একবার না পারিলে দেখো ৯৫০ বার
একবার না পারিলে দেখ শতবার’—এমন মন্ত্র ষোলোআনা নিজের জীবনে কাজে লাগিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার নারী চা সা-সুন (৬৮)। পরীক্ষায় বারবার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। এর পরও হাল ছাড়েননি। ধৈর্য ধরে টানা চার বছর চেষ্টা করে গেছেন।
অবশেষে ৯৫০ বারের চেষ্টায় তিনি গাড়িচালকের লাইসেন্স পাওয়ার লিখিত পরীক্ষায় পাস করেছেন। এবার তিনি ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় পাস নম্বর ৬০ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এ পর্যন্ত পরীক্ষার ফি বাবদ তাঁকে চার হাজার ২০০ মার্কিন ডলার গুনতে হয়েছে। সিউল থেকে ১৩০ মাইল দক্ষিণে জিওনজি এলাকার বাসিন্দা এই সা-সুন।
কোরিয়ান ড্রাইভারস লাইসেন্স এজেন্সির নিয়ম অনুযায়ী, ৫০ মিনিটের ওই লিখিত পরীক্ষায় রাস্তার নিয়মকানুুন ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ বিষয়ের ওপর ৫০টি নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন থাকে। দ্য কোরিয়া টাইমস জানায়, সুন ২০০৫ সালের ১৩ এপ্রিল থেকে ওই পরীক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। আর তাঁর ওই অধ্যাবসায়ের পেছনের কারণ হলো, গাড়ি চালানোর লাইসেন্স পেলে তিনি গাড়িতে করে সবজি ও অন্যান্য পণ্য বিক্রি করতে পারবেন।
লাইসেন্সের জন্য বারবার পরীক্ষা দিয়ে ইতিমধ্যে নিজ এলাকায় বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন সুন। স্থানীয় একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘সুন সত্যিই এখন বিখ্যাত বনে গেছেন। কেবল এজেন্সির কর্মচারীদের কাছে নন, তিনি অনেক পরীক্ষকের কাছেও পরিচিত মুখ। তাঁর ওই হার না মানা মনোভাব সত্যিই বিস্ময়কর।’
সুন বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আপনি যদি আপনার লক্ষ্য অর্জনে অনড় থাকেন, তাহলে অবশ্যই তা অর্জন করতে পারবেন। তাই আপনারা আপনাদের স্বপ্নকে ব্যর্থ হতে দেবেন না এবং সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যান।
অবশেষে ৯৫০ বারের চেষ্টায় তিনি গাড়িচালকের লাইসেন্স পাওয়ার লিখিত পরীক্ষায় পাস করেছেন। এবার তিনি ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় পাস নম্বর ৬০ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এ পর্যন্ত পরীক্ষার ফি বাবদ তাঁকে চার হাজার ২০০ মার্কিন ডলার গুনতে হয়েছে। সিউল থেকে ১৩০ মাইল দক্ষিণে জিওনজি এলাকার বাসিন্দা এই সা-সুন।
কোরিয়ান ড্রাইভারস লাইসেন্স এজেন্সির নিয়ম অনুযায়ী, ৫০ মিনিটের ওই লিখিত পরীক্ষায় রাস্তার নিয়মকানুুন ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ বিষয়ের ওপর ৫০টি নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন থাকে। দ্য কোরিয়া টাইমস জানায়, সুন ২০০৫ সালের ১৩ এপ্রিল থেকে ওই পরীক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। আর তাঁর ওই অধ্যাবসায়ের পেছনের কারণ হলো, গাড়ি চালানোর লাইসেন্স পেলে তিনি গাড়িতে করে সবজি ও অন্যান্য পণ্য বিক্রি করতে পারবেন।
লাইসেন্সের জন্য বারবার পরীক্ষা দিয়ে ইতিমধ্যে নিজ এলাকায় বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন সুন। স্থানীয় একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘সুন সত্যিই এখন বিখ্যাত বনে গেছেন। কেবল এজেন্সির কর্মচারীদের কাছে নন, তিনি অনেক পরীক্ষকের কাছেও পরিচিত মুখ। তাঁর ওই হার না মানা মনোভাব সত্যিই বিস্ময়কর।’
সুন বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আপনি যদি আপনার লক্ষ্য অর্জনে অনড় থাকেন, তাহলে অবশ্যই তা অর্জন করতে পারবেন। তাই আপনারা আপনাদের স্বপ্নকে ব্যর্থ হতে দেবেন না এবং সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যান।
No comments