রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন অব্যাহত উদ্বেগ ইস্যু না বানানোর অনুরোধ সরকারের
রোহিঙ্গা
প্রত্যাবাসন নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অব্যাহত উদ্বেগের প্রেক্ষিতে
সরকারের তরফে এটাকে বাংলাদেশের জন্য কোনো ইস্যু না বানানোর অনুরোধ জানানো
হয়েছে। গতকাল ঢাকায় এক সেমিনারে জাতিসংঘ দূত ও ইউএইচসিআরের আঞ্চলিক
কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক এ অনুরোধ জানান।
বিদেশিদের উদ্দেশ্যে সচিব বলেন- রোহিঙ্গারা যাবে কি যাবে না এটা বাংলাদেশের
সিদ্ধান্ত নয়। এটা মিয়ামারের সিদ্ধান্তও নয়। এ সিদ্ধান্ত ইউএনএইচসিআরও
নিতে পারবে না। এ সিদ্ধান্ত নেবে একান্ত রোহিঙ্গারাই। সচিব বলেন, আমরা
তাদের স্বাগত জানিয়েছি, আশ্রয় দিয়েছি। তাদের সুরক্ষায় যা প্রয়োজন তা করছি।
কিন্তু এটাই হওয়া উচিত যে তারা তাদের নিজ দেশে ফিরে যাবে। এটাই সমাধান। আমি আপনাদের প্রতি অনুরোধ করছি, এটাকে আপনারা বাংলাদেশের জন্য কোনো ইস্যু করবেন না।
আমরা বাস্তুচ্যুতদের ফিরে যাওয়ার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করার জন্য যা করণীয় তাই করছি। কিন্তু চূড়ান্ত বিচারে তারাই সিদ্ধান্ত নিবে কখন যাবে। গুলশানের একটি অভিজাত হোটেলে ‘বাংলাদেশ অ্যান্ড ইউনাইডেট নেশন্স: রোড এহেড’ শীর্ষক গতকালের ওই সেমিনারে অন্যদের মধ্যে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী মিয়া সেপ্পো এবং আঞ্চলিক প্রতিনিধি জেমস লিন্চ বক্তৃতা করেন। পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে এক প্রশ্নের জবাবে জাতিসংঘ দূত মিয়া সেপ্পো প্রত্যাবাসন ইস্যুতে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের মধ্যে কোনো মত-পার্থক্য নেই দাবি করে বলেন, আমরা নিবিড়ভাবে বিষয়টি সমন্বয় করছি। উল্লেখ্য, আগামী ১৫ই নভেম্বর প্রত্যাবাসনের প্রথম ব্যাচ পাঠানোর প্রস্তুতির খবরে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রশ্ন তুলেছে- রোহিঙ্গারা কি স্বেচ্ছায় ফিরছে? রাখাইন কি প্রত্যাবাসনের জন্য প্রস্তুত? তড়িঘড়ি করতে গিয়ে জাতিসংঘকে বাইপাস করে রোহিঙ্গাদের ফেরানো হচ্ছে কি-না সেই প্রশ্নও তুলে বিশ্ব সম্প্রদায়। তবে সবচেয়ে বড় বৈশ্বিক উদ্বেগ হচ্ছে- ফিরে যেতে রাজি হওয়া রোহিঙ্গারা রাখাইনে কতটা নিরাপত্তায় থাকবেন। মিয়ানমার আদৌ কি তাদের নিরাপত্তা দেবে, নাকি ফের তারা নির্যাতনের শিকার হবেন। বৈশ্বিক এসব উদ্বেগের প্রেক্ষিতে পররাষ্ট্র সচিব এটা স্পষ্ট করেন যে বাংলাদেশ ফেরত যাওয়া রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তার ওপর সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছে। জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্বেগ আমলে নিয়েই প্রত্যাবাসন শুরু করতে চায় বাংলাদেশ। প্রত্যাবাসন চুক্তি মতে ইউএনএইচসিআরের মাধ্যমেই আগামী ১৫ই নভেম্বর প্রথম ব্যাচ পাঠানোর প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। একদিন আগেই সচিব বলেন, নিউইয়র্কের প্রতিক্রিয়া দেখার পর আমরা ইউএনএইচসিআরের প্রতিনিধিকে ডেকেছিলাম। তার সঙ্গে এ নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা হয়েছে। আমরা তাদের উদ্বেগের বিষয়গুলো শুনেছি। এ নিয়ে যে মতানৈক্য সেটি দূরীকরণের চেষ্টা করেছি।
