দেশের শেয়ারবাজারে দরপতন অব্যাহত রয়েছে। আগের দিনের বড় দরপতনের ধারাবাহিকতায় গতকাল মঙ্গলবারও তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, চলতি বছরের শুরুতে বাজারে যে ধস নেমেছিল, সরকারের নানা পদক্ষেপে তা কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়। মূলত সরকারের নানা পদক্ষেপের কারণেই বাজার স্থিতিশীল হতে শুরু করে। কিন্তু ধসের কারণ তদন্তে গঠিত কমিটির প্রতিবেদনটি ঘিরে আবার বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে শুরু করেছে।
তাঁদের মতে, তদন্ত প্রতিবেদনে কারসাজির জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে এমন অনেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম সংবাদপত্রের মাধ্যমে জনসমক্ষে প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু ১৯ দিন অতিবাহিত হলেও সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিবেদন বা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সম্পর্কে কোনো ধরনের দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়নি। ফলে বিনিয়োগকারীরা নির্দেশনাহীন অবস্থায় নিষ্ক্রিয় থাকাকেই বেশি নিরাপদ মনে করছেন। আর যাঁদের নাম ছাপা হয়েছে তাঁরা তো প্রতিবেদন জমা হওয়ার আগে থেকেই নিষ্ক্রিয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, তদন্ত কমিটির প্রধান ইব্রাহিম খালেদ বিভিন্ন সময় বলেছেন যে প্রতিবেদনে যাঁদের নাম এসেছে তাঁরা সবাই দোষী নন। তাই বাজারের স্বার্থে সরকারের উচিত এ বিষয়টি দ্রুততার সঙ্গে নিশ্চিত করা যে, কারা দোষী, কারা দোষ করেনি। হয়তো দোষ না করেও কেবল প্রতিবেদনে নাম থাকার কারণে অনেকে আতঙ্কিত হয়ে বিনিয়োগে অংশ নিচ্ছেন না। যদি বিষয়টি পরিষ্কার করা হয়, তাহলে এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনেকে আবার লেনদেনে অংশ নেবে। এতে বাজারে একধরনের গতি সঞ্চার হবে। কাজটি যত শিগগির করা যাবে ততই বাজারের জন্য মঙ্গল। তবে যারা দোষী, তাদের শাস্তির বিষয়টিও নিশ্চিত করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে কেউ সাধারণ বিনিয়োগকারীর অর্থ ও ভাগ্য নিয়ে কারসাজি করতে না পারে।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গতকাল লেনদেন শুরুর প্রথম ২৫ মিনিটের মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ১০০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। কিন্তু এর পর থেকে সূচক নিম্নগামী হতে থাকে, যা সারা দিনই ছিল অব্যাহত। দিন শেষে তা ৫৮ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৮০৬ পয়েন্টে নেমে আসে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ১২৯ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৩০৪ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সিএসইতে গতকাল ১৯১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৫০টির, কমেছে ১৩০টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল ৬৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১৮ কোটি টাকা কম।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, চলতি বছরের শুরুতে বাজারে যে ধস নেমেছিল, সরকারের নানা পদক্ষেপে তা কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়। মূলত সরকারের নানা পদক্ষেপের কারণেই বাজার স্থিতিশীল হতে শুরু করে। কিন্তু ধসের কারণ তদন্তে গঠিত কমিটির প্রতিবেদনটি ঘিরে আবার বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে শুরু করেছে।
তাঁদের মতে, তদন্ত প্রতিবেদনে কারসাজির জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে এমন অনেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম সংবাদপত্রের মাধ্যমে জনসমক্ষে প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু ১৯ দিন অতিবাহিত হলেও সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিবেদন বা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সম্পর্কে কোনো ধরনের দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়নি। ফলে বিনিয়োগকারীরা নির্দেশনাহীন অবস্থায় নিষ্ক্রিয় থাকাকেই বেশি নিরাপদ মনে করছেন। আর যাঁদের নাম ছাপা হয়েছে তাঁরা তো প্রতিবেদন জমা হওয়ার আগে থেকেই নিষ্ক্রিয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, তদন্ত কমিটির প্রধান ইব্রাহিম খালেদ বিভিন্ন সময় বলেছেন যে প্রতিবেদনে যাঁদের নাম এসেছে তাঁরা সবাই দোষী নন। তাই বাজারের স্বার্থে সরকারের উচিত এ বিষয়টি দ্রুততার সঙ্গে নিশ্চিত করা যে, কারা দোষী, কারা দোষ করেনি। হয়তো দোষ না করেও কেবল প্রতিবেদনে নাম থাকার কারণে অনেকে আতঙ্কিত হয়ে বিনিয়োগে অংশ নিচ্ছেন না। যদি বিষয়টি পরিষ্কার করা হয়, তাহলে এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনেকে আবার লেনদেনে অংশ নেবে। এতে বাজারে একধরনের গতি সঞ্চার হবে। কাজটি যত শিগগির করা যাবে ততই বাজারের জন্য মঙ্গল। তবে যারা দোষী, তাদের শাস্তির বিষয়টিও নিশ্চিত করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে কেউ সাধারণ বিনিয়োগকারীর অর্থ ও ভাগ্য নিয়ে কারসাজি করতে না পারে।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গতকাল লেনদেন শুরুর প্রথম ২৫ মিনিটের মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ১০০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। কিন্তু এর পর থেকে সূচক নিম্নগামী হতে থাকে, যা সারা দিনই ছিল অব্যাহত। দিন শেষে তা ৫৮ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৮০৬ পয়েন্টে নেমে আসে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ১২৯ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৩০৪ পয়েন্টে নেমে এসেছে। সিএসইতে গতকাল ১৯১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৫০টির, কমেছে ১৩০টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল ৬৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১৮ কোটি টাকা কম।
No comments