বাংলাদেশে আসছেন না ফ্লিনটফ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মতোই বিপাকে পড়েছেন অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ। ইনজুরির ধকল সইতে না পেরে টেস্ট খেলাটাই ছেড়ে দিলেন। কিন্তু সেই ইনজুরি পিছু ছাড়ছে না তাঁর। গত অ্যাশেজের পর আবারও তাঁর হাঁটুতে অস্ত্রোপচার হয়েছে। কিন্তু সেরে ওঠার গতি খুবই ধীর। বাংলাদেশের বিপক্ষে পরবর্তী ওয়ানডে সিরিজে ফেরার আশা জানিয়েছিলেন। কিন্তু এখনকার পরিস্থিতি দেখে এই ইংলিশ অলরাউন্ডার জানাচ্ছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে অনুষ্ঠেয় তিন ম্যাচের ওই সিরিজে তাঁর ফেরার সম্ভাবনা খুব একটা নেই।
‘আমি বলেছিলাম, ওয়ানডে দলের সঙ্গে আমি বাংলাদেশে যেতে চাই। কিন্তু সেই চাওয়াটা এখন খুব একটা বাস্তবসম্মত মনে হচ্ছে না। ওই সিরিজের পর আইপিএল আছে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও খেলব। সপ্তাহ দুয়েক হলো আমি ক্র্যাচ ছেড়েছি। কিন্তু এখনো দৌড়াতে পারছি না’—দুবাইয়ে পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় থাকা ফ্লিনটফ বলেছেন সংবাদ সম্মেলনে।
বাংলাদেশের ওই সফরে দুটো টেস্টও খেলবে ইংল্যান্ড। এই সফরে অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের খেলা উচিত, নাকি বিশ্রামে থাকা উচিত, এ নিয়ে কদিন ধরেই আলোচনা চলছে ইংল্যান্ডে। স্ট্রাউস বিশ্রাম নিলে আর ফ্লিনটফ না এলে দুই সিনিয়র খেলোয়াড়কে ছাড়াই বাংলাদেশে আসতে হবে ইংল্যান্ডকে।
ফ্লিনটফের এই সিদ্ধান্তের পেছনে আইপিএলকে বেশি গুরুত্ব দেওয়াকেও একটা কারণ বলে মনে করছেন কেউ কেউ। ইংলিশ ক্রিকেট বোর্ডের চুক্তিবদ্ধ না হওয়ায় জাতীয় দলের হয়ে খেলার বাধ্যবাধকতাও নেই। তবে তাঁর কাউন্টি দল ল্যাঙ্কাশায়ারের কোচ পিটার মুরস কিন্তু ফ্লিনটফের এ সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক দৃষ্টিতেই দেখছেন, ‘ক্রিসমাসের পর বাংলাদেশের সিরিজের জন্য ফেরার লক্ষ্য স্থির করেছিল ফ্রেড। কিন্তু সেটা সম্ভবত তার ফিরে আসার ক্ষেত্রে একটু বেশিই তাড়াহুড়ো হয়ে যায়। তা ছাড়া এর পরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টও আছে।
‘আমি বলেছিলাম, ওয়ানডে দলের সঙ্গে আমি বাংলাদেশে যেতে চাই। কিন্তু সেই চাওয়াটা এখন খুব একটা বাস্তবসম্মত মনে হচ্ছে না। ওই সিরিজের পর আইপিএল আছে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও খেলব। সপ্তাহ দুয়েক হলো আমি ক্র্যাচ ছেড়েছি। কিন্তু এখনো দৌড়াতে পারছি না’—দুবাইয়ে পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় থাকা ফ্লিনটফ বলেছেন সংবাদ সম্মেলনে।
বাংলাদেশের ওই সফরে দুটো টেস্টও খেলবে ইংল্যান্ড। এই সফরে অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের খেলা উচিত, নাকি বিশ্রামে থাকা উচিত, এ নিয়ে কদিন ধরেই আলোচনা চলছে ইংল্যান্ডে। স্ট্রাউস বিশ্রাম নিলে আর ফ্লিনটফ না এলে দুই সিনিয়র খেলোয়াড়কে ছাড়াই বাংলাদেশে আসতে হবে ইংল্যান্ডকে।
ফ্লিনটফের এই সিদ্ধান্তের পেছনে আইপিএলকে বেশি গুরুত্ব দেওয়াকেও একটা কারণ বলে মনে করছেন কেউ কেউ। ইংলিশ ক্রিকেট বোর্ডের চুক্তিবদ্ধ না হওয়ায় জাতীয় দলের হয়ে খেলার বাধ্যবাধকতাও নেই। তবে তাঁর কাউন্টি দল ল্যাঙ্কাশায়ারের কোচ পিটার মুরস কিন্তু ফ্লিনটফের এ সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক দৃষ্টিতেই দেখছেন, ‘ক্রিসমাসের পর বাংলাদেশের সিরিজের জন্য ফেরার লক্ষ্য স্থির করেছিল ফ্রেড। কিন্তু সেটা সম্ভবত তার ফিরে আসার ক্ষেত্রে একটু বেশিই তাড়াহুড়ো হয়ে যায়। তা ছাড়া এর পরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টও আছে।
No comments