তাদের একমাত্র ভরসা প্রশাসন : আইভী
নারায়ণগঞ্জ
সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেছেন, গত ইউনিয়ন পরিষদ
নির্বাচনে তাদের [ওসমান পরিবার] একমাত্র ভরসা প্রশাসন। প্রশাসনের সহযোগিতা
নিয়েই তারা কেন্দ্রগুলো দখল করেছে। গোগনগর ইউনিয়নের বিষয়টি আমি কম বেশি
জানতাম। কার নির্দেশে? কার প্রয়োজনে? আমরা সকলেই জানি। আজকে সেই এমপির
মঞ্চে উঠে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ-ছাত্রলীগ বক্তব্য দেয়।
জাতীয় চার নেতার স্মরণে শনিবার নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলে এ কথা বলেন আইভী।
শুরুতেই জেল হত্যা দিবস প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘আজ জেল হত্যা দিবস। যে দিনটিতে আমাদের জাতীয় চার নেতাকে জেলখানার মতো নিরাপদ স্থানে হত্যা করা হয়েছিলো। বাঙালি জাতির জীবনে এটি একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়। আজকের দিনটি নিয়ে আমার পূর্ববর্তী বক্তারা অনেকেই অনেক কথা বলে গেছেন। আমি সে প্রসঙ্গে আর কিছু বলবো না। আমি শুধু একটি বিষয় যুক্ত করতে চাই। জেলখানার মতো একটি নিরাপদ স্থানে তাদের হত্যা করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘মেজর ডালিম বেয়োনেট দিয়ে খুঁচিয়ে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করেছিলেন। তাঁদের হত্যা করার পূর্বে খন্দকার মোশতাক এই নেতাদের বলেছিলেন তৎকালীন মন্ত্রী পরিষদের সদস্য হওয়ার জন্য। কিন্তু তারা জাতির সাথে বেঈমানি করেননি। নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও তারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে সরে যাননি। তারা কিন্তু এক বাক্যে বলেছিলেন আমরা এই মন্ত্রী পরিষদে যাবো না। আমি এ কথাগুলো বললাম তাদের সেই সততাটা আপনাদের সামনে তুলে ধরতে। আজকে আমরা যারা দল করি, তারা কিন্তু প্রতি মুহূর্তে হিসাব নিকাশ করি, কথায় কথায় বেঁকে বসি। সারাক্ষণ ভাবি কী পেলাম কী পেলাম না। তাহলে সেই নেতাদের আদর্শ দেখুন আর আজকে আমাদের আদর্শ দেখুন। আমরা যদি আমাদের এই স্বভাবটি বদলাতে না পারি, তবে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব থাকবে না বলে আমি মনে করি।’
আইভী আরও বলেন, ‘আমাদের অনেক নেতৃবৃন্দই বলেন সামনে বিপদ সামনে বিপদ। দল ক্ষমতায় না এলে কী হবে না হবে। দল ক্ষমতায় আসতেই হবে। আর সেটা নির্ভর করছে আমাদের মতো অনেক নেতাকর্মীদের উপর। আমাদের ব্যবহার, আমাদের কথা বলার ধরণ, আমাদের সততা, আমাদের মানুষের প্রতি ভালোবাসা; এই বিষয়গুলোর উপর নির্ভর করছে মানুষ আওয়ামীলীগে ভোট দিবে নাকী দিবে না। সে কারণেই আমাদের নেত্রী বারবার বলেন, মাঠে যে জনপ্রিয় আমি তাকেই মনোনয়ন দিবো। একবার ভেবে দেখেছেন তিনি এই কথাটা কেনো বলেন!’
