পল্টনজুড়ে ভোট উৎসব, দ্বিতীয় দিনেও উপচে পড়া ভিড়
একাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন সারাদেশ থেকে
আসা বিএনপি নেতাকর্মীরা। আজ দ্বিতীয় দিনের মতো দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি করছে
দলটি। এই উপলক্ষে সকাল থেকে নেতাকর্মীদের ভিড়ে মুখরিত নয়াপল্টন এলাকা।
নাইটেঙ্গেল মোড় থেকে ফকিরাপুল মোড় পর্যাপ্ত নেতাকর্মীদের ভীড়ে তিল ধরনের
ঠাই নেই। আশপাশের অলিগলিতেও একই অবস্থা।
নেতারা বিরাট বিরাট কর্মী সমর্থক বহর নিয়ে মনোনয়ন ফরম তুলতে আসছেন নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। অনেকে ব্যান্ড পার্টি ও নেতাকর্মীর বহর নিয়ে মনোনয়ন ফরম তুলতে আসছেন। মনোনয়ন ফরম তোলার পর পল্টন ও আশপাশের এলাকা দিয়ে মিছিল করছেন দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা।
অনেকে জনসমর্থনের প্রমান দিতে বিশাল বিশাল বহর নিয়ে হাজির হচ্ছেন পল্টনে।
আজ দুপুরে চুয়াডাঙ্গা সদর আসনের জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম কেনেন বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান ও কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সাধারন সম্পাদক শামসুজ্জামান দুদু। তিনি চুয়াডাঙ্গা ১ সদর আসন থেকে ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করতে চান। এর পর বেলা দেড়টার দিকে ঢাকা ৬ আসনের জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম কেনেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল বাশার। শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি বেগম জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে জেল খানায় রাখা হয়েছে। পুলিশ প্রশাসন সর্ব ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার নির্দেশে পরিচালিত হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের অধিনে কিছু আছে বলে আমরা দেখতে পাচ্ছি না। এর পরেও আমরা নির্বাচনে গেছি একটি ভালো পরিবেশ আসবে বলে প্রত্যাশা করি।
আমরা শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করবো নির্বাচনে থাকা কিন্তু সরকার যদি সেই পরিবেশ তৈরি করতে না পারে বা কোনো কারণে যদি নির্বাচন পন্ড হয়ে যায় তাহলে তার দায় ভার সরকারের বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
কাজী আবুল বাশার বলেন, আমরা গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনের অংশ হিসেবে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি। তবে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে অংশ নেয়া সম্ভব হবে কিনা সেটা নির্ভর করবে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের আচরণ এবং আমাদের দলের হাই কমান্ডের সিদ্ধান্তের উপর।
দলীয় যে কোন সিদ্ধান্ত মেনে নেয়ার জন্য আমি প্রস্তুত আছি। এর আগে গতকাল সোমবার সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে থেকে ফেনী-১ আসনের জন্য দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে ফরম গ্রহণ করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তার হাতে ফরম তুলে দেন দলের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এরপর বগুড়া-৬ আসনের জন্য খালেদা জিয়ার পক্ষে ফরম গ্রহণ করেন স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। এরপরে স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস খালেদা জিয়ার পক্ষে বগড়া-৭ আসনের ফরম গ্রহণ করেন।
নেতারা বিরাট বিরাট কর্মী সমর্থক বহর নিয়ে মনোনয়ন ফরম তুলতে আসছেন নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। অনেকে ব্যান্ড পার্টি ও নেতাকর্মীর বহর নিয়ে মনোনয়ন ফরম তুলতে আসছেন। মনোনয়ন ফরম তোলার পর পল্টন ও আশপাশের এলাকা দিয়ে মিছিল করছেন দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা।
অনেকে জনসমর্থনের প্রমান দিতে বিশাল বিশাল বহর নিয়ে হাজির হচ্ছেন পল্টনে।
আজ দুপুরে চুয়াডাঙ্গা সদর আসনের জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম কেনেন বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান ও কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সাধারন সম্পাদক শামসুজ্জামান দুদু। তিনি চুয়াডাঙ্গা ১ সদর আসন থেকে ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করতে চান। এর পর বেলা দেড়টার দিকে ঢাকা ৬ আসনের জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম কেনেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল বাশার। শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি বেগম জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে জেল খানায় রাখা হয়েছে। পুলিশ প্রশাসন সর্ব ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার নির্দেশে পরিচালিত হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের অধিনে কিছু আছে বলে আমরা দেখতে পাচ্ছি না। এর পরেও আমরা নির্বাচনে গেছি একটি ভালো পরিবেশ আসবে বলে প্রত্যাশা করি।
আমরা শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করবো নির্বাচনে থাকা কিন্তু সরকার যদি সেই পরিবেশ তৈরি করতে না পারে বা কোনো কারণে যদি নির্বাচন পন্ড হয়ে যায় তাহলে তার দায় ভার সরকারের বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
কাজী আবুল বাশার বলেন, আমরা গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনের অংশ হিসেবে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি। তবে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে অংশ নেয়া সম্ভব হবে কিনা সেটা নির্ভর করবে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের আচরণ এবং আমাদের দলের হাই কমান্ডের সিদ্ধান্তের উপর।
দলীয় যে কোন সিদ্ধান্ত মেনে নেয়ার জন্য আমি প্রস্তুত আছি। এর আগে গতকাল সোমবার সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে থেকে ফেনী-১ আসনের জন্য দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে ফরম গ্রহণ করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তার হাতে ফরম তুলে দেন দলের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এরপর বগুড়া-৬ আসনের জন্য খালেদা জিয়ার পক্ষে ফরম গ্রহণ করেন স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। এরপরে স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস খালেদা জিয়ার পক্ষে বগড়া-৭ আসনের ফরম গ্রহণ করেন।
No comments