আমিরাতের প্রতিরক্ষা প্রদর্শনীতে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী
জলবায়ু
পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে বিশ্বকে রক্ষায় ধনী দেশগুলোর প্রতি আহ্বান
জানিয়ে জার্মানি সফর শেষ করে এখন আবুধাবিতে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা। জার্মান সফরকালে মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্স ছাড়াও আন্তর্জাতিক
সংস্থা-সংগঠন এবং শিল্পোদ্যোক্তাদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে তার। তবে দেশটির
চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেলের সঙ্গে বৈঠকে ঢাকার চেষ্টা এবং প্রত্যাশা
থাকলেও শেষ পর্যন্ত বৈঠকটি হয়নি। ৩ দিনের আবুধাবি সফরের প্রথম দিনে রোববার
সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার আয়োজিত আন্তর্জাতিক প্রতিরক্ষা প্রদর্শনী
(আইডিইএক্স) পরিদর্শন করেছেন তিনি। আমিরাতের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং
প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাই-এর শাসক শেখ মোহাম্মেদ বিন রাশিদ আল মাকতুম’র
আমন্ত্রণে বাংলাদেশের সরকার প্রধান ওই প্রদর্শনীতে যোগ দেন। রাষ্ট্রীয়
বার্তা সংস্থা বাসস জানিয়েছে- আবুধাবির ন্যাশনাল এক্সিবিশন সেন্টারে ৫
দিনব্যাপী এই প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে সামরিক কর্মকর্তা এবং সরকারি
সংস্থার জন্য সামরিক কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রাংশ এবং সামগ্রী প্রদর্শিত হচ্ছে।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রদর্শনী কেন্দ্রে পৌঁছালে তাকে
আবুধাবির যুবরাজ শেখ মোহাম্মেদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান অভ্যর্থনা জানান।
আইডিইএক্স হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকার দেশসমূহের জন্য একমাত্র প্রতিরক্ষা প্রদর্শনী এবং সম্মেলন।
যেখানে প্রতিরক্ষা খাতের স্থল, নৌ এবং আকাশ পথের নবতর প্রযুক্তির প্রদর্শনী করা হয়। ১৯৯৩ সাল থেকে প্রতি দুই বছর অন্তর সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়কের পৃষ্ঠপোষকতায় এই প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। যার মূল উদ্দেশ্য এই অঞ্চলের দেশগুলোতে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ককে শক্তিশালী করা। গত মাসে টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহণের পর তার প্রথম বিদেশ সফরের দ্বিতীয় পর্যায়ে শেখ হাসিনা রোববার সকালে আবুধাবি পৌঁছান। সফরকালে শেখ হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করবেন এবং এখানে প্রবাসী বাংলাদেশি আয়োজিত এক সংবর্ধনায় অংশগ্রহণ করবেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রায় ৭ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত রয়েছেন। আইডিইএক্স প্রদর্শনীতে ১৩শ’র অধিক প্রতিরক্ষা ফার্ম এবং সংস্থাগুলো অংশগ্রহণ করছে। এই অঞ্চলের বৃহত্তম বিশেষায়িত প্রতিরক্ষা প্রদর্শনী আইডিইএক্স এ বছর তার রজত জয়ন্তী উদ্যাপন করছে এবং এতে ৬০টির অধিক দেশের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করছেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় ধনী দেশগুলোকে ‘সদিচ্ছা’ প্রদর্শনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর: এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে বিশ্বকে রক্ষায় ‘সদিচ্ছা’ নিয়ে কাজ করার জন্য ধনী দেশগুলোর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় আমাদের যথেষ্ট বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, উদ্ভাবনা এবং অর্থায়ন রয়েছে। আমাদের এখন কেবল প্রয়োজন সমাজের সর্বত্র ধনিক শ্রেণির সদিচ্ছা, আগ্রহ ও প্রচেষ্টা।’ শনিবার রাতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে ‘ক্লাইমেট চেঞ্জ এজ এ সিকিউরিটি থ্রেট’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন। আলোচনা অনুষ্ঠানে পোস্টডাম ইনস্টিটিউট ফর ক্লাইমেট পরিচালক হানস জোয়াসিম সভাপতিত্ব করেন। ক্যাবিনেট সেক্রেটারি ফর ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অব কেনিয়া মনিকা জুমা, নরওয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইনি ইরিকসন সরিডি, ইউএস সিনেটর সেলডন, হোয়াইট হাউস অ্যান্ড কো-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অব গ্রিনপিস ইন্টারন্যাশনাল বুন্নি ম্যাকডিয়ারমিড প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন। ডয়েচে ভেলের চিফ পলিটিক্যাল করসপন্ডেন্ট বার্লিন ম্যালিন্ডা ক্রেনি রোর্স অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। শেখ হাসিনা বলেন, বৈশ্বিক অব্যাহত উষ্ণতা বৃদ্ধিসহ জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের জন্য সত্যিকার এক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে সাইক্লোন, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস এবং মৌসুমী বন্যা মানুষের জীবন জীবিকার জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদি এ বিষয়ে কারো কোনো সন্দেহ থাকে, তাদেরকে আমি বাংলাদেশে এসে প্রকৃত অবস্থা দেখে যাওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
২০১২ সালে ইউএনজিএ সিদ্ধান্তের বিষয় পুনরুল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় সমষ্টিগত প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনার কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের প্রমাণ পাওয়া যায় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের আরো অনেক হুমকির কারণে লাখ লাখ মানুষ পৈতৃক ভূমি ছেড়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছে, নদী ভাঙন, লবণাক্ত পানি এবং ভূগর্ভস্থ পানিতে আর্সেনিকের মিশ্রণের কারণে এসব ঘটছে। তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগরে পানিতে অ্যাসিডিটি বাড়ছে, সমুদ্রের পানির উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের এক তৃতীয়াংশ মানুষ বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। শেখ হাসিনা বলেন, বিগত এক দশক ধরে তিনি কোপেন হেগেন, নিউ ইয়র্ক, কিউবা ও ইসা-শিমার বৈশ্বিক আলোচনায় তিনি বিশ্ব নেতৃবৃন্দের কাছে বারবার জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকির গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম বৈশ্বিক ব্যবসা ও শিল্পক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তনকে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং খুঁজে পেয়েছে যে, অভিযোজন ও প্রশমনে ব্যর্থতা, পানি সংকট ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ ব্যবসা ও শিল্পক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। বৃটিশ আবহাওয়া অফিস ২০১৪ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত এক দশককে ১৫০ বছরের মধ্যে উষ্ণতম দশক বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করেছে। অতএব অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা ও মানবীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বিপর্যয়ের মূলে যে পরিবেশ সংকট প্রধান ও একমাত্র কারণ হয়ে দাঁড়াবে, তা প্রশ্নাতীত। তিনি জলবায়ুর সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার জন্য জীবনযাত্রা, আচরণ, পদ্ধতি ও অর্থনীতিতে পরিবর্তনের আহ্বান জানান।
আইডিইএক্স হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকার দেশসমূহের জন্য একমাত্র প্রতিরক্ষা প্রদর্শনী এবং সম্মেলন।
যেখানে প্রতিরক্ষা খাতের স্থল, নৌ এবং আকাশ পথের নবতর প্রযুক্তির প্রদর্শনী করা হয়। ১৯৯৩ সাল থেকে প্রতি দুই বছর অন্তর সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়কের পৃষ্ঠপোষকতায় এই প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। যার মূল উদ্দেশ্য এই অঞ্চলের দেশগুলোতে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ককে শক্তিশালী করা। গত মাসে টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহণের পর তার প্রথম বিদেশ সফরের দ্বিতীয় পর্যায়ে শেখ হাসিনা রোববার সকালে আবুধাবি পৌঁছান। সফরকালে শেখ হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করবেন এবং এখানে প্রবাসী বাংলাদেশি আয়োজিত এক সংবর্ধনায় অংশগ্রহণ করবেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রায় ৭ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত রয়েছেন। আইডিইএক্স প্রদর্শনীতে ১৩শ’র অধিক প্রতিরক্ষা ফার্ম এবং সংস্থাগুলো অংশগ্রহণ করছে। এই অঞ্চলের বৃহত্তম বিশেষায়িত প্রতিরক্ষা প্রদর্শনী আইডিইএক্স এ বছর তার রজত জয়ন্তী উদ্যাপন করছে