রাজনীতির বরফ গলুক by মাহমুদুল বাসার
শেষ
পর্যন্ত সর্বদলীয় সরকার গঠিত হল এবং নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকারের
মন্ত্রীরা শপথ নিয়েছেন। নতুনদের মধ্যে জাতীয় পার্টির মন্ত্রীই বেশি।
ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, বেগম রওশন এরশাদ, রুহুল আমিন হাওলাদার
মন্ত্রী আর যুগান্তর সম্পাদক সালমা ইসলাম ও মুজিবুল হক চুন্নু প্রতিমন্ত্রী
হিসেবে শপথ নিয়েছেন। নিকট অতীতে মন্ত্রিত্ব গ্রহণ না করা আওয়ামী লীগের
তোফায়েল আহমেদ, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন মন্ত্রিসভায়
স্থান পেয়েছেন। সংস্কারপন্থী বলে পরিচিত প্রবীণ নেতা আমির হোসেন আমুও
মন্ত্রিত্বের দায়িত্ব গ্রহণ করলেন।
ভালোমন্দ অভিজ্ঞতার স্তর পার হয়ে এসে জাপার চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচএম এরশাদ সর্বদলীয় সরকারে অংশ নেয়ার ভেতর দিয়ে একটি বড় ভূমিকা পালন করলেন। এ কথা অবিসংবাদিতভাবে সত্য, সাংবিধানিক ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য নির্বাচন করতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। এরশাদ সাহেব যথার্থই বলেছেন, ক্ষমতার হাত বদলের দুটো উপায়- প্রথমত. নির্বাচন, দ্বিতীয়ত. মিলিটারি অভ্যুত্থান। এরশাদ সাহেব নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতার হাত বদলের গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি সাংবাদিকদের বাঁকা প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন, সরকার গঠনের জন্য নির্বাচন করছি, প্রধান বিরোধী দল হওয়ার জন্য নয়। আমরা চাই সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। নির্বাচন ঠেকাতে কোনো দলকেই ভেটো-ক্ষমতা দেয়া হয়নি। তাই কেউ না চাইলে নির্বাচন হবে না, এমনটি ভাবার কোনো কারণ নেই। বর্তমান অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় সুষ্ঠু নির্বাচন করা। সর্বদলীয় সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করার লক্ষ্যেই কাজ করবে বলে আশা করছি (জনকণ্ঠ, ১৯.১১.১৩)।
ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের নায়ক তোফায়েল আহমেদ ও রাশেদ খান মেনন দুজনই বলেছেন, যখন মন্ত্রিত্ব নেইনি তখন প্রেক্ষাপট ছিল ভিন্ন। এখন নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করার জন্য মন্ত্রিসভায় যোগ দিয়েছি। তারা দুজনেই আশা করছেন, শেষ মুহূর্তে হলেও বিএনপি সর্বদলীয় সরকারে যোগ দেবে এবং নির্বাচনেও অংশ নেবে। বিরোধী দল নির্বাচনে অংশ নিলে দেশের স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে।
আমাদের পর্যবেক্ষণে ধরা পড়েছে, মহাজোট বিএনপিকে কখনও উপেক্ষা করেনি। তারা এই নির্বাচনে অংশ না নিলে নির্বাচনে একটা ফাঁক থেকে যাবে, সে কথা মাথায় রেখে এমন মন্তব্য করেছেন। জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে ভাষণ দিয়েছেন, তাতেও বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণের সম্মানজনক পথ অনেকটাই খুলে দিয়েছিলেন। এর পর টেলিফোন সংলাপেও নির্বাচনে অংশ নেয়ার পথ উন্মুক্ত হয়েছিল। বিএনপির উচিত ইগো পরিহার করে নির্বাচনে ঝাঁপিয়ে পড়া। এখনও পর্যন্ত সর্বদলীয় মন্ত্রিসভায় তাদের জন্য জায়গা খালি রাখা হয়েছে। নির্বাচনে যোগদান করার