সিলেটের পথের দুঃখ: টাকা উড়ে রেকারে by চৌধুরী মুমতাজ আহমদ
রাস্তায়
বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী যানবাহন বা ফিটনেসবিহীন গাড়ি বা প্রয়োজনীয় কাগজবিহীন
গাড়ি, কিংবা বিকল হয়ে পড়া কোনো গাড়ি রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়াটাই এর
কাজ। কিন্তু এসব কিছুই করতে হয় না। ‘নির্বিষ’ সাপের মতো এক কোণে পড়ে রয়
এটি। তবে নিরীহদর্শন এ বাহনটি কোন পয়েন্টে দাঁড়িয়ে আছে দেখলেই আতঙ্কে বুক
কেঁপে উঠে সিলেট নগরীর গাড়িচালকদের। বিশেষ করে সিএনজিচালিত অটোরিকশা
চালকদের তো এ বাহনটি দেখলে কলজে শুকিয়ে যাওয়ার জোগাড় হয়। ‘রেকার বা টো
ট্রাক’ নামের এ বাহনটির ফাঁদে পড়লে বড় অঙ্কের জরিমানা গুনতে তো হয়ই
পাশাপাশি নষ্ট হয়ে যায় আরো দু-একদিনের রোজগার।
রেজিস্ট্রেশন ছাড়া গাড়ি চালানো, রুট পারমিট না থাকা, গাড়ির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকা বা গাড়ির ফিটনেস না থাকাসহ নানা কারণে রেকারিং করা হয়ে থাকে। তবে সিলেটে সবচেয়ে বেশি রেকারিং হয় ‘রং পার্কিং’এর অভিযোগে। কারণ এর জন্য খুব বেশি ঝামেলা পোহাতে হয় না ট্রাফিক সদস্যদের। সিলেট নগরীতে পার্কিংয়ের জন্য নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নেই। তাই যেকোনো জায়গায় গাড়ি রাখলেই রং পার্কিংয়ের দোহাই দিতে পারেন ট্রাফিক সদস্যরা। রেকারে তোলার বিল হিসেবে বাড়তি জরিমানা নেয়া হলেও কোনো গাড়িই রেকারে তোলেন না। ট্রাফিকের একজন কনস্টেবলকে সঙ্গে দিয়ে গাড়িচালককে দিয়েই গাড়ি পাঠানো হয় ট্রাফিক অফিসে। আর রেকারটি পয়েন্টে দাঁড়িয়ে থাকে শোভা হিসেবে, আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য।
গাড়িচালকদের জন্য আতঙ্কের কারণ হলেও সিলেটে রেকারিং ট্রাফিক বিভাগের টাকা আয়ের বড় একটি উৎস হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন রেকার বাবদ বিশাল অঙ্কের টাকা জমা হচ্ছে ট্রাফিক বিভাগে। অভিযোগ রয়েছে, এ টাকার কোনো অংশই সরকারি কোষাগারে জমা হয় না। পুরোটাই ভাগাভাগি হয়ে যায় নিজেদের মাঝে। রেকার ব্যবসা জমজমাট হওয়ায় দ্রুতই ফুরিয়ে যায় রেকার বিলের রশিদ বইও। সামাল দিতে তাই স্থানীয়ভাবেই ছাপানো হয় বইগুলো। সরকারি ছাপাখানা (বিজি প্রেস) থেকে এ ধরনের রশিদ বই ছাপিয়ে আনার কথা থাকলেও একটি সূত্রে জানা গেছে নগরীর লামাবাজারের একটি প্রেস থেকেই ছাপানো হচ্ছে রশিদ বই। রেকারিংয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন যানবাহনের জন্য হার নির্ধারিত থাকলেও এক্ষেত্রেও কোনো নিয়মনীতিই মানা হচ্ছে না।
এসএমপির ট্রাফিক বিভাগসূত্রে জানা গেছে, তিন চাকার অটো রিকশার জন্য রেকার বিলের হার হচ্ছে ৬শ’ টাকা, টেম্পো বা হিউম্যান হলারের জন্য বিল হচ্ছে ৯শ’ টাকা, মোটরসাইকেল, কার, মাইক্রোবাস, পিকআপের জন্য বিল হচ্ছে ১২শ’ টাকা, ট্রাকের জন্য ২ থেকে ৩ হাজার টাকা। অভিযোগ রয়েছে, প্রতিটি ক্ষেত্রেই দ্বিগুণ-তিনগুণ টাকা আদায় করা হচ্ছে। তা না হলে গাড়ি আটকে রাখা হয় দিনের পর দিন।
