কানাডায় বাংলাদেশি ডলির জয়
প্রথম
বাংলাদেশি হিসেবে কানাডার প্রাদেশিক নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন ডলি বেগম।
বৃহস্পতিবারের নির্বাচনে স্কারবোরো-সাউথইস্ট আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট পেয়ে
এমপিপি মেম্বার অব প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্ট নির্বাচিত হন তিনি। ওই
অঞ্চলটিতে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে কর্তৃত্ব করছিল লিবারেল পার্টি। কিন্তু এবার
নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টি জয় লাভ করেছে। আর তাতে নেতৃত্ব দিয়েছেন বাংলাদেশি
বংশোদ্ভূত ডলি বেগম। কানাডার দৈনিক টরোন্টো স্টারের খবরে এসব কথা বলা
হয়েছে। বৃহস্পতিবার কানাডায় প্রাদেশিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে অংশ
নেয়া একমাত্র বাংলাদেশি প্রার্থী ছিলেন ডলি বেগম। এ নিয়ে প্রবাসী
বাংলাদেশিদের মধ্যে উচ্ছ্বাসের কমতি ছিল না। স্কারবোরো-সাউথইস্ট আসনের ৬৩টি
ভোটকেন্দ্রের ফলাফলে দেখা গেছে, ডলি বেগম তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী
থেকে ৬ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১৯ হাজার ৭৫১ ভোট। বিপরীতে
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পিসি পার্টির প্রার্থী গ্যারি এলিস পেয়েছেন ১৩
হাজার ৫৯২ ভোট। এই অঞ্চলটিতে ২০০৩ সাল থেকে নিজেদের কর্তৃত্ব ধরে রেখেছিল
লিবারেল পার্টি। কিন্তু এবারের নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হয়েছে।
ডলি বেগম স্কারবোরোতে ‘কমিউনিটি ওয়ার্কার’ হিসেবেই বেশি পরিচিত। তার এই পরিচিতি নির্বাচনে জয়লাভ করতে ভূমিকা রেখেছে। তিনি স্থানীয় ‘হাইড্রো পাবলিক ক্যাম্পেইন’ এর কো-অর্ডিনেটর। পাশাপাশি স্কারবোরো হেলথ কোয়ালিশনের কো-চেয়ারম্যান ও ওয়ার্ডেন উডস কমিউনিটি সেন্টারের ভাইস-চেয়ারম্যান। বাল্যকালেই তিনি বাংলাদেশ থেকে কানাডায় পাড়ি জমান। সেখানে উচ্চশিক্ষা নিয়ে পরিবারের সঙ্গে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। যোগ দেন নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টিতে। গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ডলির জন্ম বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলায়। ১১ বছর বয়সে বাবা-মায়ের সঙ্গে তিনি কানাডায় যান।
ডলি বেগম স্কারবোরোতে ‘কমিউনিটি ওয়ার্কার’ হিসেবেই বেশি পরিচিত। তার এই পরিচিতি নির্বাচনে জয়লাভ করতে ভূমিকা রেখেছে। তিনি স্থানীয় ‘হাইড্রো পাবলিক ক্যাম্পেইন’ এর কো-অর্ডিনেটর। পাশাপাশি স্কারবোরো হেলথ কোয়ালিশনের কো-চেয়ারম্যান ও ওয়ার্ডেন উডস কমিউনিটি সেন্টারের ভাইস-চেয়ারম্যান। বাল্যকালেই তিনি বাংলাদেশ থেকে কানাডায় পাড়ি জমান। সেখানে উচ্চশিক্ষা নিয়ে পরিবারের সঙ্গে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। যোগ দেন নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টিতে। গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ডলির জন্ম বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলায়। ১১ বছর বয়সে বাবা-মায়ের সঙ্গে তিনি কানাডায় যান।
No comments