ঘোষণা দিয়ে বরং তাদের পছন্দমতো মন্ত্রণালয় পাওয়ার বার্গেনিং করার সুযোগ গ্রহণ করা উচিত। বিএনপির মনে রাখা উচিত, উপনির্বাচনে ও স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে তারা সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে পেরেছেন, জয়ী হয়ে দলের মনোবল বৃদ্ধি করতে পেরেছেন। ইগো দেখিয়ে ‘এই নির্বাচন কমিশনারের অধীনে নির্বাচন করব না’ বলে সরকারকে মাঠ ছেড়ে দিলে বিএনপির কোনো লাভ হতো না। অনুরূপভাবে এখনও যদি তারা নির্বাচন না করে জামায়াতকে নিয়ে আন্দোলনের হুমকি দেয়, তাহলে আখেরে কোনো ফল দেবে না। পত্রিকায় এসেছে মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নাকি এখনও গোপনে গোপনে বিএনপির সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন, যাতে তারা সর্বদলীয় সরকারে যোগদান করেন। এটা তো ইতিবাচক দৃষ্টান্ত।
বাঙালি জাতির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে সাধারণ নির্বাচনগুলোর তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা আছে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে আমাদের পূর্বপুরুষরা মুসলিম লীগকে কবর দিয়েছিল। আর ১৯৭০ সালের নির্বাচন আমাদের স্বাধীনতা এনেছিল। এমনকি ১৯৬৫ সালের আইয়ুববিরোধী রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ফাতেমা জিন্নাহকে বাঙালিদের সমর্থন দেয়ার তাৎপর্যও আমাদের জাতীয় ইতিহাসের অংশ হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে। ভেবে দেখতে হবে, ১৯৭৮ ও ৭৯ সালে আওয়ামী লীগ কতটা বিপদ মাথায় নিয়ে, বদনামের বোঝা স্কন্ধে বহন করে মালেক-রাজ্জাক-তোফায়েলের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী ভাঙা বুকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। এ সঠিক সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করার কারণে আজও দলটি মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। তখনকার আওয়ামী লীগের প্রতিকূলতার তুলনায় বর্তমানে বিএনপির জন্য পরিবেশ অনেক বেশি অনুকূল। এ নির্বাচনে যদি বিএনপি অংশগ্রহণ না করে, তাহলে বিএনপিতে ভাঙন ধরার আশংকা আছে। বাংলাদেশের মানুষ সানন্দে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী।
মহাজোট ঘড়ির পেন্ডুলামের মতো দোল খেতে খেতে শেষ পর্যন্ত এক সূত্রে মিলিত হয়েছে। সরকারের ইমেজ সংকটের ফাঁড়া অনেকটা কেটে গেছে। এরশাদ সাহেব যে হেফাজতের আল্লামা শফীর দোয়া নিলেন, তারও রাজনৈতিক তাৎপর্য আছে। মহাজোটের মুখ্য শরিক এরশাদ সাহেব হেফাজতের সরকারবিরোধী ক্রোধের প্রশমনের কাজ করেছেন, এতে সন্দেহ কী? বিএনপির ভুলে যাওয়া উচিত নয়, তাদের মিত্র জামায়াত ১৯৮৬ সালে তাদের উপেক্ষা করে নির্বাচনে গিয়েছিল। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জামায়াত আওয়ামী লীগকে অপশন দিয়েছিল। এই প্রেক্ষাপটেও যে জামায়াত ফাঁকফোকর খুঁজছে না, তা কে বলবে! সর্বোচ্চ আদালত থেকে তারেক রহমানের ব্যাপারে একটা ইতিবাচক রায় হল। এটাকে সেলিব্রেট করে হলেও নির্বাচনে এগিয়ে আসা উচিত বিএনপির। এটা নিশ্চিত, জনগণের রায় খণ্ডানোর শক্তি এ মুহূর্তে কারও নেই। প্রতিটি সরকারই এখন মিডিয়াকে ভয় পায়। নির্বাচন না করে জামায়াত-শিবিরের অস্ত্রবাজির ওপর নির্ভর করে হঠকারিতার পথ বেছে নেয়া বিএনপির জন্য আত্মঘাতী হবে। তাছাড়া সাধারণ মানুষ সহিংস হরতাল মোটেও প্রত্যাশা করে না। অগ্নিদগ্ধ স্বজনের চেহারা দেখতে চায় না মানুষ। দিনের পর দিন হরতালে অবরুদ্ধ হয়ে ঘরে বসে অর্থনীতির বারোটা বাজাতে চায় না মানুষ। গেল হরতালে খেটে খাওয়া মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড পোশাকশিল্প।
