টাকার জন্য টেস্ট ছাড়িনি: মালিঙ্গা
দিন দুয়েক আগে ভারতের একটি পত্রিকায় যা লিখেছিলেন মাহেলা জয়াবর্ধনে, কলম্বোয় কাল সেটাই উঠে এল লাসিথ মালিঙ্গার কণ্ঠে। ইনজুরির সময় বোর্ডের সহায়তা না পাওয়া, চুক্তি থেকে বাদ পড়া—দুঃসহ সেই দিনগুলোর কথা মনে করে ধন্যবাদ জানালেন আইপিএলকে, তাঁর ক্যারিয়ার বাঁচানোর জন্য! জানিয়ে দিলেন, হাঁটুটা না ভোগালে টেস্ট ক্রিকেট ছাড়তেন না মোটেও।
মালিঙ্গার অবসরের পর এখনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। বোর্ড কর্তাদের সঙ্গে কথা বলতেই গত পরশু হঠাৎ কলম্বোয় উড়ে গিয়েছিলেন মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের মালিঙ্গা। দেশের মানুষের কাছে নিজের যুক্তিগুলো পরিষ্কার করার ব্যাপারটাও হয়তো মাথায় ছিল। এমনিতে শ্রীলঙ্কায় তুমুল জনপ্রিয় মালিঙ্গা, কিন্তু এখন যে ‘অর্থের কাছে দেশপ্রেম বিকিয়ে দেওয়ার অভিযোগ!’
কাল সংবাদ সম্মেলনে ব্যাখ্যা করলেন টেস্ট ছাড়ার কারণ, ‘অর্থলোভে টেস্ট ছেড়েছি, বলাটা খুব অন্যায়। আমি কখনোই ধারাভাষ্যকার, কোচ বা আম্পায়ার হতে পারব না। আমি যা পারি, তা হলো বোলিং করা ও উইকেট নেওয়া। আমার হাঁটু প্রতিদিনই আরও দুর্বল হচ্ছে। এখন টেস্ট খেললে সেটির ধকল সামলানো খুব কঠিন হবে।’
২০০৮ সালের শুরুর দিকে হাঁটুর সমস্যায় পড়ার পর ২০০৯ সালের আগস্ট পর্যন্ত কোনো ধরনের ক্রিকেটেই শ্রীলঙ্কার হয়ে খেলতে পারেননি। ২০০৯ আইপিএলে ১৮ উইকেট নেওয়ার পরই আবার জাতীয় দলে ফেরেন। ২০০৭ সালের ডিসেম্বরের পর প্রথম টেস্ট খেলেছেন গত জুলাইতে। ১০০ টেস্ট উইকেট নেওয়া তৃতীয় শ্রীলঙ্কান কাল ফিরে গেলেন ওই দিনগুলোতেও, ‘ইনজুরির পর কেউ আমার কোনো খোঁজ রাখেনি, বোর্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকেও আমাকে বাদ দেওয়া হয়েছিল। আইপিএলের জন্যই আমাকে কিছু হারাতে হয়নি, বরং আমার খেলায় উন্নতি হয়েছে। আইপিএলের কারণেই আবার জাতীয় দলে ফিরতে পেরেছি।’
কাল সন্ধ্যায়ই আবার ভারতে ফেরার কথা ছিল মালিঙ্গার।
মালিঙ্গার অবসরের পর এখনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। বোর্ড কর্তাদের সঙ্গে কথা বলতেই গত পরশু হঠাৎ কলম্বোয় উড়ে গিয়েছিলেন মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের মালিঙ্গা। দেশের মানুষের কাছে নিজের যুক্তিগুলো পরিষ্কার করার ব্যাপারটাও হয়তো মাথায় ছিল। এমনিতে শ্রীলঙ্কায় তুমুল জনপ্রিয় মালিঙ্গা, কিন্তু এখন যে ‘অর্থের কাছে দেশপ্রেম বিকিয়ে দেওয়ার অভিযোগ!’
কাল সংবাদ সম্মেলনে ব্যাখ্যা করলেন টেস্ট ছাড়ার কারণ, ‘অর্থলোভে টেস্ট ছেড়েছি, বলাটা খুব অন্যায়। আমি কখনোই ধারাভাষ্যকার, কোচ বা আম্পায়ার হতে পারব না। আমি যা পারি, তা হলো বোলিং করা ও উইকেট নেওয়া। আমার হাঁটু প্রতিদিনই আরও দুর্বল হচ্ছে। এখন টেস্ট খেললে সেটির ধকল সামলানো খুব কঠিন হবে।’
২০০৮ সালের শুরুর দিকে হাঁটুর সমস্যায় পড়ার পর ২০০৯ সালের আগস্ট পর্যন্ত কোনো ধরনের ক্রিকেটেই শ্রীলঙ্কার হয়ে খেলতে পারেননি। ২০০৯ আইপিএলে ১৮ উইকেট নেওয়ার পরই আবার জাতীয় দলে ফেরেন। ২০০৭ সালের ডিসেম্বরের পর প্রথম টেস্ট খেলেছেন গত জুলাইতে। ১০০ টেস্ট উইকেট নেওয়া তৃতীয় শ্রীলঙ্কান কাল ফিরে গেলেন ওই দিনগুলোতেও, ‘ইনজুরির পর কেউ আমার কোনো খোঁজ রাখেনি, বোর্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকেও আমাকে বাদ দেওয়া হয়েছিল। আইপিএলের জন্যই আমাকে কিছু হারাতে হয়নি, বরং আমার খেলায় উন্নতি হয়েছে। আইপিএলের কারণেই আবার জাতীয় দলে ফিরতে পেরেছি।’
কাল সন্ধ্যায়ই আবার ভারতে ফেরার কথা ছিল মালিঙ্গার।
No comments