মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম: সম্পদ কেনায় তৃতীয় স্থানে বাংলাদেশিরা
দক্ষিণ-পূর্ব
এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোমের আওতায় সম্পত্তি কেনায় বিশ্বের
বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের মধ্যে তৃতীয় অবস্থানে বাংলাদেশিরা। এ তালিকায় চীন ও
বৃটেনের পরই বাংলাদেশের অবস্থান। দেশটির স্থানীয় সরকার বিষয়ক মন্ত্রী
দাতুক রাজা কামারুল বাহরিন জানিয়েছেন, ২০০৭ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যকার সময়
থেকে নেয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ তালিকা তৈরি করেছে মালয়েশিয়ার পর্যটন ও
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।
এতে দেখা গেছে, ২০০৭ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৪৯৯টি ইউনিট সেকেন্ড হোম প্রকল্পের আওতায় বিক্রি হয়। এরমধ্যে চীনের নাগরিকরা কিনেছে সবথেকে বেশি ১৬৬৪টি। বাংলাদেশি নাগরিকরা কিনেছেন তৃতীয় সর্বোচ্চ ২৫০ ইউনিট। এছাড়া ইরানিদের ২১৭টি, পাকিস্তানের ১৯২টি, সিঙ্গাপুরের ১৭৫টি ও যুক্তরাষ্ট্রের ১১৫টি ইউনিট কিনেছে। ২০০২ সালে প্রথম মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম প্রকল্প চালু হয়।
এরপর থেকে বাংলাদেশিদের মধ্যে এই প্রকল্পের আওতায় বিনিয়োগের মাত্রা বেড়েই চলেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, মালয়েশিয়া টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন না করায় অনেক বাংলাদেশি এই সুযোগ নিচ্ছেন। মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম নিয়ে আলোচনা এর আগেও বাংলাদেশে হয়েছে।
যেসব সাংবাদিক মালয়েশিয়ায় সরজমিনে গিয়ে প্রতিবেদন লিখেছেন তারা জানিয়েছে, মাত্র দু’বছরেই সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি বেড়েছে। বাংলাদেশি রাজনীতিবিদরাই বেশি সেকেন্ড হোম বানিয়েছেন, এর পরেই আছেন ব্যবসায়ীরা। মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোমের জন্য ব্যবসায়ীদের অনেক সুবিধা দেয়। আবার কেউ তার সম্পদ সরাতে সেকেন্ড হোমের আশ্রয় নিচ্ছেন। ওখানে একজন বাংলাদেশি ব্যক্তি গড়ে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা খরচ করলেই সেকেন্ড হোমের সুবিধা পান। মালয়েশিয়ায় এখন বাংলাদেশি অধ্যুষিত বেশ কয়েকটি এলাকা গড়ে উঠেছে। সেখানকার অধিবাসীরা ফ্ল্যাট কিনে থাকছেন। আর ফ্ল্যাটের দাম কোনো কোনো ক্ষেত্রে বাংলাদেশের চেয়েও কম। মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোমের ব্যাপারে অর্থের উৎস নিয়ে প্রশ্ন করে না, বিনিয়োগের উৎস নিয়ে প্রশ্ন করে না। তবে কেউ কেউ আছেন যারা বৈধভাবেও এটা করছেন। কিন্তু এতে অর্থনীতির ক্ষতি হচ্ছে। দেশের টাকা বাইরে চলে যাচ্ছে। যা দেশে বিনিয়োগ হতে পারতো, তা বিদেশে বিনিয়োগ হচ্ছে।
এতে দেখা গেছে, ২০০৭ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৪৯৯টি ইউনিট সেকেন্ড হোম প্রকল্পের আওতায় বিক্রি হয়। এরমধ্যে চীনের নাগরিকরা কিনেছে সবথেকে বেশি ১৬৬৪টি। বাংলাদেশি নাগরিকরা কিনেছেন তৃতীয় সর্বোচ্চ ২৫০ ইউনিট। এছাড়া ইরানিদের ২১৭টি, পাকিস্তানের ১৯২টি, সিঙ্গাপুরের ১৭৫টি ও যুক্তরাষ্ট্রের ১১৫টি ইউনিট কিনেছে। ২০০২ সালে প্রথম মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম প্রকল্প চালু হয়।
এরপর থেকে বাংলাদেশিদের মধ্যে এই প্রকল্পের আওতায় বিনিয়োগের মাত্রা বেড়েই চলেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, মালয়েশিয়া টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন না করায় অনেক বাংলাদেশি এই সুযোগ নিচ্ছেন। মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম নিয়ে আলোচনা এর আগেও বাংলাদেশে হয়েছে।
যেসব সাংবাদিক মালয়েশিয়ায় সরজমিনে গিয়ে প্রতিবেদন লিখেছেন তারা জানিয়েছে, মাত্র দু’বছরেই সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি বেড়েছে। বাংলাদেশি রাজনীতিবিদরাই বেশি সেকেন্ড হোম বানিয়েছেন, এর পরেই আছেন ব্যবসায়ীরা। মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোমের জন্য ব্যবসায়ীদের অনেক সুবিধা দেয়। আবার কেউ তার সম্পদ সরাতে সেকেন্ড হোমের আশ্রয় নিচ্ছেন। ওখানে একজন বাংলাদেশি ব্যক্তি গড়ে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা খরচ করলেই সেকেন্ড হোমের সুবিধা পান। মালয়েশিয়ায় এখন বাংলাদেশি অধ্যুষিত বেশ কয়েকটি এলাকা গড়ে উঠেছে। সেখানকার অধিবাসীরা ফ্ল্যাট কিনে থাকছেন। আর ফ্ল্যাটের দাম কোনো কোনো ক্ষেত্রে বাংলাদেশের চেয়েও কম। মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোমের ব্যাপারে অর্থের উৎস নিয়ে প্রশ্ন করে না, বিনিয়োগের উৎস নিয়ে প্রশ্ন করে না। তবে কেউ কেউ আছেন যারা বৈধভাবেও এটা করছেন। কিন্তু এতে অর্থনীতির ক্ষতি হচ্ছে। দেশের টাকা বাইরে চলে যাচ্ছে। যা দেশে বিনিয়োগ হতে পারতো, তা বিদেশে বিনিয়োগ হচ্ছে।
No comments