ভালোমন্দ অভিজ্ঞতার স্তর পার হয়ে এসে জাপার চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচএম এরশাদ সর্বদলীয় সরকারে অংশ নেয়ার ভেতর দিয়ে একটি বড় ভূমিকা পালন করলেন। এ কথা অবিসংবাদিতভাবে সত্য, সাংবিধানিক ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য নির্বাচন করতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। এরশাদ সাহেব যথার্থই বলেছেন, ক্ষমতার হাত বদলের দুটো উপায়- প্রথমত. নির্বাচন, দ্বিতীয়ত. মিলিটারি অভ্যুত্থান। এরশাদ সাহেব নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতার হাত বদলের গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি সাংবাদিকদের বাঁকা প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন, সরকার গঠনের জন্য নির্বাচন করছি, প্রধান বিরোধী দল হওয়ার জন্য নয়। আমরা চাই সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। নির্বাচন ঠেকাতে কোনো দলকেই ভেটো-ক্ষমতা দেয়া হয়নি। তাই কেউ না চাইলে নির্বাচন হবে না, এমনটি ভাবার কোনো কারণ নেই। বর্তমান অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় সুষ্ঠু নির্বাচন করা। সর্বদলীয় সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করার লক্ষ্যেই কাজ করবে বলে আশা করছি (জনকণ্ঠ, ১৯.১১.১৩)।
ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের নায়ক তোফায়েল আহমেদ ও রাশেদ খান মেনন দুজনই বলেছেন, যখন মন্ত্রিত্ব নেইনি তখন প্রেক্ষাপট ছিল ভিন্ন। এখন নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করার জন্য মন্ত্রিসভায় যোগ দিয়েছি। তারা দুজনেই আশা করছেন, শেষ মুহূর্তে হলেও বিএনপি সর্বদলীয় সরকারে যোগ দেবে এবং নির্বাচনেও অংশ নেবে। বিরোধী দল নির্বাচনে অংশ নিলে দেশের স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে।
আমাদের পর্যবেক্ষণে ধরা পড়েছে, মহাজোট বিএনপিকে কখনও উপেক্ষা করেনি। তারা এই নির্বাচনে অংশ না নিলে নির্বাচনে একটা ফাঁক থেকে যাবে, সে কথা মাথায় রেখে এমন মন্তব্য করেছেন। জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে ভাষণ দিয়েছেন, তাতেও বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণের সম্মানজনক পথ অনেকটাই খুলে দিয়েছিলেন। এর পর টেলিফোন সংলাপেও নির্বাচনে অংশ নেয়ার পথ উন্মুক্ত হয়েছিল। বিএনপির উচিত ইগো পরিহার করে নির্বাচনে ঝাঁপিয়ে পড়া। এখনও পর্যন্ত সর্বদলীয় মন্ত্রিসভায় তাদের জন্য জায়গা খালি রাখা হয়েছে। নির্বাচনে যোগদান করার ঘোষণা দিয়ে বরং তাদের পছন্দমতো মন্ত্রণালয় পাওয়ার বার্গেনিং করার সুযোগ গ্রহণ করা উচিত। বিএনপির মনে রাখা উচিত, উপনির্বাচনে ও স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে তারা সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে পেরেছেন, জয়ী হয়ে দলের মনোবল বৃদ্ধি করতে পেরেছেন। ইগো দেখিয়ে ‘এই নির্বাচন