দালাই লামা আজ অরুণাচল যাচ্ছেন সফরকে সমর্থন করল যুক্তরাষ্ট্র
তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামার বহুল আলোচিত অরুণাচল সফর নিয়ে চীন তীব্র আপত্তি জানালেও যুক্তরাষ্ট্র ওই সফরকে সমর্থন জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, দালাই লামা একজন ধর্মীয় নেতা। ধর্ম প্রচারের উদ্দেশে অরুণাচল সফরের অধিকার তাঁর রয়েছে। গতকাল শনিবার ভারতের স্থানীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
ভারতের বৌদ্ধ অধ্যুষিত প্রদেশ অরুণাচলে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে যাওয়ার কথা রয়েছে দালাই লামার। সপ্তাহব্যাপী ওই সফর আজ রোববার থেকে শুরু হওয়ার কথা।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি মারিয়া অটেরোর বরাত দিয়ে ভারতের পত্রিকা টাইমস অব ইন্ডিয়া বলেছে, ‘দালাই লামা একজন ধর্মীয় নেতা। ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে অরুণাচল সফরের অধিকার তাঁর অবশ্যই আছে। অরুণাচলে একটি আশ্রমে যাবেন দালাই লামা। এটি একটি পবিত্র স্থান। আমাদের দৃষ্টিতে আশ্রমে সফর দালাই লামার স্বাভাবিক ভূমিকারই একটা অংশ।’ মারিয়া জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা শিগগিরই দালাই লামার সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন। দালাই লামার প্রতি ওবামার পূর্ণ শ্রদ্ধা রয়েছে।
মারিয়ার উদ্ধৃতি দিয়ে প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, তিনি বলেছেন, এ মাসেই চীন সফরে যাচ্ছেন ওবামা। এ সময় তিনি তিব্বত ইস্যু নিয়ে বেইজিং কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও আলোচনা করবেন।
অরুণাচল প্রদেশে এর আগে দালাই লামা বেশ কয়েকবার সফর করলেও ভারত সরকার গত বছর এ ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তবে বেইজিং ও নয়াদিল্লির মধ্যে সম্প্রতি সীমান্ত নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হওয়ার মধ্যেই ভারত বলেছে, দালাই লামা ভারতের যেকোনো স্থানে সফর করতে পারবেন। প্রায় অর্ধশতাব্দী ধরে ভারতে অবস্থান করছেন দালাই লামা।
সরকারের এ সিদ্ধান্তে ভারতের বিশ্লেষকেরা বলেছেন, এর মাধ্যমে বেইজিংয়ের কাছে দিল্লি এই বার্তা পৌঁছে দিয়েছে যে, হিমালয় পাদদেশের ওই রাজ্যটি ভরতেরই। চীনও ওই রাজ্যের মালিকানা দাবি করে থাকে।
হিমালয়ের নানা বিতর্কিত অঞ্চল বিশেষ করে অরুণাচল নিয়ে ১৯৬২ সালে ভারত ও চীনের মধ্যে যুদ্ধ হয়।
দালাই লামার বিরুদ্ধে বেইজিংয়ের অভিযোগ, তিব্বতের স্বাধীনতা চেয়ে তিনি চীনকে ভাঙার পাঁয়তারা করেন। যদিও শান্তিতে নোবেলজয়ী এই ধর্মীয় নেতা দাবি করেন, তিনি তিব্বতের স্বাধীনতা চান না, চান স্বায়ত্তশাসন।
ভারতের বৌদ্ধ অধ্যুষিত প্রদেশ অরুণাচলে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে যাওয়ার কথা রয়েছে দালাই লামার। সপ্তাহব্যাপী ওই সফর আজ রোববার থেকে শুরু হওয়ার কথা।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি মারিয়া অটেরোর বরাত দিয়ে ভারতের পত্রিকা টাইমস অব ইন্ডিয়া বলেছে, ‘দালাই লামা একজন ধর্মীয় নেতা। ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে অরুণাচল সফরের অধিকার তাঁর অবশ্যই আছে। অরুণাচলে একটি আশ্রমে যাবেন দালাই লামা। এটি একটি পবিত্র স্থান। আমাদের দৃষ্টিতে আশ্রমে সফর দালাই লামার স্বাভাবিক ভূমিকারই একটা অংশ।’ মারিয়া জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা শিগগিরই দালাই লামার সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন। দালাই লামার প্রতি ওবামার পূর্ণ শ্রদ্ধা রয়েছে।
মারিয়ার উদ্ধৃতি দিয়ে প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, তিনি বলেছেন, এ মাসেই চীন সফরে যাচ্ছেন ওবামা। এ সময় তিনি তিব্বত ইস্যু নিয়ে বেইজিং কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও আলোচনা করবেন।
অরুণাচল প্রদেশে এর আগে দালাই লামা বেশ কয়েকবার সফর করলেও ভারত সরকার গত বছর এ ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তবে বেইজিং ও নয়াদিল্লির মধ্যে সম্প্রতি সীমান্ত নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হওয়ার মধ্যেই ভারত বলেছে, দালাই লামা ভারতের যেকোনো স্থানে সফর করতে পারবেন। প্রায় অর্ধশতাব্দী ধরে ভারতে অবস্থান করছেন দালাই লামা।
সরকারের এ সিদ্ধান্তে ভারতের বিশ্লেষকেরা বলেছেন, এর মাধ্যমে বেইজিংয়ের কাছে দিল্লি এই বার্তা পৌঁছে দিয়েছে যে, হিমালয় পাদদেশের ওই রাজ্যটি ভরতেরই। চীনও ওই রাজ্যের মালিকানা দাবি করে থাকে।
হিমালয়ের নানা বিতর্কিত অঞ্চল বিশেষ করে অরুণাচল নিয়ে ১৯৬২ সালে ভারত ও চীনের মধ্যে যুদ্ধ হয়।
দালাই লামার বিরুদ্ধে বেইজিংয়ের অভিযোগ, তিব্বতের স্বাধীনতা চেয়ে তিনি চীনকে ভাঙার পাঁয়তারা করেন। যদিও শান্তিতে নোবেলজয়ী এই ধর্মীয় নেতা দাবি করেন, তিনি তিব্বতের স্বাধীনতা চান না, চান স্বায়ত্তশাসন।
No comments