় শীর্ষ চামড়া খাত তৈরি পোশাক
শিল্পের মতো সুবিধা পাবে। নতুন রপ্তানি নীতি ইতোমধ্যে অর্থনৈতিক বিষয়
সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদন পেয়েছে। আজ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে
অনুষ্ঠেয় মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে রপ্তানি নীতি ২০১৮-২১ এর খসড়া অনুমোদনের
জন্য উঠবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ব্যবসায়ীদের সুবিধা দিতে বেশ কিছু
পরিবর্তন এনে নতুন রপ্তানি নীতির খসড়া (২০১৮-২১) তৈরি করা হয়েছে।
রপ্তানি বহুমুখীকরণের লক্ষ্যে নীতির খসড়ায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত হিসেবে নতুন তিনটি খাত অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ৫ ধরনের পণ্যকে বিশেষ উন্নয়নমূলক খাতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত খাতে নতুন যে পণ্যগুলো ঢুকছে তার মধ্যে রয়েছে ডেনিম, ওষুধ উপকরণ (একটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টস এবং বিকারক) ও জুতা (চামড়া, অচামড়াজাত ও সিনথেটিক)।
আর বিশেষ উন্নয়নমূলক খাতে নতুন করে অন্তর্ভুক্ত পণ্যগুলো হচ্ছে মোটরসাইকেল ও ব্যাটারি, ফটোভোলটিক মডিউল, কাজুবাদাম, প্রক্রিয়াজাত কাঁকড়া এবং খেলনা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান রপ্তানি নীতিতে অগ্রাধিকার পণ্য হিসেবে অধিক মূল্যে সংযোজিত তৈরি পোশাক ও গার্মেন্ট এক্সেসরিজের নাম উল্লেখ ছিল। এবার সেখানে নতুন করে ডেনিম পণ্য সংযোজন করা হচ্ছে। একইভাবে পুরনো রপ্তানি নীতিতে অগ্রাধিকার তালিকায় শুধু ওষুধ ও চামড়াজাত জুতা অন্তর্ভুক্ত ছিল। নতুন নীতিতে ওষুধের উপকরণ এবং অচামড়াজাত জুতা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তিন বছর পর পর রপ্তানি নীতি পরিবর্তন করে সরকার। বর্তমান রপ্তানি নীতিটি তৈরি করা হয়েছিল ২০১৫ সালে, যার মেয়াদ শেষ হচ্ছে এ বছর। পরবর্তী তিন বছরের জন্য রপ্তানি নীতির খসড়াটি তৈরি হয়েছে। প্রস্তাবিত রপ্তানি নীতির সঙ্গে বাণিজ্যনীতি ও শিল্পনীতির সংশ্লিষ্টতা থাকায় এটি মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। খসড়া রপ্তানি নীতিতে শর্ত সাপেক্ষে বেশ কিছু পণ্য রপ্তানির সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে সয়াবিন তেল ও পামঅয়েল, বাংলাদেশে চাহিদা নেই এমন মোটা দানার মুগডাল এবং গবেষণার উদ্দেশ্যে রক্তের প্লাজমা। বর্তমানে সয়াবিন ও পামতেল রপ্তানি নিষিদ্ধ পণ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে পার্শ্ববর্তী ভারত, নেপাল ও ভুটানে কিছু কিছু ভোজ্যতেল রপ্তানির অনুমতি পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীদের অনুরোধে তাই নিষিদ্ধ পণ্য তালিকা থেকে স্থানান্তর হচ্ছে ভোজ্যতেল। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, বিশ্ব বাণিজ্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যবসায়ীদের সুপারিশ আমলে নিয়ে পরবর্তী তিন বছরের জন্য কিছু সংযোজন ও বিয়োজন এনে নতুন রপ্তানি নীতির খসড়া তৈরি হয়েছে। এদিকে চট্টগ্রাম বন্দরের জেটি সম্প্রসারণ, রপ্তানিমুখী পণ্য উৎপাদনে সহজ শর্তে ঋণসহ নতুন নীতিতে রপ্তানি পণ্যে উৎসাহব্যঞ্জক সুবিধা দেওয়ার জন্য মূল্য সংযোজন হার ৪০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এর আগে গত ৩০ জুন ২০১৫-১৮ মেয়াদের রপ্তানি নীতির মেয়াদ শেষ হয়। নতুন রপ্তানি নীতি ২০১৮ সালের ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে রপ্তানি নীতি ২০১৮-২১ এখনও প্রণীত না হওয়ায় আগের নীতিই কার্যকর রয়েছে।