কমিশনারের অধীনে নির্বাচন করব না’ বলে সরকারকে মাঠ ছেড়ে দিলে বিএনপির কোনো লাভ হতো না। অনুরূপভাবে এখনও যদি তারা নির্বাচন না করে জামায়াতকে নিয়ে আন্দোলনের হুমকি দেয়, তাহলে আখেরে কোনো ফল দেবে না। পত্রিকায় এসেছে মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নাকি এখনও গোপনে গোপনে বিএনপির সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন, যাতে তারা সর্বদলীয় সরকারে যোগদান করেন। এটা তো ইতিবাচক দৃষ্টান্ত।
বাঙালি জাতির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে সাধারণ নির্বাচনগুলোর তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা আছে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে আমাদের পূর্বপুরুষরা মুসলিম লীগকে কবর দিয়েছিল। আর ১৯৭০ সালের নির্বাচন আমাদের স্বাধীনতা এনেছিল। এমনকি ১৯৬৫ সালের আইয়ুববিরোধী রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ফাতেমা জিন্নাহকে বাঙালিদের সমর্থন দেয়ার তাৎপর্যও আমাদের জাতীয় ইতিহাসের অংশ হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে। ভেবে দেখতে হবে, ১৯৭৮ ও ৭৯ সালে আওয়ামী লীগ কতটা বিপদ মাথায় নিয়ে, বদনামের বোঝা স্কন্ধে বহন করে মালেক-রাজ্জাক-তোফায়েলের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী ভাঙা বুকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। এ সঠিক সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করার কারণে আজও দলটি মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। তখনকার আওয়ামী লীগের প্রতিকূলতার তুলনায় বর্তমানে বিএনপির জন্য পরিবেশ অনেক বেশি অনুকূল। এ নির্বাচনে যদি বিএনপি অংশগ্রহণ না করে, তাহলে বিএনপিতে ভাঙন ধরার আশংকা আছে। বাংলাদেশের মানুষ সানন্দে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী।
মহাজোট ঘড়ির পেন্ডুলামের মতো দোল খেতে খেতে শেষ পর্যন্ত এক সূত্রে মিলিত হয়েছে। সরকারের ইমেজ সংকটের ফাঁড়া অনেকটা কেটে গেছে। এরশাদ সাহেব যে হেফাজতের আল্লামা শফীর দোয়া নিলেন, তারও রাজনৈতিক তাৎপর্য আছে। মহাজোটের মুখ্য শরিক এরশাদ সাহেব হেফাজতের সরকারবিরোধী ক্রোধের প্রশমনের কাজ করেছেন, এতে সন্দেহ কী? বিএনপির ভুলে যাওয়া উচিত নয়, তাদের মিত্র জামায়াত ১৯৮৬ সালে তাদের উপেক্ষা করে নির্বাচনে গিয়েছিল। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জামায়াত আওয়ামী লীগকে অপশন দিয়েছিল। এই প্রেক্ষাপটেও যে জামায়াত ফাঁকফোকর খুঁজছে না, তা কে বলবে! সর্বোচ্চ আদালত থেকে তারেক রহমানের ব্যাপারে একটা ইতিবাচক রায় হল। এটাকে সেলিব্রেট করে হলেও নির্বাচনে এগিয়ে আসা উচিত বিএনপির। এটা নিশ্চিত, জনগণের রায় খণ্ডানোর শক্তি এ মুহূর্তে কারও নেই। প্রতিটি সরকারই এখন মিডিয়াকে ভয় পায়। নির্বাচন না করে জামায়াত-শিবিরের অস্ত্রবাজির ওপর নির্ভর করে হঠকারিতার পথ বেছে নেয়া বিএনপির জন্য আত্মঘাতী হবে। তাছাড়া সাধারণ মানুষ সহিংস হরতাল মোটেও প্রত্যাশা করে না। অগ্নিদগ্ধ স্বজনের চেহারা দেখতে চায় না মানুষ। দিনের পর দিন হরতালে অবরুদ্ধ হয়ে ঘরে বসে অর্থনীতির বারোটা বাজাতে চায় না মানুষ। গেল হরতালে খেটে খাওয়া মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড পোশাকশিল্প।
No comments