‘ক্ষমতায় চিরদিন থাকবো না’ -ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী
লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন,
বাংলাদেশে আমি একটি উদাহরণ সৃষ্টি করেছি, এমপি হয়েছি, মন্ত্রী হয়েছি,
চট্টগ্রাম ডিভিশনে একজন, ইতিহাসে আর কেউ সাধারণ সম্পাদক হয়নি, তারপরেও আমি
সংবর্ধনা নেইনি, গেট করতে দেয়নি। আমার এগুলো দরকার নেই। কারো ভালো না লাগলে
চলে যান, তবে দলে থেকে কোনো অপকর্ম সহ্য করা হবে না। কারো মনে কষ্ট দিয়ে
নেতা হওয়ার চেষ্টা করবেন না। বিলবোর্ডে ছবি দিয়ে নেতা হওয়া যায় না, কাজ
লাগবে, কৃতী লাগবে। যারা আমার ছবির সঙ্গে আপনাদের ছবি দিয়ে গাছের উপরে
বিলবোর্ড টাঙিয়েছেন, অতিসত্বর আপনারা এসব বিলবোর্ড নামিয়ে ফেলুন, নচেত আমি
নিজে এসব বিলবোর্ড নামিয়ে ফেলবো। বিলবোর্ড দিয়ে জনপ্রিয়তা নির্ণয় করা যায়
না। ক্ষমতায় চিরদিন থাকবো না, আজ আছি কাল নাও থাকতে পারি। কিন্তু আমি
মানুষের মাঝে আছি, থাকবো। সুখের মুহূর্তে, দুঃখের মুহূর্তে, আমি সব সময়
জনগণের মাঝে আছি। আমি কোনো অন্যায় করিনি, আপনারা জনগণকে খুশি করুন। জনগণ
আপনাদের খুশি করবে, ভালোবাসবে। গতকাল কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ ও
সহযোগী সংগঠন কর্তৃক আয়োজিত ইফতার মাহফিলে বসুরহাট পৌরসভা মিলনায়তনে প্রধান
অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি ঢাকা থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসে নেতা হইনি। আমি তৃণমূল থেকে বড় নেতা হয়েছি, আমার নেত্রী আমার ত্যাগের মূল্যায়ন করেছে। আমার নেত্রীর কাছে আমি কৃতজ্ঞ। এখানে আমার জন্ম, আপনারা আমাকে ভালোবাসেন এবং ভোট দেন বলেই আমি এমপি হই, মন্ত্রী হই। ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি ভারত সফরে বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দিয়েছি, এমনকি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে পাশাপাশি বসে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি, আমার জীবনে এর চেয়ে বড় সৌভাগ্য আর কি হতে পারে। এ সফর খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এই সফরে দেশের জনগণের স্বার্থের কথা তুলে ধরেছি। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খাঁনের সভাপতিত্বে এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. সাহাব উদ্দিন, বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা চৌধুরী রুমেল, চরকাঁকড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান আরিফ, স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদ সদস্য ফখরুল ইসলাম রাহাত প্রমুখ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি ঢাকা থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসে নেতা হইনি। আমি তৃণমূল থেকে বড় নেতা হয়েছি, আমার নেত্রী আমার ত্যাগের মূল্যায়ন করেছে। আমার নেত্রীর কাছে আমি কৃতজ্ঞ। এখানে আমার জন্ম, আপনারা আমাকে ভালোবাসেন এবং ভোট দেন বলেই আমি এমপি হই, মন্ত্রী হই। ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি ভারত সফরে বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দিয়েছি, এমনকি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে পাশাপাশি বসে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি, আমার জীবনে এর চেয়ে বড় সৌভাগ্য আর কি হতে পারে। এ সফর খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এই সফরে দেশের জনগণের স্বার্থের কথা তুলে ধরেছি। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খাঁনের সভাপতিত্বে এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. সাহাব উদ্দিন, বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা চৌধুরী রুমেল, চরকাঁকড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান আরিফ, স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদ সদস্য ফখরুল ইসলাম রাহাত প্রমুখ।
No comments