প্রাইভেট কার বা বড় গাড়ি সাধারণত রেকারিংয়ের (রেকারের আওতায় আনা) শিকার হয় না। কারণ এ সকল গাড়ির মালিকরা প্রায়ই প্রভাবশালী হয়ে থাকেন। এদের ছুঁয়ে ঝামেলা বাড়াতে চান না রেকারের দায়িত্বে থাকা ট্রাফিক বিভাগের সদস্যরা। তাই যা ঝড় যায়, তা তিন চাকার অটোরিকশার উপর দিয়েই যায়। প্রতিদিনই পয়েন্টে পয়েন্টে রেকারিং নিয়ে ঝামেলা হয় ট্রাফিক সদস্যদের সঙ্গে দরিদ্র অটোরিকশাচালকদের। রেকারিং থেকে বাঁচতে তারা হাতে-পায়েও ধরেন ট্রাফিক সদস্যদের। কিন্তু কাজ হয় না কিছুতেই। কান্নাকাটি করেও মন গলাতে পারেন না। কারণ এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে বিশাল অঙ্কের এক বাণিজ্যের সুতো। তাই ছাড় দেয়ার উপায় থাকে না রাস্তায় দায়িত্ব পালনকারী ট্রাফিক সদস্যদের। উপর থেকেই তাদের কাছে রেকারিংয়ের নির্দেশনা রয়েছে। অলিখিত একটি বাধ্যবাধকতা রয়েছে প্রতিদিন নগরীতে অন্তত ৫০টি গাড়ি রেকারে তুলতেই হবে। এর মধ্যে বিভিন্ন পয়েন্টের জন্য সর্বনিম্ন টার্গেটও বেঁধে দেয়া আছে। নগরী বন্দরবাজারে অন্তত ১০টি, আম্বরখানায় ১০টি, হুমায়ূন রশীদ স্কয়ারে ৪টি, চণ্ডিপুলে ৪টি, রিকাবীবাজারে ২টি সুবিদবাজারে ২টি, টিলাগড়ে ২টি গাড়িকে রেকারিং করতে হয়। রাস্তায় দায়িত্ব পালনকারী ট্রাফিক সদস্যদের বাধ্যতামূলকভাবেই এ টার্গেট পূরণ করতে হয়। রেকারিংয়ের চাপ সইতে না পেরে অনেক ট্রাফিক সার্জেন্টই ইতোমধ্যে সিলেটে ছেড়ে বদলি নিয়ে চলে গেছেন। এমনই এক ট্রাফিক সার্জেন্ট বললেন, উপরের নির্দেশে রেকারিং করতে গেলে কোনো মানবিক গুণই বাঁচানো সম্ভব নয়। সিলেট থেকে সরে গিয়ে বেঁচেছেন বলে মনে করেন এ সার্জেন্ট।
এসএমপিতে সব মিলিয়ে রেকার আছে ৩টি। এর মধ্যে একটির মালিকানা নিজেদের হলেও বাকি দুটো ভাড়ায় এনে কাজ সারা হচ্ছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম থেকে ভাড়ায় আনা দুটো রেকারই মাঠে সক্রিয় রয়েছে। কভাড়ার হিসেবটাও কোনো নিয়মনীতির আওতায় নেই। এখানেও রয়েছে ভাগাভাগির হিসাব। একটি সূত্রে জানা গেছে, রেকার বিল হিসেবে যা আদায় হয় তা ভাগাভাগি হয় ‘ফিফটি-ফিফটি’ হিসেবে।
রেকারিং নিয়ে নানা অভিযোগের বিপরীতে কথা হয় এসএমপির অতিরিক্ত উপকমিশনার (ট্রাফিক) নিকুলিন চাকমার সঙ্গে। রশিদ বই ছাপানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, স্থানীয়ভাবে নিজস্ব ইউনিট থেকে রশিদ ছাপাতে সমস্যা নেই। রেকারিং বাবদ আদায়কৃত টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না হওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আদায়কৃত টাকা চালানের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমা দেয়া হয়। প্রায় চার বছর ধরে ট্রাফিক বিভাগের দায়িত্ব সামলালেও অনেক প্রশ্নেরই জবাব দিতে পারেননি পুলিশের এ কর্মকর্তা। অনেক তথ্যই জানা নেই বলে, উপকমিশনারের (ট্রাফিক) কাছ থেকে জেনে নেয়ার পরামর্শ দেন তিনি। নিকুলিন চাকমার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিলো গত ৬ মাসে বা এক মাসে কতটা গাড়ি রেকারিং করা হয়। রেকারিং বাবদ গড়ে মাসে কত টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়া হয়-এমন প্রশ্নে তিনি উপকমিশনারকেই দেখিয়ে দেন। নিকুলিন চাকমার দেখানো পথে তথ্য পাওয়ার আপাতত সুযোগ নেই। কারণ ট্রাফিক বিভাগের মূল দায়িত্ব যিনি সামলাচ্ছেন তিনি বর্তমানে অন্যের উপস্থিতিতে শুধু রুটিন কাজই করছেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত উপকমিশনার তোফায়েল আহমদ প্রশিক্ষণের জন্য গত ২২শে মে চীনে গেছেন। ফিরবেন আরো দিন দশেক পর।