এবং এতে ৬০টির অধিক দেশের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করছেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় ধনী দেশগুলোকে ‘সদিচ্ছা’ প্রদর্শনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর: এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে বিশ্বকে রক্ষায় ‘সদিচ্ছা’ নিয়ে কাজ করার জন্য ধনী দেশগুলোর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় আমাদের যথেষ্ট বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, উদ্ভাবনা এবং অর্থায়ন রয়েছে। আমাদের এখন কেবল প্রয়োজন সমাজের সর্বত্র ধনিক শ্রেণির সদিচ্ছা, আগ্রহ ও প্রচেষ্টা।’ শনিবার রাতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে ‘ক্লাইমেট চেঞ্জ এজ এ সিকিউরিটি থ্রেট’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন। আলোচনা অনুষ্ঠানে পোস্টডাম ইনস্টিটিউট ফর ক্লাইমেট পরিচালক হানস জোয়াসিম সভাপতিত্ব করেন। ক্যাবিনেট সেক্রেটারি ফর ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অব কেনিয়া মনিকা জুমা, নরওয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইনি ইরিকসন সরিডি, ইউএস সিনেটর সেলডন, হোয়াইট হাউস অ্যান্ড কো-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অব গ্রিনপিস ইন্টারন্যাশনাল বুন্নি ম্যাকডিয়ারমিড প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন। ডয়েচে ভেলের চিফ পলিটিক্যাল করসপন্ডেন্ট বার্লিন ম্যালিন্ডা ক্রেনি রোর্স অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। শেখ হাসিনা বলেন, বৈশ্বিক অব্যাহত উষ্ণতা বৃদ্ধিসহ জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের জন্য সত্যিকার এক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে সাইক্লোন, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস এবং মৌসুমী বন্যা মানুষের জীবন জীবিকার জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদি এ বিষয়ে কারো কোনো সন্দেহ থাকে, তাদেরকে আমি বাংলাদেশে এসে প্রকৃত অবস্থা দেখে যাওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
২০১২ সালে ইউএনজিএ সিদ্ধান্তের বিষয় পুনরুল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় সমষ্টিগত প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনার কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের প্রমাণ পাওয়া যায় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের আরো অনেক হুমকির কারণে লাখ লাখ মানুষ পৈতৃক ভূমি ছেড়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছে, নদী ভাঙন, লবণাক্ত পানি এবং ভূগর্ভস্থ পানিতে আর্সেনিকের মিশ্রণের কারণে এসব ঘটছে। তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগরে পানিতে অ্যাসিডিটি বাড়ছে, সমুদ্রের পানির উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের এক তৃতীয়াংশ মানুষ বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। শেখ হাসিনা বলেন, বিগত এক দশক ধরে তিনি কোপেন হেগেন, নিউ ইয়র্ক, কিউবা ও ইসা-শিমার বৈশ্বিক আলোচনায় তিনি বিশ্ব নেতৃবৃন্দের কাছে বারবার জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকির গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম বৈশ্বিক ব্যবসা ও শিল্পক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তনকে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং খুঁজে পেয়েছে যে, অভিযোজন ও প্রশমনে ব্যর্থতা, পানি সংকট ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ ব্যবসা ও শিল্পক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। বৃটিশ আবহাওয়া অফিস ২০১৪ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত এক দশককে ১৫০ বছরের মধ্যে উষ্ণতম দশক বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করেছে। অতএব অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা ও মানবীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বিপর্যয়ের মূলে যে পরিবেশ সংকট প্রধান ও একমাত্র কারণ হয়ে দাঁড়াবে, তা প্রশ্নাতীত। তিনি জলবায়ুর সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার জন্য জীবনযাত্রা, আচরণ, পদ্ধতি ও অর্থনীতিতে পরিবর্তনের আহ্বান জানান।
No comments