সাদল্যাপুরে বর্ষালি ধান চাষাবাদে ঝুঁকেছে কৃষকরা by তোফায়েল হোসেন জাকির
ইরি-বোরো
ধান কাটার রেস কাটতে না কাটতেই সাদুল্যাপুর উপজেলায় বর্ষালি ধান আবাদে
ঝুঁকে পড়েছে কৃষকরা। গত সপ্তাহ থেকে জমিতে ধান রোপণ করার জন্য জমি তৈরির
কাজে ব্যস্ত হয়ে পরেছেন তারা।
উপজেলার বিশেষ করে উঁচু এলাকায় ইরি ধান কাটার সঙ্গে সঙ্গে বর্ষালি ধানের বীজ বপন করা হয়। প্রায় ১৫ দিনের মধ্যেই রোপণকৃত বীজ জমিতে রোপণ করার উপযোগী হয়ে যায়। ইরি/বোরো মৌসুমে ধান পাকার সময় এবং কাটার সময় কাল বৈশাখী ঝড়/বৃষ্টি ও বৈরি আবহাওয়ায় কৃষকরা নাকাল হয়ে পরলেও আবাদি জমি পতিত রাখতে নারাজ তারা। তাই পুরো বর্ষা নামার আগেই তড়িঘড়ি করে মাঠে নেমেছেন কৃষকরা। জমির আইল কাটা এবং জমিতে পাওয়ারটিলার দিয়ে চাষ করে রোপণের জন্য তৈরি কাজে চরম ব্যবস্থা হয়ে পড়েছেন। সদ্য ধান কাটা শেষ হতে না হতেই কৃষকরা লাভের আশায় ঝুঁকে পরেছেন বর্ষালি ধানের আবাদে।
উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের কৃষক সোলাইমান প্রধান জানান, এবারে বর্ষালি ধান আবাদের জন্য ইতোমধ্যে ২ বিঘা জমিতে চারা রোপণ করেছেন। তিনি আরও বলেন গত মওসুমেও বর্ষালি ধান চাষাবাদ করে ভাল ফলন পাওয়া গেছে। প্রতি বিঘা জমিতে প্রায় ১৫ থেকে মন হারে ধানের ফলন পাওয়া সম্ভম।
শ্রমিক আনোয়ারুল, ছায়েদ আলী ও ছাইদার রহমান জানান, আমরা শ্রম বিক্রি করে দিনাতিপাত করি। ইরি-বোরো ধান কাটার পর আমাদের দীর্ঘদিন বসে থাকতে হয়। এর ফলে অর্থ সংকটের শিকার হই। এখন ওই চিন্তা থেকে রেহাই পেয়েছি। কারণ-বোরো ধান কাটার পরই বর্ষালি ধান রোপন করছেন কৃষকরা। তাই এ চাষাবাদে আমার শ্রম বিক্রি করতে পারছি। এখন আর বসে থাকতে হয়না।
উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু তাহের মিয়া জানান, বর্ষালি ধান রোপনে কৃষকদের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। কৃষকরা ব্রি-৪৮ ও ৫৫ এবং কুদরত জাতের ধান রোপণ করা শুরু করেছেন। বিঘাপ্রতি ৪-৫ হাজার টাকা খরচ করে ১১০ দিনের মধ্যে এ ধান কর্তন করে আমন ধান চাষাবাদ করতে পারবেন।
সাদুল্যাপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার জোবায়দুর রহমান জানান, গত বর্ষালি মৌসুমে এই উপজেলায় মাত্র ৪৫ হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ করেছিলেন কৃষকরা। কৃষকরা ভাল ফলন পাওয়ায় এবারে ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে বর্ষালি ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ পর্যন্ত প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে ধান চারা রোপন করা হয়েছে। অবশিষ্ট জমিতে আগামী সপ্তাহের মধ্যে রোপন কাজ সম্পন্ন হতে পারে বলে জানান তিনি।
উপজেলার বিশেষ করে উঁচু এলাকায় ইরি ধান কাটার সঙ্গে সঙ্গে বর্ষালি ধানের বীজ বপন করা হয়। প্রায় ১৫ দিনের মধ্যেই রোপণকৃত বীজ জমিতে রোপণ করার উপযোগী হয়ে যায়। ইরি/বোরো মৌসুমে ধান পাকার সময় এবং কাটার সময় কাল বৈশাখী ঝড়/বৃষ্টি ও বৈরি আবহাওয়ায় কৃষকরা নাকাল হয়ে পরলেও আবাদি জমি পতিত রাখতে নারাজ তারা। তাই পুরো বর্ষা নামার আগেই তড়িঘড়ি করে মাঠে নেমেছেন কৃষকরা। জমির আইল কাটা এবং জমিতে পাওয়ারটিলার দিয়ে চাষ করে রোপণের জন্য তৈরি কাজে চরম ব্যবস্থা হয়ে পড়েছেন। সদ্য ধান কাটা শেষ হতে না হতেই কৃষকরা লাভের আশায় ঝুঁকে পরেছেন বর্ষালি ধানের আবাদে।
উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের কৃষক সোলাইমান প্রধান জানান, এবারে বর্ষালি ধান আবাদের জন্য ইতোমধ্যে ২ বিঘা জমিতে চারা রোপণ করেছেন। তিনি আরও বলেন গত মওসুমেও বর্ষালি ধান চাষাবাদ করে ভাল ফলন পাওয়া গেছে। প্রতি বিঘা জমিতে প্রায় ১৫ থেকে মন হারে ধানের ফলন পাওয়া সম্ভম।
শ্রমিক আনোয়ারুল, ছায়েদ আলী ও ছাইদার রহমান জানান, আমরা শ্রম বিক্রি করে দিনাতিপাত করি। ইরি-বোরো ধান কাটার পর আমাদের দীর্ঘদিন বসে থাকতে হয়। এর ফলে অর্থ সংকটের শিকার হই। এখন ওই চিন্তা থেকে রেহাই পেয়েছি। কারণ-বোরো ধান কাটার পরই বর্ষালি ধান রোপন করছেন কৃষকরা। তাই এ চাষাবাদে আমার শ্রম বিক্রি করতে পারছি। এখন আর বসে থাকতে হয়না।
উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু তাহের মিয়া জানান, বর্ষালি ধান রোপনে কৃষকদের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। কৃষকরা ব্রি-৪৮ ও ৫৫ এবং কুদরত জাতের ধান রোপণ করা শুরু করেছেন। বিঘাপ্রতি ৪-৫ হাজার টাকা খরচ করে ১১০ দিনের মধ্যে এ ধান কর্তন করে আমন ধান চাষাবাদ করতে পারবেন।
সাদুল্যাপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার জোবায়দুর রহমান জানান, গত বর্ষালি মৌসুমে এই উপজেলায় মাত্র ৪৫ হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ করেছিলেন কৃষকরা। কৃষকরা ভাল ফলন পাওয়ায় এবারে ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে বর্ষালি ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ পর্যন্ত প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে ধান চারা রোপন করা হয়েছে। অবশিষ্ট জমিতে আগামী সপ্তাহের মধ্যে রোপন কাজ সম্পন্ন হতে পারে বলে জানান তিনি।
No comments