রেজিস্ট্রেশন ছাড়া গাড়ি চালানো, রুট পারমিট না থাকা, গাড়ির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকা বা গাড়ির ফিটনেস না থাকাসহ নানা কারণে রেকারিং করা হয়ে থাকে। তবে সিলেটে সবচেয়ে বেশি রেকারিং হয় ‘রং পার্কিং’এর অভিযোগে। কারণ এর জন্য খুব বেশি ঝামেলা পোহাতে হয় না ট্রাফিক সদস্যদের। সিলেট নগরীতে পার্কিংয়ের জন্য নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নেই। তাই যেকোনো জায়গায় গাড়ি রাখলেই রং পার্কিংয়ের দোহাই দিতে পারেন ট্রাফিক সদস্যরা। রেকারে তোলার বিল হিসেবে বাড়তি জরিমানা নেয়া হলেও কোনো গাড়িই রেকারে তোলেন না। ট্রাফিকের একজন কনস্টেবলকে সঙ্গে দিয়ে গাড়িচালককে দিয়েই গাড়ি পাঠানো হয় ট্রাফিক অফিসে। আর রেকারটি পয়েন্টে দাঁড়িয়ে থাকে শোভা হিসেবে, আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য।
গাড়িচালকদের জন্য আতঙ্কের কারণ হলেও সিলেটে রেকারিং ট্রাফিক বিভাগের টাকা আয়ের বড় একটি উৎস হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন রেকার বাবদ বিশাল অঙ্কের টাকা জমা হচ্ছে ট্রাফিক বিভাগে। অভিযোগ রয়েছে, এ টাকার কোনো অংশই সরকারি কোষাগারে জমা হয় না। পুরোটাই ভাগাভাগি হয়ে যায় নিজেদের মাঝে। রেকার ব্যবসা জমজমাট হওয়ায় দ্রুতই ফুরিয়ে যায় রেকার বিলের রশিদ বইও। সামাল দিতে তাই স্থানীয়ভাবেই ছাপানো হয় বইগুলো। সরকারি ছাপাখানা (বিজি প্রেস) থেকে এ ধরনের রশিদ বই ছাপিয়ে আনার কথা থাকলেও একটি সূত্রে জানা গেছে নগরীর লামাবাজারের একটি প্রেস থেকেই ছাপানো হচ্ছে রশিদ বই। রেকারিংয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন যানবাহনের জন্য হার নির্ধারিত থাকলেও এক্ষেত্রেও কোনো নিয়মনীতিই মানা হচ্ছে না।
এসএমপির ট্রাফিক বিভাগসূত্রে জানা গেছে, তিন চাকার অটো রিকশার জন্য রেকার বিলের হার হচ্ছে ৬শ’ টাকা, টেম্পো বা হিউম্যান হলারের জন্য বিল হচ্ছে ৯শ’ টাকা, মোটরসাইকেল, কার, মাইক্রোবাস, পিকআপের জন্য বিল হচ্ছে ১২শ’ টাকা, ট্রাকের জন্য ২ থেকে ৩ হাজার টাকা। অভিযোগ রয়েছে, প্রতিটি ক্ষেত্রেই দ্বিগুণ-তিনগুণ টাকা আদায় করা হচ্ছে। তা না হলে গাড়ি আটকে রাখা হয় দিনের পর দিন।
প্রাইভেট কার বা বড় গাড়ি সাধারণত রেকারিংয়ের (রেকারের আওতায় আনা) শিকার হয় না। কারণ এ সকল গাড়ির মালিকরা প্রায়ই প্রভাবশালী হয়ে থাকেন। এদের ছুঁয়ে ঝামেলা বাড়াতে চান না রেকারের দায়িত্বে থাকা ট্রাফিক বিভাগের সদস্যরা। তাই যা ঝড় যায়, তা তিন চাকার অটোরিকশার উপর দিয়েই যায়। প্রতিদিনই পয়েন্টে পয়েন্টে রেকারিং নিয়ে ঝামেলা হয় ট্রাফিক সদস্যদের সঙ্গে দরিদ্র অটোরিকশাচালকদের। রেকারিং থেকে বাঁচতে তারা