কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ
নির্ধারণ করা হলো কোরবানির পশুর চামড়ার
দাম। বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্ক্রিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ
ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ) ও
বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার
লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএলএলএফইএ)
নেতারা সর্বসম্মতভাবে এ দাম নির্ধারণ করেন। বর্গফুট অনুযায়ী লবণযুক্ত
চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়।
ঢাকার গরুর লবণযুক্ত চামড়ার প্রতি বর্গফুটের দাম নির্ধারিত হয়েছে ৮৫ থেকে ৯০ টাকা ও ঢাকার বাইরে গরুর লবণযুক্ত চামড়ার প্রতি বর্গফুটের দাম নির্ধারিত হয়েছে ৮০ থেকে ৮৫ টাকা।
খাসির লবণযুক্ত চামড়ার দাম সর্বত্র ৫০ থেকে ৫৫। ছাগল, ভেড়া ও মহিষের লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারিত হয়েছে সর্বত্র ৪০ থেকে ৪৫ টাকা।
শনিবার সকালে ধানমন্ডির বিএফএলএলএফইএর নিজস্ব কার্যালয়ে ২০১৩ সালের কোরবানির ঈদ উপলক্ষে সংগৃহীতব্য কাঁচা চামড়ার সংগ্রহমূল্য নির্ধারণ সম্পর্কিত বিএফএলএলএফইএ ও বিটিএ যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিএফএলএলএফইএর চেয়ারম্যান হাজি বেলাল হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য দেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিটিএর সভাপতি শাহিন আহমেদ ও বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্ক্রিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন আলী হোসেন, সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ, ট্যানারি শিল্প মালিকবৃন্দ, চামড়াজাত পণ্য উৎপাদন ও রফতানিকারী প্রতিষ্ঠানের সদস্যবৃন্দ।
তিন সংগঠনের সভাপতি ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্যদের সমন্বয়ে চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়।
সাংবাদিক সম্মেলনে বেলাল বলেন, ‘শত বাধা-বিপত্তি সত্ত্বেও এ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে এবং দেশকে বৈদেশিক মুদ্রায় স্বাবলম্বী করতে প্রত্যেক কোরবানি ঈদেই চামড়া শিল্প মালিকদের চামড়া সংগ্রহের ব্যবস্থা করতে হয়।
আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ এবং এতিম ও গরিব, মাদ্রাসা-মক্তব ও মসজিদের কথা চিন্তা করেই এবার আমরা কাঁচা লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করলাম। এই নির্ধারিত দামে ট্যানারি শিল্প মালিকগণ লবণযুক্ত চামড়া সংগ্রহ করবে।’
তিনি বলেন, ‘পবিত্র ঈদুল আযহার সময়ে সারা বছর প্রাপ্ত কাঁচা চামড়ার ৫০ ভাগের বেশি সংগৃহীত হয়। তাই বিভিন্ন সমস্যা থাকা সত্ত্বেও নিজেদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে চামড়া সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা এ সময়ে নির্লিপ্ত থাকতে পারে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘চামড়া শিল্প নগরী স্থানান্তর, পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়ে আন্তর্জাতিক চাপ, বিভিন্ন সংগঠনের বিরূপ প্রচার ও প্রচারণা এবং রফতানি বাজারে অস্থিরতার কারণে চামড়া শিল্প কঠিন সময় অতিবাহিত করছে। এ সময় ঈদুল আযহা আমাদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ।’
তিনি আরও বলেন,‘ আন্তর্জাতিক বাজারে বিরাজমান মন্দাভাব ও বাজারে দামের ওঠা নামার কারণে বিগত কয়েক বছরে চামড়া সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সংগঠনসমূহের পক্ষে কাঁচা চামড়ার পূর্বমূল্য নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি।’
বিশ্ববাজার প্রসঙ্গে বেলাল হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশের চামড়ার সবচেয়ে বড় ক্রেতা ইতালি ও চীনসহ আন্তর্জাতিক বাজারে চামড়ার মূল্য নিম্নগামী। ইতালি, চীন, কোরিয়া, জাপান, হংকং ও তাইওয়ানসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক চামড়া মেলা বাংলাদেশের চামড়া ব্যবসার ওপর প্রভাব ফেলে। এই বছর ওই সমস্ত মেলায় আশানুরুপ রফতানি আদেশ পাওয়া যায়নি।’