মিয়ানমারও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ব্রিফ করছে জানিয়ে সচিব বলেন, জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের তৃতীয় বৈঠকে প্রত্যাবাসন শুরুর যে ডেটলাইন ঠিক হয়েছে আশা করি ওই দিনে প্রথম ব্যাচকে পাঠানো যাবে। সেদিন পররাষ্ট্র সচিব জানান, মিয়ানমারের পররাষ্ট্র সচিব ও স্থানীয় প্রশাসনের যারা গেল সপ্তাহে বাংলাদেশ সফর করেছেন তারা রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তারা ফিরে যেতে প্রস্তুত এবং যারা এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় সেই রোহিঙ্গাদের উদ্বেগের কথা শুনেছেন। তারা তাদের নিরাপত্তা, মর্যাদা এবং স্বাধীনভাবে চলাফেরার বিষয়ে আশ্বস্ত করে গেছেন। জাতিসংঘের প্রতিক্রিয়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সচিব গতকালও বলেন, আমরা জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সঙ্গে এ নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। তাদের প্রত্যাশার চেয়েও বেশি করার চেষ্টায় রয়েছি। বরাবরের মতো পররাষ্ট্র সচিব বলেন, প্রত্যাবাসন একটি জটিল প্রক্রিয়া। এটা শুরু করাটা জরুরি। তাই বাংলাদেশ এটা শুরু করতে চায়। এটাকে টেস্ট কেস হিসাবেও বিবেচনায় নেয়া যায় বলে মন্তব্য কর্মকর্তাদের। সেমিনারে ইউএনএইচসিআর প্রতিনিধি পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে অনেকটা এক সুরেই বলেন, ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত আসলেই রোহিঙ্গারা নিবেন। এটা প্রত্যেকের নিজস্ব সিদ্ধান্ত।
এটা অবশ্যই স্বেচ্ছায় হতে হবে। এটা নিরাপত্তা ও মর্যাদার সঙ্গে হতে হবে। প্রত্যাবাসনটি অবশ্যই টেকসই হতে হবে। রোহিঙ্গারা তাদের অরিজিন রাখাইনে ফিরতে চায়, তবে সেখানে তাদের বড় ইস্যু হচ্ছে নাগরিকত্ব এবং নিরাপত্তা। সেখানে তাদের শারীরিকভাবে নিরাপদ থাকা নিশ্চিত করার তাগিদ দিয়ে জাতিসংঘ দূত বলেন, রাখাইনে আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থাগুলোর কার্যকর এবং বাধাহীন প্রবেশাধিকার থাকতে হবে। তাছাড়া রাখাইনে শান্তি ও সংহতি পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কফি আনান কমিশনের রিপোর্টের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নও চান তিনি। বলেন, উপদ্রুত এলাকার অবস্থা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ এবং সেখানকার পরিস্থিতি মূল্যায়নে আমরা মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা করছি।
উল্লেখ্য, কূটনৈতিক সূত্র বলছে, বিদ্যমান ব্যবস্থায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ৫ শতাধিক সদস্য ছাড়া মাত্র ৬৬ জন বাস্তচ্যুত রোহিঙ্গা স্বেচ্ছায় রাখাইনে ফিরতে রাজি। বাকিরা এখনো সিদ্ধান্তহীনতায়। এ অবস্থায় সরকারের তরফে তাদের মোটিভেশন এবং আস্থা ফেরানোর চেষ্টা চলছে। প্রত্যাবাসনের প্রথম ব্যাচে মধ্য নভেম্বরে ২২১৬ জন রোহিঙ্গাকে ফেরানোর একটি তালিকা মিয়ানমারের কাছে হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ। নির্বাচনের আগে প্রত্যাবাসনের জট খুলতে এবং প্রক্রিয়াটি দ্রুততর করতে চীনের সহায়তা নিচ্ছে বাংলাদেশ। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যস্থতা এবং তার উপস্থিতিতে বেইজিং ও নিউ ইয়র্কে এ নিয়ে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে দু’দফা আলোচনাও হয়েছে। সামনে তৃতীয় দফায় তারা আলোচনায় বসছেন বলে ঢাকায় চীনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর গেল মাসের সফরে জানানো হয়েছে।
