জানা-অজানা বিষয়গুলো
হিলারি ক্লিনটন |
দিন যতই যাচ্ছে, আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী হিলারি ক্লিনটনের ই-মেইল বিতর্ক নিয়ে ততই নতুন নতুন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। সর্বশেষ খবর হচ্ছে, সাবেক এই ফার্স্ট লেডি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর ব্যক্তিগত সার্ভারটি মার্কিন কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরোকে (এফবিআই) দিতে রাজি হয়েছেন। এই ই-মেইল বিতর্কের অনেক কিছুই জানা, অনেকগুলো এখনো অজানা। এএফপি জানাচ্ছে তার নাড়িনক্ষত্র।
মৌলিক বিষয়গুলো:
যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ কূটনীতিকের পদে আসীন থাকাকালে (২০০৯-২০১৩) হিলারি দাপ্তরিক ই-মেইল ঠিকানার পরিবর্তে একটি ব্যক্তিগত ঠিকানা ব্যবহার করে মোট ৬২ হাজার ৩২০ ই-মেইল আদান-প্রদান করেছেন। পররাষ্ট্র দপ্তরের অনুরোধে তিনি ৩০ হাজার ৪৯০টি দাপ্তরিক ই-মেইল বার্তা হস্তান্তর করেছেন। তাঁর ভাষ্যমতে, বাকি ৩১ হাজার ৮৩০টি ইমেইল একান্তই ব্যক্তিগত। পররাষ্ট্র দপ্তর দাপ্তরিক ই-মেইলগুলো নিয়ে কাজ করছে। এরই মধ্যে তারা সাড়ে তিন হাজার ই-মেইল বার্তা প্রকাশ করেছে।
গোপনীয় কি না: হিলারি গত ২৫ জুলাই সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি আত্মবিশ্বাসী যে তখন অতি গোপনীয় বিবেচিত ছিল, এমন কোনো তথ্য আমি আদান-প্রদান করিনি।’ কিন্তু তদন্তকারীরা সম্প্রতি জানিয়েছেন, তাঁর চারটি ই-মেইল বার্তায় গোপনীয় উপাদানের অস্তিত্ব রয়েছে। অবশ্য পররাষ্ট্র দপ্তর ইঙ্গিত দিয়েছে, ঘটনার সময় এর কোনোটিই গোপনীয় ছিল না।
তদন্ত: নিউইয়র্ক টাইমস জুলাই মাসে জানায়, তদন্তকারীরা এ ঘটনায় একটি ‘ফৌজদারি তদন্ত’ শুরু করতে মার্কিন বিচার বিভাগকে অনুরোধ করেছেন। তবে বিচার বিভাগ সংশোধন করে একে ‘নিরাপত্তা তদন্ত’ আখ্যা দিয়েছে। মূলত এফবিআই হিলারির বিরুদ্ধে তদন্ত করছে না। তদন্ত চলছে ই-মেইল বার্তাগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে।
ই-মেইল প্রকাশ: প্রকাশিত ৩ হাজার ৫৭৭টি ই-মেইল বার্তা হিলারির কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিয়েছে। প্রকাশিত সবচেয়ে বড় খবরটি হলো, বন্ধু সিডনি ব্লুমেন্থালের সঙ্গে হিলারির নিয়মিত যোগাযোগ। সরকারি কোনো পদে না থাকলেও ব্লুমেন্থাল লিবিয়া সংকটের মতো বিষয়গুলোতে হিলারিকে নিয়মিতই পরামর্শ দিয়েছেন। ই-মেইলগুলোর মধ্যে প্রায় ১০ শতাংশেই লিবিয়ার বেনগাজিতে মার্কিন কনস্যুলেটে সন্ত্রাসী হামলার প্রসঙ্গ আছে।
