এশিয়ায় ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা প্রায় অর্ধশত কোটি
দ্রুত
অর্থনৈতিক উন্নয়ন সত্ত্বেও এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে প্রায় অর্ধশত কোটি (৪৮
কোটি ৬০ লাখ) মানুষ ক্ষুধার্ত অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।
শুক্রবার প্রকাশিত সংস্থাটির খাদ্য ও কৃষি সংস্থার একটি প্রতিবেদনে এই
ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে। ২০৩০ সালের মধ্যে যাবতীয় ধারার অপুষ্টিজনিত সংকট দূর
করে ক্ষুধামুক্ত দেশ গড়ার অঙ্গীকার না পূরণ করলে এশিয়ার দেশগুলো মানব
সম্পদের ক্ষেত্রে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছে
জাতিসংঘের ৪টি সংস্থা।
খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এশিয়ার বিশেষ করে পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অপুষ্টিজনিত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এতে বলা হয়, এসব অঞ্চলে এক্ষেত্রে গত কয়েক বছর ধরে কোনও উন্নতি নেই। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, এই অঞ্চলের অপেক্ষাকৃত ভালো শহর ব্যাংকক ও কুয়ালালামপুরে এমন অনেক দরিদ্র পরিবার আছে যারা তাদের শিশুকে ভালো খাবার দিতে পারে না। ভালো খাদ্যের অভাবে প্রায়ই বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতায় পড়ে এসব শিশু।
এক জরিপকে উদ্ধৃত করে এতে বলা হয়, ব্যাংককে ২০১৭ সালে এক তৃতীয়াংশের বেশি শিশু পর্যাপ্ত খাদ্য পায়নি। অপরদিকে পাকিস্তানে মাত্র ৪ শতাংশ শিশু গ্রহণযোগ্য মাত্রার সর্বনিম্ন পর্যায়ের খাবার পেয়েছে। দীর্ঘ মেয়াদে, অপুষ্টির হার ২০০৫ সালের ১৮ শতাংশ থেকে ২০১৭ সালে ১১ শতাংশে হ্রাস পেলেও খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা এবং অপর্যাপ্ত স্যানিটেশনের কারণে শিশুরা বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এসব অঞ্চলে পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রায় ৭ কোটি ৯ লাখ শিশু এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছে বলে এই প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
এক যুক্ত বিবৃতিতে জাতিসংঘের ৪টি সংস্থা অভিযোগ করেছে, খাদ্য ও কৃষি সংস্থার রিপোর্ট থেকে এটাই দৃশ্যমান হয় যে গত দুই বছরে ক্ষুধা মুক্তিতে তেমন কোনও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যায়নি। তারা সতর্ক করেছে, এমন বাস্তবতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্তির কোনও সম্ভাবনা নাই।
খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এশিয়ার বিশেষ করে পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অপুষ্টিজনিত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এতে বলা হয়, এসব অঞ্চলে এক্ষেত্রে গত কয়েক বছর ধরে কোনও উন্নতি নেই। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, এই অঞ্চলের অপেক্ষাকৃত ভালো শহর ব্যাংকক ও কুয়ালালামপুরে এমন অনেক দরিদ্র পরিবার আছে যারা তাদের শিশুকে ভালো খাবার দিতে পারে না। ভালো খাদ্যের অভাবে প্রায়ই বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতায় পড়ে এসব শিশু।
এক জরিপকে উদ্ধৃত করে এতে বলা হয়, ব্যাংককে ২০১৭ সালে এক তৃতীয়াংশের বেশি শিশু পর্যাপ্ত খাদ্য পায়নি। অপরদিকে পাকিস্তানে মাত্র ৪ শতাংশ শিশু গ্রহণযোগ্য মাত্রার সর্বনিম্ন পর্যায়ের খাবার পেয়েছে। দীর্ঘ মেয়াদে, অপুষ্টির হার ২০০৫ সালের ১৮ শতাংশ থেকে ২০১৭ সালে ১১ শতাংশে হ্রাস পেলেও খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা এবং অপর্যাপ্ত স্যানিটেশনের কারণে শিশুরা বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এসব অঞ্চলে পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রায় ৭ কোটি ৯ লাখ শিশু এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছে বলে এই প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
এক যুক্ত বিবৃতিতে জাতিসংঘের ৪টি সংস্থা অভিযোগ করেছে, খাদ্য ও কৃষি সংস্থার রিপোর্ট থেকে এটাই দৃশ্যমান হয় যে গত দুই বছরে ক্ষুধা মুক্তিতে তেমন কোনও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যায়নি। তারা সতর্ক করেছে, এমন বাস্তবতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্তির কোনও সম্ভাবনা নাই।
No comments