কিন্তু এটাই হওয়া উচিত যে তারা তাদের নিজ দেশে ফিরে যাবে। এটাই সমাধান। আমি আপনাদের প্রতি অনুরোধ করছি, এটাকে আপনারা বাংলাদেশের জন্য কোনো ইস্যু করবেন না।
আমরা বাস্তুচ্যুতদের ফিরে যাওয়ার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করার জন্য যা করণীয় তাই করছি। কিন্তু চূড়ান্ত বিচারে তারাই সিদ্ধান্ত নিবে কখন যাবে। গুলশানের একটি অভিজাত হোটেলে ‘বাংলাদেশ অ্যান্ড ইউনাইডেট নেশন্স: রোড এহেড’ শীর্ষক গতকালের ওই সেমিনারে অন্যদের মধ্যে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী মিয়া সেপ্পো এবং আঞ্চলিক প্রতিনিধি জেমস লিন্চ বক্তৃতা করেন। পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে এক প্রশ্নের জবাবে জাতিসংঘ দূত মিয়া সেপ্পো প্রত্যাবাসন ইস্যুতে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের মধ্যে কোনো মত-পার্থক্য নেই দাবি করে বলেন, আমরা নিবিড়ভাবে বিষয়টি সমন্বয় করছি। উল্লেখ্য, আগামী ১৫ই নভেম্বর প্রত্যাবাসনের প্রথম ব্যাচ পাঠানোর প্রস্তুতির খবরে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রশ্ন তুলেছে- রোহিঙ্গারা কি স্বেচ্ছায় ফিরছে? রাখাইন কি প্রত্যাবাসনের জন্য প্রস্তুত? তড়িঘড়ি করতে গিয়ে জাতিসংঘকে বাইপাস করে রোহিঙ্গাদের ফেরানো হচ্ছে কি-না সেই প্রশ্নও তুলে বিশ্ব সম্প্রদায়। তবে সবচেয়ে বড় বৈশ্বিক উদ্বেগ হচ্ছে- ফিরে যেতে রাজি হওয়া রোহিঙ্গারা রাখাইনে কতটা নিরাপত্তায় থাকবেন। মিয়ানমার আদৌ কি তাদের নিরাপত্তা দেবে, নাকি ফের তারা নির্যাতনের শিকার হবেন। বৈশ্বিক এসব উদ্বেগের প্রেক্ষিতে পররাষ্ট্র সচিব এটা স্পষ্ট করেন যে বাংলাদেশ ফেরত যাওয়া রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তার ওপর সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছে। জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্বেগ আমলে নিয়েই প্রত্যাবাসন শুরু করতে চায় বাংলাদেশ। প্রত্যাবাসন চুক্তি মতে ইউএনএইচসিআরের মাধ্যমেই আগামী ১৫ই নভেম্বর প্রথম ব্যাচ পাঠানোর প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। একদিন আগেই সচিব বলেন, নিউইয়র্কের প্রতিক্রিয়া দেখার পর আমরা ইউএনএইচসিআরের প্রতিনিধিকে ডেকেছিলাম। তার সঙ্গে এ নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা হয়েছে। আমরা তাদের উদ্বেগের বিষয়গুলো শুনেছি। এ নিয়ে যে মতানৈক্য সেটি দূরীকরণের চেষ্টা করেছি।