হ্যাক হয়েছে?: উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের গভর্নর স্কট ওয়াকার রিপাবলিকান মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিতর্কের সময় বলেছেন, হিলারির ই-মেইলগুলো সম্পর্কে মার্কিন কংগ্রেসের চেয়ে চীনা ও রুশ হ্যাকাররাই হয়তো বা বেশি জানে। মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তাকে ঝুঁকিতে ফেলেছে এ বিষয়টিই। তবে হিলারির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাঁর ই-মেইল ঠিকানা বা সার্ভার কখনো আক্রান্ত হয়েছে, এমন নজির নেই।
মৌলিক বিষয়গুলো:
যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ কূটনীতিকের পদে আসীন থাকাকালে (২০০৯-২০১৩) হিলারি দাপ্তরিক ই-মেইল ঠিকানার পরিবর্তে একটি ব্যক্তিগত ঠিকানা ব্যবহার করে মোট ৬২ হাজার ৩২০ ই-মেইল আদান-প্রদান করেছেন। পররাষ্ট্র দপ্তরের অনুরোধে তিনি ৩০ হাজার ৪৯০টি দাপ্তরিক ই-মেইল বার্তা হস্তান্তর করেছেন। তাঁর ভাষ্যমতে, বাকি ৩১ হাজার ৮৩০টি ইমেইল একান্তই ব্যক্তিগত। পররাষ্ট্র দপ্তর দাপ্তরিক ই-মেইলগুলো নিয়ে কাজ করছে। এরই মধ্যে তারা সাড়ে তিন হাজার ই-মেইল বার্তা প্রকাশ করেছে।
গোপনীয় কি না: হিলারি গত ২৫ জুলাই সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি আত্মবিশ্বাসী যে তখন অতি গোপনীয় বিবেচিত ছিল, এমন কোনো তথ্য আমি আদান-প্রদান করিনি।’ কিন্তু তদন্তকারীরা সম্প্রতি জানিয়েছেন, তাঁর চারটি ই-মেইল বার্তায় গোপনীয় উপাদানের অস্তিত্ব রয়েছে। অবশ্য পররাষ্ট্র দপ্তর ইঙ্গিত দিয়েছে, ঘটনার সময় এর কোনোটিই গোপনীয় ছিল না।
তদন্ত: নিউইয়র্ক টাইমস জুলাই মাসে জানায়, তদন্তকারীরা এ ঘটনায় একটি ‘ফৌজদারি তদন্ত’ শুরু করতে মার্কিন বিচার বিভাগকে অনুরোধ করেছেন। তবে বিচার বিভাগ সংশোধন করে একে ‘নিরাপত্তা তদন্ত’ আখ্যা দিয়েছে। মূলত এফবিআই হিলারির বিরুদ্ধে তদন্ত করছে না। তদন্ত চলছে ই-মেইল বার্তাগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে।
ই-মেইল প্রকাশ: প্রকাশিত ৩ হাজার ৫৭৭টি ই-মেইল বার্তা হিলারির কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিয়েছে। প্রকাশিত সবচেয়ে বড় খবরটি হলো, বন্ধু সিডনি ব্লুমেন্থালের সঙ্গে হিলারির নিয়মিত যোগাযোগ। সরকারি কোনো পদে না থাকলেও ব্লুমেন্থাল লিবিয়া সংকটের মতো বিষয়গুলোতে হিলারিকে নিয়মিতই পরামর্শ দিয়েছেন। ই-মেইলগুলোর মধ্যে প্রায় ১০ শতাংশেই লিবিয়ার বেনগাজিতে মার্কিন কনস্যুলেটে সন্ত্রাসী হামলার প্রসঙ্গ আছে।
হ্যাক হয়েছে?: উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের গভর্নর স্কট ওয়াকার রিপাবলিকান মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিতর্কের সময় বলেছেন, হিলারির ই-মেইলগুলো সম্পর্কে মার্কিন কংগ্রেসের চেয়ে চীনা ও রুশ হ্যাকাররাই হয়তো বা বেশি জানে। মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তাকে ঝুঁকিতে ফেলেছে এ বিষয়টিই। তবে হিলারির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাঁর ই-মেইল ঠিকানা বা সার্ভার কখনো আক্রান্ত হয়েছে, এমন নজির নেই।
No comments