এ রফতানি বাংলাদেশের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের আন্তর্জাতিক চাহিদার ব্যাপারে মাপকাঠি হিসেবে বিবেচিত বলেও জানান তিনি।
ঢাকার গরুর লবণযুক্ত চামড়ার প্রতি বর্গফুটের দাম নির্ধারিত হয়েছে ৮৫ থেকে ৯০ টাকা ও ঢাকার বাইরে গরুর লবণযুক্ত চামড়ার প্রতি বর্গফুটের দাম নির্ধারিত হয়েছে ৮০ থেকে ৮৫ টাকা।
খাসির লবণযুক্ত চামড়ার দাম সর্বত্র ৫০ থেকে ৫৫। ছাগল, ভেড়া ও মহিষের লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারিত হয়েছে সর্বত্র ৪০ থেকে ৪৫ টাকা।
শনিবার সকালে ধানমন্ডির বিএফএলএলএফইএর নিজস্ব কার্যালয়ে ২০১৩ সালের কোরবানির ঈদ উপলক্ষে সংগৃহীতব্য কাঁচা চামড়ার সংগ্রহমূল্য নির্ধারণ সম্পর্কিত বিএফএলএলএফইএ ও বিটিএ যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিএফএলএলএফইএর চেয়ারম্যান হাজি বেলাল হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য দেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিটিএর সভাপতি শাহিন আহমেদ ও বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্ক্রিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন আলী হোসেন, সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ, ট্যানারি শিল্প মালিকবৃন্দ, চামড়াজাত পণ্য উৎপাদন ও রফতানিকারী প্রতিষ্ঠানের সদস্যবৃন্দ।
তিন সংগঠনের সভাপতি ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্যদের সমন্বয়ে চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়।
সাংবাদিক সম্মেলনে বেলাল বলেন, ‘শত বাধা-বিপত্তি সত্ত্বেও এ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে এবং দেশকে বৈদেশিক মুদ্রায় স্বাবলম্বী করতে প্রত্যেক কোরবানি ঈদেই চামড়া শিল্প মালিকদের চামড়া সংগ্রহের ব্যবস্থা করতে হয়।
আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ এবং এতিম ও গরিব, মাদ্রাসা-মক্তব ও মসজিদের কথা চিন্তা করেই এবার আমরা কাঁচা লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করলাম। এই নির্ধারিত দামে ট্যানারি শিল্প মালিকগণ লবণযুক্ত চামড়া সংগ্রহ করবে।’
তিনি বলেন, ‘পবিত্র ঈদুল আযহার সময়ে সারা বছর প্রাপ্ত কাঁচা চামড়ার ৫০ ভাগের বেশি সংগৃহীত হয়। তাই বিভিন্ন সমস্যা থাকা সত্ত্বেও নিজেদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে চামড়া সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা এ সময়ে নির্লিপ্ত থাকতে পারে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘চামড়া শিল্প নগরী স্থানান্তর, পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়ে আন্তর্জাতিক চাপ, বিভিন্ন সংগঠনের বিরূপ প্রচার ও প্রচারণা এবং রফতানি বাজারে অস্থিরতার কারণে চামড়া শিল্প কঠিন সময় অতিবাহিত করছে। এ সময় ঈদুল আযহা আমাদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ।’
তিনি আরও বলেন,‘ আন্তর্জাতিক বাজারে বিরাজমান মন্দাভাব ও বাজারে দামের ওঠা নামার কারণে বিগত কয়েক বছরে চামড়া সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সংগঠনসমূহের পক্ষে কাঁচা চামড়ার পূর্বমূল্য নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি।’
বিশ্ববাজার প্রসঙ্গে বেলাল হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশের চামড়ার সবচেয়ে বড় ক্রেতা ইতালি ও চীনসহ আন্তর্জাতিক বাজারে চামড়ার মূল্য নিম্নগামী। ইতালি, চীন, কোরিয়া, জাপান, হংকং ও তাইওয়ানসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক চামড়া মেলা বাংলাদেশের চামড়া ব্যবসার ওপর প্রভাব ফেলে। এই বছর ওই সমস্ত মেলায় আশানুরুপ রফতানি আদেশ পাওয়া যায়নি।’
এ রফতানি বাংলাদেশের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের আন্তর্জাতিক চাহিদার ব্যাপারে মাপকাঠি হিসেবে বিবেচিত বলেও জানান তিনি।
No comments