ফ্যাব্রিগাসের দিন কাটছে যন্ত্রণায়
সেস ফ্যাব্রিগাসের ব্যাপারে কি চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাবে না আর্সেনাল-বার্সেলোনা? দুই ক্লাবের রশি টানাটানি যে আর সইতে পারছেন না ফ্যাব্রিগাস। নিজের ভবিষ্যত্ নিয়েই সন্দিহান হয়ে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন ফ্যাব্রিগাস নিজেই।
জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই বার্সেলোনার সমর্থক। বার্সেলোনাতেই ফুটবলের পাঠ। দুরন্ত শৈশবের পুরোটাই কেটেছে সেখানে। কাছের বন্ধুবান্ধব সবাই খেলেন বার্সেলোনায়। মাদ্রিদে বিশ্বকাপ জয়ের উত্সবে এই বন্ধুরাই ফ্যাব্রিগাসের শরীরে মজা করে পরিয়ে দিয়েছিল বার্সেলোনার জার্সি। সেই বার্সেলোনার ডাক ফ্যাব্রিগাস ফিরিয়ে দেন কী করে! তবে বার্সেলোনার ২৯ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব ঠিকই ফিরিয়ে দিয়েছে আর্সেনাল।
আপন ঠিকানায় ফিরতে ব্যাকুল। আবার আর্সেনালকেও উপেক্ষা করতে পারছেন না ফ্যাব্রিগাস। সেই ২০০৩ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে যোগ দিয়েছেন আর্সেনালে। সেই থেকে আর্সেনালের হয়ে খেলেছেন ২৬৭টি ম্যাচ। মাত্র ২৩ বছর বয়সেই পেয়েছেন অধিনায়কত্ব। তার চেয়েও বড় পিছুটান কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারের সঙ্গে সম্পর্ক।
আর্সেনাল-বার্সেলোনা তো একমত হতে পারছেই না। আর্সেনালেই থেকে যাবেন, নাকি বার্সেলোনায় ফিরবেন—সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না ফ্যাব্রিগাসও। কাতালান ম্যাগাজিন ডিআইআরকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে ফ্যাব্রিগাস বলেছেন, ‘আমি বার্সার সমর্থক। আমার দাদা, চাচা, চাচাতো ভাইদের মতো আমিও বার্সেলোনার সদস্য। সেই ছোট্টকাল থেকেই ক্লাবটির সঙ্গে আমার রক্তের সম্পর্ক। কারণ আমি একজন কাতালান।’ এটুকু বলার পরই তাঁর মনে পড়ে যায় আর্সেনালের কথা, ‘যা-ই হোক, আমি আর্সেনালের অধিনায়ক। আমি একজন গানার। খেলোয়াড় হিসেবে আমি সেখানেই পরিণত হয়েছি।’
বার্সেলোনার প্রস্তাব যে আর্সেনাল ফিরিয়ে দিয়েছে, সেটির মূলে আর্সেন ওয়েঙ্গারই। তিনিই ছাড়তে চাইছেন না ফ্যাব্রিগাসকে। ওয়েঙ্গারের ভালোবাসাটা বুঝতে পারছেন ফ্যাব্রিগাসও, ‘তিনি (ওয়েঙ্গার) আমার কাছে দ্বিতীয় বাবার মতো। বাবার পরই আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ। তিনিও আমাকে সন্তানের মতো দেখেন। আমি তাঁর পরিবারেরই অংশ। তিনি আমাকে ছাড়তে চান না। লন্ডনে আমাদের সর্বশেষ আলোচনাটা ছিল আমার জীবনের কঠিনতম অভিজ্ঞতা। আলোচনার পর আমি ভেঙে পড়েছিলাম।’
জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই বার্সেলোনার সমর্থক। বার্সেলোনাতেই ফুটবলের পাঠ। দুরন্ত শৈশবের পুরোটাই কেটেছে সেখানে। কাছের বন্ধুবান্ধব সবাই খেলেন বার্সেলোনায়। মাদ্রিদে বিশ্বকাপ জয়ের উত্সবে এই বন্ধুরাই ফ্যাব্রিগাসের শরীরে মজা করে পরিয়ে দিয়েছিল বার্সেলোনার জার্সি। সেই বার্সেলোনার ডাক ফ্যাব্রিগাস ফিরিয়ে দেন কী করে! তবে বার্সেলোনার ২৯ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব ঠিকই ফিরিয়ে দিয়েছে আর্সেনাল।
আপন ঠিকানায় ফিরতে ব্যাকুল। আবার আর্সেনালকেও উপেক্ষা করতে পারছেন না ফ্যাব্রিগাস। সেই ২০০৩ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে যোগ দিয়েছেন আর্সেনালে। সেই থেকে আর্সেনালের হয়ে খেলেছেন ২৬৭টি ম্যাচ। মাত্র ২৩ বছর বয়সেই পেয়েছেন অধিনায়কত্ব। তার চেয়েও বড় পিছুটান কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারের সঙ্গে সম্পর্ক।
আর্সেনাল-বার্সেলোনা তো একমত হতে পারছেই না। আর্সেনালেই থেকে যাবেন, নাকি বার্সেলোনায় ফিরবেন—সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না ফ্যাব্রিগাসও। কাতালান ম্যাগাজিন ডিআইআরকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে ফ্যাব্রিগাস বলেছেন, ‘আমি বার্সার সমর্থক। আমার দাদা, চাচা, চাচাতো ভাইদের মতো আমিও বার্সেলোনার সদস্য। সেই ছোট্টকাল থেকেই ক্লাবটির সঙ্গে আমার রক্তের সম্পর্ক। কারণ আমি একজন কাতালান।’ এটুকু বলার পরই তাঁর মনে পড়ে যায় আর্সেনালের কথা, ‘যা-ই হোক, আমি আর্সেনালের অধিনায়ক। আমি একজন গানার। খেলোয়াড় হিসেবে আমি সেখানেই পরিণত হয়েছি।’
বার্সেলোনার প্রস্তাব যে আর্সেনাল ফিরিয়ে দিয়েছে, সেটির মূলে আর্সেন ওয়েঙ্গারই। তিনিই ছাড়তে চাইছেন না ফ্যাব্রিগাসকে। ওয়েঙ্গারের ভালোবাসাটা বুঝতে পারছেন ফ্যাব্রিগাসও, ‘তিনি (ওয়েঙ্গার) আমার কাছে দ্বিতীয় বাবার মতো। বাবার পরই আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ। তিনিও আমাকে সন্তানের মতো দেখেন। আমি তাঁর পরিবারেরই অংশ। তিনি আমাকে ছাড়তে চান না। লন্ডনে আমাদের সর্বশেষ আলোচনাটা ছিল আমার জীবনের কঠিনতম অভিজ্ঞতা। আলোচনার পর আমি ভেঙে পড়েছিলাম।’
No comments