টুইন টাওয়ারস যুদ্ধজাহাজের যাত্রা
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসীদের হামলায় বিধ্বস্ত নিউইয়র্কের বিশ্ববাণিজ্য সংস্থা বা টুইন টাওয়ারের ধ্বংসাবশেষের ইস্পাত দিয়ে তৈরি যুদ্ধজাহাজ আজ রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে। এ সময় মার্কিন নৌবাহিনীর শতাধিক কর্মকর্তা, নাবিক, ৯/১১-এর ঘটনায় নিহতদের পরিবারের সদস্যরা ম্যানহাটনে ‘ইউএসএস নিউইর্য়ক’-এর যাত্রাকালে উপস্থিত ছিল।
অনুষ্ঠানে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও নিউইয়র্কের সাবেক সিনেটর হিলারি ক্লিনটন যুদ্ধজাহাজটিকে ‘অবিচলিত রূপের প্রতীক’ হিসেবে বর্ণনা করেন। একই সঙ্গে তিনি নিউইর্য়ককে ইস্পাতের তৈরি দৃঢ় শহর আখ্যা দেন। মার্কিন নৌপরিবহনমন্ত্রী রে মাবুস বলেন, ‘আমাদের ওপর যতবারই হামলা চালানো হোক না কেন, আমরা প্রতিবারই ফিরে আসব।’
যুদ্ধজাহাজটি তৈরি করতে টুইন টাওয়ারের ধ্বংসাবশেষের সাড়ে সাত টন ইস্পাত ব্যবহার করা হয়েছে। জাহাজের চূড়ায় রয়েছে টুইন টাওয়ারের ছবি এবং তাতে হামলার পর নগর বিভাগের সাড়া দেওয়ার দৃশ্য। গত মাসে লুইজিয়ানায় ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয়ে জাহাজটি নির্মাণ করা হয়।
নৌবাহিনীর মুখপাত্র এ সপ্তাহের শুরুতে বার্তা সংস্থা এপিকে জানান, এ জাহাজে ৩৬১ জন কাজ করবেন। এেদর প্রতি সাতজনের একজন নিউইয়র্কবাসী।
অনুষ্ঠানে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও নিউইয়র্কের সাবেক সিনেটর হিলারি ক্লিনটন যুদ্ধজাহাজটিকে ‘অবিচলিত রূপের প্রতীক’ হিসেবে বর্ণনা করেন। একই সঙ্গে তিনি নিউইর্য়ককে ইস্পাতের তৈরি দৃঢ় শহর আখ্যা দেন। মার্কিন নৌপরিবহনমন্ত্রী রে মাবুস বলেন, ‘আমাদের ওপর যতবারই হামলা চালানো হোক না কেন, আমরা প্রতিবারই ফিরে আসব।’
যুদ্ধজাহাজটি তৈরি করতে টুইন টাওয়ারের ধ্বংসাবশেষের সাড়ে সাত টন ইস্পাত ব্যবহার করা হয়েছে। জাহাজের চূড়ায় রয়েছে টুইন টাওয়ারের ছবি এবং তাতে হামলার পর নগর বিভাগের সাড়া দেওয়ার দৃশ্য। গত মাসে লুইজিয়ানায় ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয়ে জাহাজটি নির্মাণ করা হয়।
নৌবাহিনীর মুখপাত্র এ সপ্তাহের শুরুতে বার্তা সংস্থা এপিকে জানান, এ জাহাজে ৩৬১ জন কাজ করবেন। এেদর প্রতি সাতজনের একজন নিউইয়র্কবাসী।
No comments