‘দুটি প্রবাদ বাক্যের মধ্যে প্রতিযোগিতা চলছে’ by মরিয়ম চম্পা
সাবেক
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এবং বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর
রহমান বলেছেন, মনে হচ্ছে বাংলাদেশের দুটি প্রবাদ বাক্যের মধ্যে এক ধরনের
প্রতিযোগিতা চলছে। একটি প্রবাদ বাক্য হচ্ছে ‘ছলে বলে কৌশলে’। এটা হচ্ছে
ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীর। আর বিরোধী গোষ্ঠির প্রবাদ হচ্ছে ‘দেয়ালে পিঠ ঠেকে
গেছে’। দুটি খুবই প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশি প্রবাদ বাক্য।
মানবজমিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, এই দুটি বাক্য এক অর্থে সার্বিক পরিবেশটাকে চিত্রায়িত করছে। কারণ প্রতিষ্ঠানগুলো পক্ষপাতিত্বমূলকভাবে ছল-বল এবং কৌশল তিনটিই ব্যবহার করার চেষ্টা করছে। সর্বশেষ দেখলাম যে মানিকগঞ্জে একটি প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বলা হচ্ছে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর মিলছে না। তার স্বাক্ষর কি না সেটা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশের ভিক্তিতে মনোনয়ন বাতিল করে দেয়া হয়েছে। এই ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে ক্ষমতাসীন গোষ্ঠির একটি প্রয়াস দেখছি।
পিপিআরসি’র এই নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, আর অন্য পক্ষের যে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে এটাও খুবই স্পষ্ট। তাদের নির্বাচনি ময়দানে টিকে থাকার প্রচেষ্টা চলছে। এভাবে কে কতোদুর আগাতে পারে সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে আমাদের।
এত কিছুর পরেও নির্বাচনটা আসলে কেমন হবে এটা বলাটা এখন কঠিন উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে যেভাবে দেখছি সেখানে অনেক প্রশ্নের বিষয় থেকে যাচ্ছে। কিন্তু আল্টিমেটলি প্রতিযোগীদের টিকে থাকার প্রচেষ্টা চলছে। পক্ষান্তরে ভোটাররা যেটা চায় যে ভয়মুক্ত পরিবেশ। সেটা কেমন হবে এই মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না। কাজেই কেমন নির্বাচন হবে এ বিষয়ে আপাতত আপেক্ষিক উত্তর দেয়া ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
জোট-মহাজোটে নির্বাচন হচ্ছে এই নির্বাচন বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্থিতি আনবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্থিতিটা একভাবে বোঝার চেষ্টা। আমরা চাই যে অংশগ্রহণমূলক একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার ভিক্তিতে সার্বিকভাবে রাজনীতি এবং সুষ্ঠু দেশ শাসন এগুলো নিশ্চিত হবে। এর অন্যতম পূর্বশর্ত হচ্ছে একটি অংশগ্রহণমূলক এবং সুষ্ঠু নির্বাচন। সেটার অপেক্ষায় আমরা আছি। কিন্তু তার পরেও একটি চ্যালেঞ্জ থেকে যায়। জবাবদিহিতামূলক শাসন ব্যবস্থা। সেটা শুধু নির্বাচন করেই নিশ্চিত হবে না। এটার জন্য বাড়তি প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।
মানবজমিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, এই দুটি বাক্য এক অর্থে সার্বিক পরিবেশটাকে চিত্রায়িত করছে। কারণ প্রতিষ্ঠানগুলো পক্ষপাতিত্বমূলকভাবে ছল-বল এবং কৌশল তিনটিই ব্যবহার করার চেষ্টা করছে। সর্বশেষ দেখলাম যে মানিকগঞ্জে একটি প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বলা হচ্ছে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর মিলছে না। তার স্বাক্ষর কি না সেটা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশের ভিক্তিতে মনোনয়ন বাতিল করে দেয়া হয়েছে। এই ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে ক্ষমতাসীন গোষ্ঠির একটি প্রয়াস দেখছি।
পিপিআরসি’র এই নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, আর অন্য পক্ষের যে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে এটাও খুবই স্পষ্ট। তাদের নির্বাচনি ময়দানে টিকে থাকার প্রচেষ্টা চলছে। এভাবে কে কতোদুর আগাতে পারে সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে আমাদের।
এত কিছুর পরেও নির্বাচনটা আসলে কেমন হবে এটা বলাটা এখন কঠিন উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে যেভাবে দেখছি সেখানে অনেক প্রশ্নের বিষয় থেকে যাচ্ছে। কিন্তু আল্টিমেটলি প্রতিযোগীদের টিকে থাকার প্রচেষ্টা চলছে। পক্ষান্তরে ভোটাররা যেটা চায় যে ভয়মুক্ত পরিবেশ। সেটা কেমন হবে এই মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না। কাজেই কেমন নির্বাচন হবে এ বিষয়ে আপাতত আপেক্ষিক উত্তর দেয়া ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
জোট-মহাজোটে নির্বাচন হচ্ছে এই নির্বাচন বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্থিতি আনবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে স্থিতিটা একভাবে বোঝার চেষ্টা। আমরা চাই যে অংশগ্রহণমূলক একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার ভিক্তিতে সার্বিকভাবে রাজনীতি এবং সুষ্ঠু দেশ শাসন এগুলো নিশ্চিত হবে। এর অন্যতম পূর্বশর্ত হচ্ছে একটি অংশগ্রহণমূলক এবং সুষ্ঠু নির্বাচন। সেটার অপেক্ষায় আমরা আছি। কিন্তু তার পরেও একটি চ্যালেঞ্জ থেকে যায়। জবাবদিহিতামূলক শাসন ব্যবস্থা। সেটা শুধু নির্বাচন করেই নিশ্চিত হবে না। এটার জন্য বাড়তি প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।
No comments