আইভী বলেন, ‘আমরা আজকে বলছি যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ফেল করেছেন। আমরা নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ কী তখন তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছিলাম? আমি তো অন্তত যাইনি। আমাকে কেউ বলেওনি। যদিও আমার পদ পদবির কারণে আমার যাওয়া নিষেধ। কিন্তু জেলা আওয়ামী লীগ তো পাশে গিয়ে দাঁড়ায়নি। তাদের কেন ফেল করানো হয়! কে ফেল করাল? জনপ্রিয় প্রার্থীদেরও কীভাবে ফেইল করানো হলো? তাদের একমাত্র ভরসা প্রশাসন। তার মানে নারায়ণগঞ্জের প্রশাসনও নৌকার বিপক্ষে কাজ করে। প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়েই তারা কেন্দ্রগুলো দখল করেছে।
গোগনগর ইউনিয়নের বিষয়টি আমি কম বেশি জানতাম। সেখানে পুলিশ নৌকার ব্যাচও খুলে ফেলেছে। কার নির্দেশে? কার প্রয়োজনে? আমরা সকলেই জানি। আজকে সেই এমপির মঞ্চে উঠে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ-ছাত্রলীগ বক্তব্য দেয়। আমি ঠিক জানি না তারা কেমন ভালোবাসে এই দলকে, আর নেত্রীকে। এত সুবিধাবাদী হলে তো চলবে না। আমরা যেমন নেত্রীর সাথে বেঈমানি করবো না। তেমনি শেষ পর্যন্ত নৌকার জন্য দাঁড়িয়ে থাকবো।
তিনি আরো বলেন, গতকালকে জাতীর পার্টির স্টেজে গিয়ে যে সমস্ত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সেখানে গিয়ে ভোট চেয়েছেন লাঙ্গলের জন্য তাদেরকে আমি ধিক্কার জানাই। যদি এ আসনে নেত্রী তাকে দেয় মহাজোট থেকে অবশ্যই আমরা তার জন্য খাটবো কিন্তু না দেয়া পর্যন্ত আমরা নৌকার কথাই বলবো এটাই স্বাভাবিক। নেত্রী যাকে দেবেন তাকেই আমরা মেনে নেব এটা সত্য দলের স্বার্থে দেশের স্বার্থে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার স্বার্থে আমাদেরকে মেনে নিতে হবে এটাই আপনারা মাথায় রাখেন কিন্তু তার আগে তো আমরা দলের প্রচার ছাড়া অন্য প্রচার করতে পারিনা।
মেয়র আরো বলেন, ‘আপনারা যে নৌকার দাবি তোলেন সেটি কিন্তু আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ জানেন। সে জন্যেই আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নারায়ণগঞ্জে আসতে চেয়েছিলেন। উনি একটি কর্মসূচি দিয়েছিলেন। কিন্তু কেনো তাকে এখানে আসতে দেয়া হলো না? আমার দৃঢ় বিশ্বাস সেদিন ওবায়দুল কাদের যদি আসতেন তবে এই নারায়ণগঞ্জে নৌকায় নৌকায় একাকার হয়ে যেতো। এই ভয়ে তাকে আসতে দেয়া হয়নি। আসলে গন্ডগোল হবে। আসলে এই হবে। শহরে এক সমস্যা। শ্রমিকলীগের ফতুল্লাতে সমস্যা। তাই তাকে আসতে দেয়া হয়নি। এই শহরকে যারা জুজুর ভয় দেখায় তাদের বিরুদ্ধে আমাদের একত্রিত হওয়া উচিৎ। ভয় কিসের, মৃত্যুর মালিক একমাত্র আল্লাহ তাহলে আমরা মৃত্যুকে কেন ভয় পাবো।
তিনি বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন হকার উচ্ছেদে আমরা যখন গিয়েছি আমরা ফুটপাতে হাঁটছিলাম। ঐদিন যারা ছিল আমার সাথে সকলেই আমার ভাই। নারায়ণগঞ্জের মানুষের সাহস এমনই এই পিস্তলকে সরিয়ে তাকে উত্তম মধ্যম দিয়ে সেখান থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল। তাহলে এই শহরের মানুষের সাহস আছে শুধু নেতৃত্বের কারণে তারা পিছিয়ে যায়।’