রপ্তানি বহুমুখীকরণের লক্ষ্যে নীতির খসড়ায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত হিসেবে নতুন তিনটি খাত অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ৫ ধরনের পণ্যকে বিশেষ উন্নয়নমূলক খাতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত খাতে নতুন যে পণ্যগুলো ঢুকছে তার মধ্যে রয়েছে ডেনিম, ওষুধ উপকরণ (একটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টস এবং বিকারক) ও জুতা (চামড়া, অচামড়াজাত ও সিনথেটিক)।
আর বিশেষ উন্নয়নমূলক খাতে নতুন করে অন্তর্ভুক্ত পণ্যগুলো হচ্ছে মোটরসাইকেল ও ব্যাটারি, ফটোভোলটিক মডিউল, কাজুবাদাম, প্রক্রিয়াজাত কাঁকড়া এবং খেলনা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান রপ্তানি নীতিতে অগ্রাধিকার পণ্য হিসেবে অধিক মূল্যে সংযোজিত তৈরি পোশাক ও গার্মেন্ট এক্সেসরিজের নাম উল্লেখ ছিল। এবার সেখানে নতুন করে ডেনিম পণ্য সংযোজন করা হচ্ছে। একইভাবে পুরনো রপ্তানি নীতিতে অগ্রাধিকার তালিকায় শুধু ওষুধ ও চামড়াজাত জুতা অন্তর্ভুক্ত ছিল। নতুন নীতিতে ওষুধের উপকরণ এবং অচামড়াজাত জুতা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তিন বছর পর পর রপ্তানি নীতি পরিবর্তন করে সরকার। বর্তমান রপ্তানি নীতিটি তৈরি করা হয়েছিল ২০১৫ সালে, যার মেয়াদ শেষ হচ্ছে এ বছর। পরবর্তী তিন বছরের জন্য রপ্তানি নীতির খসড়াটি তৈরি হয়েছে। প্রস্তাবিত রপ্তানি নীতির সঙ্গে বাণিজ্যনীতি ও শিল্পনীতির সংশ্লিষ্টতা থাকায় এটি মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। খসড়া রপ্তানি নীতিতে শর্ত সাপেক্ষে বেশ কিছু পণ্য রপ্তানির সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে সয়াবিন তেল ও পামঅয়েল, বাংলাদেশে চাহিদা নেই এমন মোটা দানার মুগডাল এবং গবেষণার উদ্দেশ্যে রক্তের প্লাজমা। বর্তমানে সয়াবিন ও পামতেল রপ্তানি নিষিদ্ধ পণ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে পার্শ্ববর্তী ভারত, নেপাল ও ভুটানে কিছু কিছু ভোজ্যতেল রপ্তানির অনুমতি পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীদের অনুরোধে তাই নিষিদ্ধ পণ্য তালিকা থেকে স্থানান্তর হচ্ছে ভোজ্যতেল। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, বিশ্ব বাণিজ্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যবসায়ীদের সুপারিশ আমলে নিয়ে পরবর্তী তিন বছরের জন্য কিছু সংযোজন ও বিয়োজন এনে নতুন রপ্তানি নীতির খসড়া তৈরি হয়েছে। এদিকে চট্টগ্রাম বন্দরের জেটি সম্প্রসারণ, রপ্তানিমুখী পণ্য উৎপাদনে সহজ শর্তে ঋণসহ নতুন নীতিতে রপ্তানি পণ্যে উৎসাহব্যঞ্জক সুবিধা দেওয়ার জন্য মূল্য সংযোজন হার ৪০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এর আগে গত ৩০ জুন ২০১৫-১৮ মেয়াদের রপ্তানি নীতির মেয়াদ শেষ হয়। নতুন রপ্তানি নীতি ২০১৮ সালের ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে রপ্তানি নীতি ২০১৮-২১ এখনও প্রণীত না হওয়ায় আগের নীতিই কার্যকর রয়েছে।
No comments