মিয়ানমারও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ব্রিফ করছে জানিয়ে সচিব বলেন, জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের তৃতীয় বৈঠকে প্রত্যাবাসন শুরুর যে ডেটলাইন ঠিক হয়েছে আশা করি ওই দিনে প্রথম ব্যাচকে পাঠানো যাবে। সেদিন পররাষ্ট্র সচিব জানান, মিয়ানমারের পররাষ্ট্র সচিব ও স্থানীয় প্রশাসনের যারা গেল সপ্তাহে বাংলাদেশ সফর করেছেন তারা রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তারা ফিরে যেতে প্রস্তুত এবং যারা এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় সেই রোহিঙ্গাদের উদ্বেগের কথা শুনেছেন। তারা তাদের নিরাপত্তা, মর্যাদা এবং স্বাধীনভাবে চলাফেরার বিষয়ে আশ্বস্ত করে গেছেন। জাতিসংঘের প্রতিক্রিয়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সচিব গতকালও বলেন, আমরা জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সঙ্গে এ নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। তাদের প্রত্যাশার চেয়েও বেশি করার চেষ্টায় রয়েছি। বরাবরের মতো পররাষ্ট্র সচিব বলেন, প্রত্যাবাসন একটি জটিল প্রক্রিয়া। এটা শুরু করাটা জরুরি। তাই বাংলাদেশ এটা শুরু করতে চায়। এটাকে টেস্ট কেস হিসাবেও বিবেচনায় নেয়া যায় বলে মন্তব্য কর্মকর্তাদের। সেমিনারে ইউএনএইচসিআর প্রতিনিধি পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে অনেকটা এক সুরেই বলেন, ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত আসলেই রোহিঙ্গারা নিবেন। এটা প্রত্যেকের নিজস্ব সিদ্ধান্ত।
এটা অবশ্যই স্বেচ্ছায় হতে হবে। এটা নিরাপত্তা ও মর্যাদার সঙ্গে হতে হবে। প্রত্যাবাসনটি অবশ্যই টেকসই হতে হবে। রোহিঙ্গারা তাদের অরিজিন রাখাইনে ফিরতে চায়, তবে সেখানে তাদের বড় ইস্যু হচ্ছে নাগরিকত্ব এবং নিরাপত্তা। সেখানে তাদের শারীরিকভাবে নিরাপদ থাকা নিশ্চিত করার তাগিদ দিয়ে জাতিসংঘ দূত বলেন, রাখাইনে আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থাগুলোর কার্যকর এবং বাধাহীন প্রবেশাধিকার থাকতে হবে। তাছাড়া রাখাইনে শান্তি ও সংহতি পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কফি আনান কমিশনের রিপোর্টের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নও চান তিনি। বলেন, উপদ্রুত এলাকার অবস্থা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ এবং সেখানকার পরিস্থিতি মূল্যায়নে আমরা মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা করছি।
উল্লেখ্য, কূটনৈতিক সূত্র বলছে, বিদ্যমান ব্যবস্থায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ৫ শতাধিক সদস্য ছাড়া মাত্র ৬৬ জন বাস্তচ্যুত রোহিঙ্গা স্বেচ্ছায় রাখাইনে ফিরতে রাজি। বাকিরা এখনো সিদ্ধান্তহীনতায়। এ অবস্থায় সরকারের তরফে তাদের মোটিভেশন এবং আস্থা ফেরানোর চেষ্টা চলছে। প্রত্যাবাসনের প্রথম ব্যাচে মধ্য নভেম্বরে ২২১৬ জন রোহিঙ্গাকে ফেরানোর একটি তালিকা মিয়ানমারের কাছে হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ। নির্বাচনের আগে প্রত্যাবাসনের জট খুলতে এবং প্রক্রিয়াটি দ্রুততর করতে চীনের সহায়তা নিচ্ছে বাংলাদেশ। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যস্থতা এবং তার উপস্থিতিতে বেইজিং ও নিউ ইয়র্কে এ নিয়ে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে দু’দফা আলোচনাও হয়েছে। সামনে তৃতীয় দফায় তারা আলোচনায় বসছেন বলে ঢাকায় চীনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর গেল মাসের সফরে জানানো হয়েছে।
No comments