তিনি বলেন, আমি বলতে চাই নারায়ণগঞ্জের ৫ আসনসহ এই ৫টি আসনেই নেত্রী আমাদের নৌকা প্রতীক দিবেন। যতই ঝামেলা হোক আমি আপনাদের পাশে আছি। নারায়ণগঞ্জে যেখানে আমি বা অন্যান্য যারা আছে ৫ আসনে সেখানে দেখেন কিভাবে এতজন প্রার্থী সকলেই নৌকার ও শেখ হাসিনার উন্নয়নের প্রচার করে যাচ্ছে একে অপরের সাথে সম্পর্ক রেখে।’
জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাইয়ের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য বাখেন আওয়ামীলীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য আনিসুর রহমান দিপু, জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি আরজু রহমান ভূঁইয়া, মিজানুর রহমান বাচ্চু, আব্দুল কাদির, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সুফিয়ান, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. নিজাম আলী, আসাদুজ্জামান আসাদ, মরিয়ম কল্পনা প্রমুখ।
জাতীয় চার নেতার স্মরণে শনিবার নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলে এ কথা বলেন আইভী।
শুরুতেই জেল হত্যা দিবস প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘আজ জেল হত্যা দিবস। যে দিনটিতে আমাদের জাতীয় চার নেতাকে জেলখানার মতো নিরাপদ স্থানে হত্যা করা হয়েছিলো। বাঙালি জাতির জীবনে এটি একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়। আজকের দিনটি নিয়ে আমার পূর্ববর্তী বক্তারা অনেকেই অনেক কথা বলে গেছেন। আমি সে প্রসঙ্গে আর কিছু বলবো না। আমি শুধু একটি বিষয় যুক্ত করতে চাই। জেলখানার মতো একটি নিরাপদ স্থানে তাদের হত্যা করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘মেজর ডালিম বেয়োনেট দিয়ে খুঁচিয়ে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করেছিলেন। তাঁদের হত্যা করার পূর্বে খন্দকার মোশতাক এই নেতাদের বলেছিলেন তৎকালীন মন্ত্রী পরিষদের সদস্য হওয়ার জন্য। কিন্তু তারা জাতির সাথে বেঈমানি করেননি। নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও তারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে সরে যাননি। তারা কিন্তু এক বাক্যে বলেছিলেন আমরা এই মন্ত্রী পরিষদে যাবো না। আমি এ কথাগুলো বললাম তাদের সেই সততাটা আপনাদের সামনে তুলে ধরতে। আজকে আমরা যারা দল করি, তারা কিন্তু প্রতি মুহূর্তে হিসাব নিকাশ করি, কথায় কথায় বেঁকে বসি। সারাক্ষণ ভাবি কী পেলাম কী পেলাম না। তাহলে সেই নেতাদের আদর্শ দেখুন আর আজকে আমাদের আদর্শ দেখুন। আমরা যদি আমাদের এই স্বভাবটি বদলাতে না পারি, তবে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব থাকবে না বলে আমি মনে করি।’
আইভী আরও বলেন, ‘আমাদের অনেক নেতৃবৃন্দই বলেন সামনে বিপদ সামনে বিপদ। দল ক্ষমতায় না এলে কী হবে না হবে। দল ক্ষমতায় আসতেই হবে। আর সেটা নির্ভর করছে আমাদের মতো অনেক নেতাকর্মীদের উপর। আমাদের ব্যবহার, আমাদের কথা বলার ধরণ, আমাদের সততা, আমাদের মানুষের প্রতি ভালোবাসা; এই বিষয়গুলোর উপর নির্ভর করছে মানুষ আওয়ামীলীগে ভোট দিবে নাকী দিবে না। সে কারণেই আমাদের নেত্রী বারবার বলেন, মাঠে যে জনপ্রিয় আমি তাকেই মনোনয়ন দিবো। একবার ভেবে দেখেছেন তিনি এই কথাটা কেনো বলেন!’
