বিচারপতি খায়রুল হক গণতন্ত্রের কবর রচনা করেছেন: জয়নুল আবেদীন
বাংলাদেশের
সাবেক প্রধান বিচারপতি ও আইন কমিশনের চেয়ারম্যান এ বি এম খায়রুল হক
'গণতন্ত্রের কবর রচনা করেছেন' বলে মন্তব্য করেছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী
সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন।
আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে খায়রুল হকের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাতে এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। বারের আওয়ামীপন্থি অংশ পরে আলাদা ব্রিফিং করতে চাইলে উত্তেজনার তৈরি হয়। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বুধবার, ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়কে 'পূর্ব পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' আখ্যা দেন খায়রুল হক।
জয়নুল আবেদীন বলেন, ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে খায়রুল হক যে বক্তব্য দিয়েছেন তাতে তিনি বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, বিচারপতি খায়রুল হক মুন সিনেমা হল অধিগ্রহণ সংক্রান্ত মামলার রায় দিতে গিয়ে উদ্দেশ্যমূলক, পূর্বপরিকল্পিত ও অপ্রাসঙ্গিকভাবে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করেছেন। তিনি পঞ্চম ও ত্রয়োদশ সংশোধনীর রায়কেও বিতর্কিত করেছেন। এ কারণে বিচারপতি খায়রুল হক ষোড়শ সংশোধীর রায় বাতিলে পূর্ব পরিকল্পনার গন্ধ পাচ্ছেন।
সভাপতি বলেন, খায়রুল হকের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের রায়ের মাধ্যমে দেশে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। দেশের মানুষ তাদের ভোটের অধিকার হারিয়েছে। এ রায়ের ফলে তিনি গণতন্ত্র ও মৌলিক মূল্যবোধের কবর রচনা করেছেন।
জয়নুল আবেদীন আরও বলেন, বিচারপতি খায়রুল হক তার বক্তব্যের মাধ্যমে বিচার ব্যবস্থা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে তার অবস্থান পরিষ্কার করেছেন।
এদিকে, বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা মিলনায়তন কক্ষ ত্যাগ করলে সমিতির সহ-সভাপতি অজিউল্লাহ আওয়ামীপন্থিদের নিয়ে সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলন করেন। তিনি বলেন, সমিতির সভাপতি যে বক্তব্য দিয়েছেন তা একান্তই তার নিজের বক্তব্য। এই বক্তব্য আইনজীবী সমিতির বক্তব্য নয়। যদিও সভাপতির বক্তব্যের সময় তিনিসহ কমিটির আওয়ামীপন্থি সদস্যরা পাশেই বসা ছিলেন।
আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে খায়রুল হকের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাতে এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। বারের আওয়ামীপন্থি অংশ পরে আলাদা ব্রিফিং করতে চাইলে উত্তেজনার তৈরি হয়। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বুধবার, ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়কে 'পূর্ব পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' আখ্যা দেন খায়রুল হক।
জয়নুল আবেদীন বলেন, ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে খায়রুল হক যে বক্তব্য দিয়েছেন তাতে তিনি বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, বিচারপতি খায়রুল হক মুন সিনেমা হল অধিগ্রহণ সংক্রান্ত মামলার রায় দিতে গিয়ে উদ্দেশ্যমূলক, পূর্বপরিকল্পিত ও অপ্রাসঙ্গিকভাবে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করেছেন। তিনি পঞ্চম ও ত্রয়োদশ সংশোধনীর রায়কেও বিতর্কিত করেছেন। এ কারণে বিচারপতি খায়রুল হক ষোড়শ সংশোধীর রায় বাতিলে পূর্ব পরিকল্পনার গন্ধ পাচ্ছেন।
সভাপতি বলেন, খায়রুল হকের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের রায়ের মাধ্যমে দেশে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। দেশের মানুষ তাদের ভোটের অধিকার হারিয়েছে। এ রায়ের ফলে তিনি গণতন্ত্র ও মৌলিক মূল্যবোধের কবর রচনা করেছেন।
জয়নুল আবেদীন আরও বলেন, বিচারপতি খায়রুল হক তার বক্তব্যের মাধ্যমে বিচার ব্যবস্থা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে তার অবস্থান পরিষ্কার করেছেন।
এদিকে, বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা মিলনায়তন কক্ষ ত্যাগ করলে সমিতির সহ-সভাপতি অজিউল্লাহ আওয়ামীপন্থিদের নিয়ে সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলন করেন। তিনি বলেন, সমিতির সভাপতি যে বক্তব্য দিয়েছেন তা একান্তই তার নিজের বক্তব্য। এই বক্তব্য আইনজীবী সমিতির বক্তব্য নয়। যদিও সভাপতির বক্তব্যের সময় তিনিসহ কমিটির আওয়ামীপন্থি সদস্যরা পাশেই বসা ছিলেন।
No comments