হাতে-পায়েও ধরেন ট্রাফিক সদস্যদের। কিন্তু কাজ হয় না কিছুতেই। কান্নাকাটি করেও মন গলাতে পারেন না। কারণ এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে বিশাল অঙ্কের এক বাণিজ্যের সুতো। তাই ছাড় দেয়ার উপায় থাকে না রাস্তায় দায়িত্ব পালনকারী ট্রাফিক সদস্যদের। উপর থেকেই তাদের কাছে রেকারিংয়ের নির্দেশনা রয়েছে। অলিখিত একটি বাধ্যবাধকতা রয়েছে প্রতিদিন নগরীতে অন্তত ৫০টি গাড়ি রেকারে তুলতেই হবে। এর মধ্যে বিভিন্ন পয়েন্টের জন্য সর্বনিম্ন টার্গেটও বেঁধে দেয়া আছে। নগরী বন্দরবাজারে অন্তত ১০টি, আম্বরখানায় ১০টি, হুমায়ূন রশীদ স্কয়ারে ৪টি, চণ্ডিপুলে ৪টি, রিকাবীবাজারে ২টি সুবিদবাজারে ২টি, টিলাগড়ে ২টি গাড়িকে রেকারিং করতে হয়। রাস্তায় দায়িত্ব পালনকারী ট্রাফিক সদস্যদের বাধ্যতামূলকভাবেই এ টার্গেট পূরণ করতে হয়। রেকারিংয়ের চাপ সইতে না পেরে অনেক ট্রাফিক সার্জেন্টই ইতোমধ্যে সিলেটে ছেড়ে বদলি নিয়ে চলে গেছেন। এমনই এক ট্রাফিক সার্জেন্ট বললেন, উপরের নির্দেশে রেকারিং করতে গেলে কোনো মানবিক গুণই বাঁচানো সম্ভব নয়। সিলেট থেকে সরে গিয়ে বেঁচেছেন বলে মনে করেন এ সার্জেন্ট।
এসএমপিতে সব মিলিয়ে রেকার আছে ৩টি। এর মধ্যে একটির মালিকানা নিজেদের হলেও বাকি দুটো ভাড়ায় এনে কাজ সারা হচ্ছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম থেকে ভাড়ায় আনা দুটো রেকারই মাঠে সক্রিয় রয়েছে। কভাড়ার হিসেবটাও কোনো নিয়মনীতির আওতায় নেই। এখানেও রয়েছে ভাগাভাগির হিসাব। একটি সূত্রে জানা গেছে, রেকার বিল হিসেবে যা আদায় হয় তা ভাগাভাগি হয় ‘ফিফটি-ফিফটি’ হিসেবে।
রেকারিং নিয়ে নানা অভিযোগের বিপরীতে কথা হয় এসএমপির অতিরিক্ত উপকমিশনার (ট্রাফিক) নিকুলিন চাকমার সঙ্গে। রশিদ বই ছাপানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, স্থানীয়ভাবে নিজস্ব ইউনিট থেকে রশিদ ছাপাতে সমস্যা নেই। রেকারিং বাবদ আদায়কৃত টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না হওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আদায়কৃত টাকা চালানের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমা দেয়া হয়। প্রায় চার বছর ধরে ট্রাফিক বিভাগের দায়িত্ব সামলালেও অনেক প্রশ্নেরই জবাব দিতে পারেননি পুলিশের এ কর্মকর্তা। অনেক তথ্যই জানা নেই বলে, উপকমিশনারের (ট্রাফিক) কাছ থেকে জেনে নেয়ার পরামর্শ দেন তিনি। নিকুলিন চাকমার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিলো গত ৬ মাসে বা এক মাসে কতটা গাড়ি রেকারিং করা হয়। রেকারিং বাবদ গড়ে মাসে কত টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়া হয়-এমন প্রশ্নে তিনি উপকমিশনারকেই দেখিয়ে দেন। নিকুলিন চাকমার দেখানো পথে তথ্য পাওয়ার আপাতত সুযোগ নেই। কারণ ট্রাফিক বিভাগের মূল দায়িত্ব যিনি সামলাচ্ছেন তিনি বর্তমানে অন্যের উপস্থিতিতে শুধু রুটিন কাজই করছেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত উপকমিশনার তোফায়েল আহমদ প্রশিক্ষণের জন্য গত ২২শে মে চীনে গেছেন। ফিরবেন আরো দিন দশেক পর।
No comments