হান্নান শাহ'র মরদেহ আসবে বুধবার
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহের মরদেহ বুধবার দেশে আনা হবে। বৃহস্পতিবার বাদ জোহর নয়াপল্টনে জানাজা শেষে শুক্রবার গাজীপুর কাপাসিয়ার পারিবারিক কবরস্থানে বর্ষীয়ান এই নেতাকে দাফন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে হান্নান শাহের ব্যক্তিগত সহকারী মো. শাজাহান শিরাজ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তবে কখন কোন ফ্লাইটে হান্নানর শাহের মরদেহ দেশে আনা হবে সে বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারেননি তিনি। এদিকে মঙ্গলবার বাদ এশা সিঙ্গাপুরের থেরাঙ্গর রোডের এঙ্গোলিয়া জামে মসজিদে বর্ষীয়ান এ নেতার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার। মঙ্গলবার ভোরে সিঙ্গাপুরের র্যাফেলস হার্ট সেন্টার নামের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাবেকমন্ত্রী শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
সম্প্রতি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি হন হান্নান শাহ। অবস্থার অবনতি হলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাকে সিঙ্গাপুর নেয়া হয়। সেখানে তাকে ভর্তি করা হয় র্যাফেলস হার্ট সেন্টারে। গত ১৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে ওই সেন্টারে চিকিৎসক ডা. অ্যালভিন এনজি'র নেতৃত্বে একদল চিকিৎসক সাবেক এই মন্ত্রীর হৃদযন্ত্রে সফল অস্ত্রোপচার করেন। তখন শাহ রেজানুর জানান, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে হান্নান শাহের হৃদযন্ত্রে চারটি রিং বসানো হয়। বিকালে করানো হয় এনজিওগ্রাম। অবস্থার উন্নতি হওয়ায় খুলে দেয়া হয় লাইফ সাপোর্টও। কিন্তু ১৩ দিনের মাথায় শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন বর্ষীয়ান এই নেতা। হান্নান শাহ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হিসেবে সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন। পরে তিনি বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। হান্নান শাহ গাজীপুরের কাপাসিয়া থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের সময় তিনি পাটমন্ত্রী ছিলেন।
সম্প্রতি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি হন হান্নান শাহ। অবস্থার অবনতি হলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাকে সিঙ্গাপুর নেয়া হয়। সেখানে তাকে ভর্তি করা হয় র্যাফেলস হার্ট সেন্টারে। গত ১৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে ওই সেন্টারে চিকিৎসক ডা. অ্যালভিন এনজি'র নেতৃত্বে একদল চিকিৎসক সাবেক এই মন্ত্রীর হৃদযন্ত্রে সফল অস্ত্রোপচার করেন। তখন শাহ রেজানুর জানান, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে হান্নান শাহের হৃদযন্ত্রে চারটি রিং বসানো হয়। বিকালে করানো হয় এনজিওগ্রাম। অবস্থার উন্নতি হওয়ায় খুলে দেয়া হয় লাইফ সাপোর্টও। কিন্তু ১৩ দিনের মাথায় শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন বর্ষীয়ান এই নেতা। হান্নান শাহ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হিসেবে সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন। পরে তিনি বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। হান্নান শাহ গাজীপুরের কাপাসিয়া থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের সময় তিনি পাটমন্ত্রী ছিলেন।
No comments