আইভী বলেন, ‘আমরা আজকে বলছি যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ফেল করেছেন। আমরা নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ কী তখন তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছিলাম? আমি তো অন্তত যাইনি। আমাকে কেউ বলেওনি। যদিও আমার পদ পদবির কারণে আমার যাওয়া নিষেধ। কিন্তু জেলা আওয়ামী লীগ তো পাশে গিয়ে দাঁড়ায়নি। তাদের কেন ফেল করানো হয়! কে ফেল করাল? জনপ্রিয় প্রার্থীদেরও কীভাবে ফেইল করানো হলো? তাদের একমাত্র ভরসা প্রশাসন। তার মানে নারায়ণগঞ্জের প্রশাসনও নৌকার বিপক্ষে কাজ করে। প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়েই তারা কেন্দ্রগুলো দখল করেছে।
গোগনগর ইউনিয়নের বিষয়টি আমি কম বেশি জানতাম। সেখানে পুলিশ নৌকার ব্যাচও খুলে ফেলেছে। কার নির্দেশে? কার প্রয়োজনে? আমরা সকলেই জানি। আজকে সেই এমপির মঞ্চে উঠে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ-ছাত্রলীগ বক্তব্য দেয়। আমি ঠিক জানি না তারা কেমন ভালোবাসে এই দলকে, আর নেত্রীকে। এত সুবিধাবাদী হলে তো চলবে না। আমরা যেমন নেত্রীর সাথে বেঈমানি করবো না। তেমনি শেষ পর্যন্ত নৌকার জন্য দাঁড়িয়ে থাকবো।
তিনি আরো বলেন, গতকালকে জাতীর পার্টির স্টেজে গিয়ে যে সমস্ত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সেখানে গিয়ে ভোট চেয়েছেন লাঙ্গলের জন্য তাদেরকে আমি ধিক্কার জানাই। যদি এ আসনে নেত্রী তাকে দেয় মহাজোট থেকে অবশ্যই আমরা তার জন্য খাটবো কিন্তু না দেয়া পর্যন্ত আমরা নৌকার কথাই বলবো এটাই স্বাভাবিক। নেত্রী যাকে দেবেন তাকেই আমরা মেনে নেব এটা সত্য দলের স্বার্থে দেশের স্বার্থে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার স্বার্থে আমাদেরকে মেনে নিতে হবে এটাই আপনারা মাথায় রাখেন কিন্তু তার আগে তো আমরা দলের প্রচার ছাড়া অন্য প্রচার করতে পারিনা।
মেয়র আরো বলেন, ‘আপনারা যে নৌকার দাবি তোলেন সেটি কিন্তু আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ জানেন। সে জন্যেই আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নারায়ণগঞ্জে আসতে চেয়েছিলেন। উনি একটি কর্মসূচি দিয়েছিলেন। কিন্তু কেনো তাকে এখানে আসতে দেয়া হলো না? আমার দৃঢ় বিশ্বাস সেদিন ওবায়দুল কাদের যদি আসতেন তবে এই নারায়ণগঞ্জে নৌকায় নৌকায় একাকার হয়ে যেতো। এই ভয়ে তাকে আসতে দেয়া হয়নি। আসলে গন্ডগোল হবে। আসলে এই হবে। শহরে এক সমস্যা। শ্রমিকলীগের ফতুল্লাতে সমস্যা। তাই তাকে আসতে দেয়া হয়নি। এই শহরকে যারা জুজুর ভয় দেখায় তাদের বিরুদ্ধে আমাদের একত্রিত হওয়া উচিৎ। ভয় কিসের, মৃত্যুর মালিক একমাত্র আল্লাহ তাহলে আমরা মৃত্যুকে কেন ভয় পাবো।
তিনি বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন হকার উচ্ছেদে আমরা যখন গিয়েছি আমরা ফুটপাতে হাঁটছিলাম। ঐদিন যারা ছিল আমার সাথে সকলেই আমার ভাই। নারায়ণগঞ্জের মানুষের সাহস এমনই এই পিস্তলকে সরিয়ে তাকে উত্তম মধ্যম দিয়ে সেখান থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল। তাহলে এই শহরের মানুষের সাহস আছে শুধু নেতৃত্বের কারণে তারা পিছিয়ে যায়।’
তিনি বলেন, আমি বলতে চাই নারায়ণগঞ্জের ৫ আসনসহ এই ৫টি আসনেই নেত্রী আমাদের নৌকা প্রতীক দিবেন। যতই ঝামেলা হোক আমি আপনাদের পাশে আছি। নারায়ণগঞ্জে যেখানে আমি বা অন্যান্য যারা আছে ৫ আসনে সেখানে দেখেন কিভাবে এতজন প্রার্থী সকলেই নৌকার ও শেখ হাসিনার উন্নয়নের প্রচার করে যাচ্ছে একে অপরের সাথে সম্পর্ক রেখে।’
জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাইয়ের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য বাখেন আওয়ামীলীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য আনিসুর রহমান দিপু, জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি আরজু রহমান ভূঁইয়া, মিজানুর রহমান বাচ্চু, আব্দুল কাদির, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সুফিয়ান, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. নিজাম আলী, আসাদুজ্জামান আসাদ, মরিয়ম কল্পনা প্রমুখ।
No comments