লক্ষ্য রাজনৈতিক উত্তেজনা কমানো
সৌদি বাদশাহ আবদুল্লাহ ও সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ গতকাল শুক্রবার লেবাননে পৌঁছেছেন। সে দেশে রাজনৈতিক উত্তেজনা কমাতে তাঁরা বৈরুত সফর করছেন। গত বৃহস্পতিবার এই দুই নেতা দেশটিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার করেন।
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরির নিহত হওয়ার ঘটনায় জাতিসংঘের বিচার বিভাগীয় তদন্তে ইসলামি সংগঠন হিজবুল্লাহ জড়িত থাকার বিষয়টি বেরিয়ে আসতে পারে। এতে শিয়া ও সুন্নিদের মধ্যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়তে পারে—এমন আশঙ্কার মধ্যে সৌদি ও সিরিয়ার দুই নেতা লেবানন সফরে গেলেন। তাঁরা লেবাননের প্রেসিডেন্ট মিচেল স্লেইম্যানের সঙ্গে বৈঠক করবেন। পরে দেশটির ঐকমত্যের সরকারের বিভিন্ন পক্ষের সদস্যদের সঙ্গে এক ভোজে অংশ নেবেন। এতে হিজবুল্লাহর দুই মন্ত্রীও যোগ দেবেন।
বাদশাহ আবদুল্লাহ ও প্রেসিডেন্ট আসাদ বৈরুত বিমানবন্দরে পৌঁছালে লেবাননের প্রেসিডেন্ট স্লেইম্যান এবং প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরি তাঁদের স্বাগত জানান। লেবাননে দুই নেতার সফর উপলক্ষে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। বৈরুতের সড়কে মোতায়েন করা হয় সেনা ও পুলিশ। প্রধান প্রধান সড়কে সিরিয়া ও সৌদি আরবের পতাকা টাঙানো হয়। দুই নেতাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে টাঙানো হয় বিভিন্ন বার্তাসংবলিত বড় বড় ব্যানার। লেবাননে হিজবুল্লাহকে সিরিয়া ও ইরানপন্থী এবং হারিরিকে সৌদি আরবপন্থী বলে মনে করা হয়। তাই একই সঙ্গে সিরিয়া ও সৌদি নেতার লেবানন সফরকে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।
২০০৫ সালে লেবাননের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরি নিহত হন। এ ঘটনায় সিরিয়ার হাত আছে বলে অভিযোগ ওঠে। তবে সিরিয়া বারবার এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আসছে। গত বছরের শেষ দিকে রফিক হারিরির ছেলে ও লেবাননের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরি সিরিয়া সফর করলে সিরিয়া-লেবানন সম্পর্কের উন্নতি হয়। ২০০২ সালের পর সিরিয়ার কোনো প্রেসিডেন্টের এটাই প্রথম লেবানন সফর।
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরির নিহত হওয়ার ঘটনায় জাতিসংঘের বিচার বিভাগীয় তদন্তে ইসলামি সংগঠন হিজবুল্লাহ জড়িত থাকার বিষয়টি বেরিয়ে আসতে পারে। এতে শিয়া ও সুন্নিদের মধ্যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়তে পারে—এমন আশঙ্কার মধ্যে সৌদি ও সিরিয়ার দুই নেতা লেবানন সফরে গেলেন। তাঁরা লেবাননের প্রেসিডেন্ট মিচেল স্লেইম্যানের সঙ্গে বৈঠক করবেন। পরে দেশটির ঐকমত্যের সরকারের বিভিন্ন পক্ষের সদস্যদের সঙ্গে এক ভোজে অংশ নেবেন। এতে হিজবুল্লাহর দুই মন্ত্রীও যোগ দেবেন।
বাদশাহ আবদুল্লাহ ও প্রেসিডেন্ট আসাদ বৈরুত বিমানবন্দরে পৌঁছালে লেবাননের প্রেসিডেন্ট স্লেইম্যান এবং প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরি তাঁদের স্বাগত জানান। লেবাননে দুই নেতার সফর উপলক্ষে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। বৈরুতের সড়কে মোতায়েন করা হয় সেনা ও পুলিশ। প্রধান প্রধান সড়কে সিরিয়া ও সৌদি আরবের পতাকা টাঙানো হয়। দুই নেতাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে টাঙানো হয় বিভিন্ন বার্তাসংবলিত বড় বড় ব্যানার। লেবাননে হিজবুল্লাহকে সিরিয়া ও ইরানপন্থী এবং হারিরিকে সৌদি আরবপন্থী বলে মনে করা হয়। তাই একই সঙ্গে সিরিয়া ও সৌদি নেতার লেবানন সফরকে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।
২০০৫ সালে লেবাননের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরি নিহত হন। এ ঘটনায় সিরিয়ার হাত আছে বলে অভিযোগ ওঠে। তবে সিরিয়া বারবার এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আসছে। গত বছরের শেষ দিকে রফিক হারিরির ছেলে ও লেবাননের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরি সিরিয়া সফর করলে সিরিয়া-লেবানন সম্পর্কের উন্নতি হয়। ২০০২ সালের পর সিরিয়ার কোনো প্রেসিডেন্টের এটাই প্রথম লেবানন সফর।
No comments