পৃথিবীকে বাঁচানোর মহাপ্রকল্প
আমাদের সৌরজগতের অধিকাংশ গ্রহাণু ও ধূমকেতু আকারে অনেক ছোট। ছবি: রয়টার্স। |
মহাকাশ
থেকে পৃথিবীতে কোনো গ্রহাণু আঘাত হানলে মুছে যাবে মানব সভ্যতার অস্তিত্ব।
এই মহাপ্রলয় ঠেকানোর পরিকল্পনা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ
গবেষণাপ্রতিষ্ঠান নাসার গবেষকেরা। গবেষকেরা প্ল্যানেটারি ডিফেন্স
কো-অর্ডিনেশন অফিস (পিডিসিও) নামের একটি কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন, যাঁর
মাধ্যমে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলো পৃথিবীর আশপাশে থাকা নিয়ার আর্থ
অবজেক্টসের (এনইওস) ওপর নজরদারি করবে।
আমাদের সৌরজগতের অধিকাংশ গ্রহাণু ও ধূমকেতু আকারে অনেক ছোট। মঙ্গল ও বৃহস্পতির কক্ষপথ এলাকায় অ্যাস্টরয়েড বেল্ট এলাকার মধ্যে নির্দিষ্ট কক্ষপথে সেগুলো পৃথিবী থেকে নিরাপদ দূরত্বেই থাকে। প্রযুক্তি-বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চ জানিয়েছে, বড় কিছু গ্রহাণু আছে, যেগুলো পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে এবং পৃথিবীর খুব কাছে চলে আসতে পারে।
পৃথিবীকে এ ধরনের মহাবিপর্যয় থেকে রক্ষায় পিডিসিও দুটি দায়িত্ব পালন করবে। এর একটি হচ্ছে পৃথিবীর হুমকি হিসেবে দাঁড়ানো গ্রহাণুগুলোকে খুঁজে বের করে তার বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করবে। দ্বিতীয় দায়িত্ব হবে বিভিন্ন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ও সরকারকে নিয়ে জরুরি মুহূর্তে বিশেষ ব্যবস্থা নেবে এবং পৃথিবীর ওপর এর প্রভাব সম্পর্কে জানাবে।
গ্রহাণুর আকার ও পৃথিবীতে এর প্রভাব বিবেচনা করে এই গ্রহকে সুরক্ষিত করার দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে নাসা। এর মধ্যে রয়েছে গ্রহাণুর গতিপথ ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মতো প্রকল্প। নাসার গবেষকেরা জানিয়েছেন, ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির সঙ্গে মিলে তাঁরা গ্রহাণুর গতিপথ ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রযুক্তির ধারণা নিয়ে কাজ করছেন। এই মিশন পরিচালনার জন্য অর্থ বরাদ্দ পাওয়ার চেষ্টা করছে নাসা।
নাসার গবেষকেরা জানান, পৃথিবীতে যদি কোনো গ্রহাণুর আঘাত হানার মতো জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়, তবে ফেডারেল ইমার্জেন্সি ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি (ফেমা), মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর, যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য সংস্থা ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থাকে নিয়ে কাজ করবে পিডিসিও।
নাসার গবেষকেরা বলেন, নিয়ার আর্থ অবজেক্টগুলো সাধারণত পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুড়ে নিঃশেষ হয়ে যায়। ১৯৯৪ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ৫৫৬টি ঘটনা নাসা পর্যবেক্ষণ করেছে। তবে ২০১৩ সালে রাশিয়ায় চেলিয়াবিন্সকে আঘাত হানে ১৯ মিটার প্রস্থের এক গ্রহাণু। এটি খুব ছোট ও সূর্যের খুব কাছাকাছি থাকায় শনাক্ত করতে পারেননি গবেষকেরা।
আমাদের সৌরজগতের অধিকাংশ গ্রহাণু ও ধূমকেতু আকারে অনেক ছোট। মঙ্গল ও বৃহস্পতির কক্ষপথ এলাকায় অ্যাস্টরয়েড বেল্ট এলাকার মধ্যে নির্দিষ্ট কক্ষপথে সেগুলো পৃথিবী থেকে নিরাপদ দূরত্বেই থাকে। প্রযুক্তি-বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চ জানিয়েছে, বড় কিছু গ্রহাণু আছে, যেগুলো পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে এবং পৃথিবীর খুব কাছে চলে আসতে পারে।
পৃথিবীকে এ ধরনের মহাবিপর্যয় থেকে রক্ষায় পিডিসিও দুটি দায়িত্ব পালন করবে। এর একটি হচ্ছে পৃথিবীর হুমকি হিসেবে দাঁড়ানো গ্রহাণুগুলোকে খুঁজে বের করে তার বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করবে। দ্বিতীয় দায়িত্ব হবে বিভিন্ন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ও সরকারকে নিয়ে জরুরি মুহূর্তে বিশেষ ব্যবস্থা নেবে এবং পৃথিবীর ওপর এর প্রভাব সম্পর্কে জানাবে।
গ্রহাণুর আকার ও পৃথিবীতে এর প্রভাব বিবেচনা করে এই গ্রহকে সুরক্ষিত করার দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে নাসা। এর মধ্যে রয়েছে গ্রহাণুর গতিপথ ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মতো প্রকল্প। নাসার গবেষকেরা জানিয়েছেন, ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির সঙ্গে মিলে তাঁরা গ্রহাণুর গতিপথ ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রযুক্তির ধারণা নিয়ে কাজ করছেন। এই মিশন পরিচালনার জন্য অর্থ বরাদ্দ পাওয়ার চেষ্টা করছে নাসা।
নাসার গবেষকেরা জানান, পৃথিবীতে যদি কোনো গ্রহাণুর আঘাত হানার মতো জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়, তবে ফেডারেল ইমার্জেন্সি ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি (ফেমা), মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর, যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য সংস্থা ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থাকে নিয়ে কাজ করবে পিডিসিও।
নাসার গবেষকেরা বলেন, নিয়ার আর্থ অবজেক্টগুলো সাধারণত পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুড়ে নিঃশেষ হয়ে যায়। ১৯৯৪ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ৫৫৬টি ঘটনা নাসা পর্যবেক্ষণ করেছে। তবে ২০১৩ সালে রাশিয়ায় চেলিয়াবিন্সকে আঘাত হানে ১৯ মিটার প্রস্থের এক গ্রহাণু। এটি খুব ছোট ও সূর্যের খুব কাছাকাছি থাকায় শনাক্ত করতে পারেননি গবেষকেরা।
No comments