নাগরিক সুবিধাবঞ্চিত বেগুনটিলা বস্তিবাসী by সামছুর রহমান
মিরপুর বেগুনটিলা বস্তিতে যাওয়া–আসার একমাত্র রাস্তা এটি। ছবি -আশরাফুল আলম |
রাজধানীর
মিরপুর এলাকায় কালশী নতুন রাস্তার এক পাশে বেগুনটিলা বস্তি। বস্তিতে
প্রবেশের একমাত্র রাস্তাটি কাঁচা। মূল সড়ক থেকে অনেকটা নিচে। কোনো সময়ই
পিচ ঢালাই না হওয়া সড়কটির অবস্থা বেহাল। বস্তিবাসী কেমন নাগরিক সুবিধা
পাচ্ছেন তা যেন তুলে ধরছে রাস্তাটি।
বেগুনটিলা বস্তিতে নেই গ্যাস-সংযোগ, তীব্র পানির সংকট ও পানিতে দুর্গন্ধ, সামান্য বৃষ্টিতেই বস্তির মূল সড়ক ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে আর সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ২ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত বেগুনটিলা বস্তি। গত ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ডিএনসিসি নির্বাচনের আগে এসব সমস্যা নিরসনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রার্থীরা।
এই ওয়ার্ড থেকে নির্বাচিত কাউন্সিলর মো. সাজ্জাদ হোসেন বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থী ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা বিচারাধীন। বর্তমানে জামিনে থাকলেও খুব একটা প্রকাশ্যে আসেন না। ফলে নির্বাচনের পর সাড়ে তিন মাস অতিবাহিত হলেও কাউন্সিলরের দেখা পাননি বস্তিবাসী।
গত বুধবার সরেজমিন ঘুরে ও বস্তিবাসীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বেগুনটিলা বস্তিতে প্রবেশের রাস্তাটিতে জায়গায় জায়গায় গর্ত। রোদ উঠলে প্রচণ্ড ধুলা আর বৃষ্টি হলে জমে কাদাপানি। বস্তিটি অপেক্ষাকৃত নিচু হওয়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে। দীর্ঘ সময় লাগে পানি নামতে।
বেগুনটিলা বস্তি থেকে ওয়াসার পানির সংযোগ ১১০০ ফুট দূরে। সেখান থেকে কয়েকটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার সহযোগিতায় এক ইঞ্চি ব্যাসের পাইপে বস্তিতে পানির সংযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সে পানিও সব সময় পাওয়া যায় না।
বেগুনটিলা বাস্তুহারা সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. বাদশা মিয়া জানান, বস্তিটি আছে ১৯৯৯ সাল থেকে। এখানে প্রায় ১০ হাজার লোকের বাস। কিন্তু ভালো রাস্তা নেই। সামান্য বৃষ্টিতেই ঘরে পানি ঢুকে। গ্যাস নেই, মশার কামড়ে এক জায়গায় পাঁচ মিনিট বসা যায় না।
বেগুনটিলায় গ্যাস-সংযোগ নেই। নেই কোনো সরকারি বা বেসরকারি প্রাথমিক বা মাধ্যমিক বিদ্যালয় নেই।
কাউন্সিলর মো. সাজ্জাদ হোসেন মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘বস্তির জায়গাটি সরকারি। সরকারিভাবে এখানে বস্তিবাসীর জন্য ফ্ল্যাট বানানোর কথা। আমি তাঁদের বিষয়গুলো মানবিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করব।’
বেগুনটিলা বস্তিতে নেই গ্যাস-সংযোগ, তীব্র পানির সংকট ও পানিতে দুর্গন্ধ, সামান্য বৃষ্টিতেই বস্তির মূল সড়ক ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে আর সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ২ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত বেগুনটিলা বস্তি। গত ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ডিএনসিসি নির্বাচনের আগে এসব সমস্যা নিরসনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রার্থীরা।
এই ওয়ার্ড থেকে নির্বাচিত কাউন্সিলর মো. সাজ্জাদ হোসেন বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থী ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা বিচারাধীন। বর্তমানে জামিনে থাকলেও খুব একটা প্রকাশ্যে আসেন না। ফলে নির্বাচনের পর সাড়ে তিন মাস অতিবাহিত হলেও কাউন্সিলরের দেখা পাননি বস্তিবাসী।
গত বুধবার সরেজমিন ঘুরে ও বস্তিবাসীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বেগুনটিলা বস্তিতে প্রবেশের রাস্তাটিতে জায়গায় জায়গায় গর্ত। রোদ উঠলে প্রচণ্ড ধুলা আর বৃষ্টি হলে জমে কাদাপানি। বস্তিটি অপেক্ষাকৃত নিচু হওয়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে। দীর্ঘ সময় লাগে পানি নামতে।
বেগুনটিলা বস্তি থেকে ওয়াসার পানির সংযোগ ১১০০ ফুট দূরে। সেখান থেকে কয়েকটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার সহযোগিতায় এক ইঞ্চি ব্যাসের পাইপে বস্তিতে পানির সংযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সে পানিও সব সময় পাওয়া যায় না।
বেগুনটিলা বাস্তুহারা সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. বাদশা মিয়া জানান, বস্তিটি আছে ১৯৯৯ সাল থেকে। এখানে প্রায় ১০ হাজার লোকের বাস। কিন্তু ভালো রাস্তা নেই। সামান্য বৃষ্টিতেই ঘরে পানি ঢুকে। গ্যাস নেই, মশার কামড়ে এক জায়গায় পাঁচ মিনিট বসা যায় না।
বেগুনটিলায় গ্যাস-সংযোগ নেই। নেই কোনো সরকারি বা বেসরকারি প্রাথমিক বা মাধ্যমিক বিদ্যালয় নেই।
কাউন্সিলর মো. সাজ্জাদ হোসেন মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘বস্তির জায়গাটি সরকারি। সরকারিভাবে এখানে বস্তিবাসীর জন্য ফ্ল্যাট বানানোর কথা। আমি তাঁদের বিষয়গুলো মানবিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করব।’
No comments