ত্বকী মঞ্চের সংবাদ সম্মেলন- হত্যাকারী ও নির্দেশদাতাদের গ্রেপ্তারের দাবি
নারায়ণগঞ্জের মেধাবী ছাত্র তানভীর
মুহাম্মদ ত্বকী হত্যার এক বছর এক মাস অতিবাহিত হলেও অধিকাংশ হত্যাকারী ও
হত্যার নির্দেশদাতা আসামিরা এখনও পর্যন্ত রয়েছে ধরা ছোঁয়ার বাইরে। ত্বকীর
সকল হত্যাকারী ও হত্যার নির্দেশদাতাদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায়
আনার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবিতে সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চ
গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে।
সন্ত্রাস
নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক নিহত ত্বকীর পিতা রফিউর রাব্বির
সভাপতিত্ত্বে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ত্বকী মঞ্চের সদস্য
সচিব কবি হালিম আজাদ। উপস্থিত ছিলেন ভাষা সৈনিক ও সংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব
কামাল লোহানী, প্রবীণ রাজনীতিবিদ মনজুরুল আহসান খান, শিক্ষাবিদ ড.
শফিউদ্দিন আহমদ প্রমূখ। লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে বিরোধের জের ধরে ত্বকী হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
ত্বকী নিখোঁজ হওয়ার ৩-৪ ঘণ্টার মধ্যে ত্বকীর পিতা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সংগঠক রফিউর রাব্বি নারায়ণগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। ত্বকীকে উদ্ধারের জন্য পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় প্রশাসনের কাছে ত্বকীর পরিবারসহ নারায়ণগঞ্জের সর্বমহল থেকে আবেদন, অনুরোধ করেও ফল হয়নি। ৮ই মার্চ ত্বকীর লাশ দাফনের পর, রাতে রফিউর রাব্বি অজ্ঞাতনামা উল্লেখ করে নারায়ণগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এর ১০ দিন পর ১৮ই মার্চ তিনি শামীম ওসমান ও তার ছেলে অয়ন ওসমানসহ ৭ জনের নাম এবং আরও অজ্ঞাত ৮-১০ জন সন্দেহভাজন হিসেবে ঘাতকের একটি তালিকা জেলা পুলিশ সুপারের কাছে প্রদান করেন। পুলিশ এ তালিকার নিচের দিক থেকে দু’জন আসামিকে গ্রেপ্তার করলেও মামলায় দৃশ্যমান কোন অগ্রগতি না ঘটায় ত্বকীর পিতা মামলাটি র্যাবের কাছে হস্তান্তরের জন্য উচ্চ আদালতে রিট দায়ের করলে আদালত ত্বকী হত্যার মামলাটি র্যাবের নিকট হস্তান্তরের জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন।
র্যাব মামলার কার্যভার গ্রহণ করার পর পরই তারা নাসিম ওসমানের ছেলে আজমেরী ওসমানের সহযোগী ইউসুফ হোসেন লিটন নামের এক ঘাতককে গ্রেফতার করলে সে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। লিটন জবানবন্দিতে উল্লেখ করে, ত্বকীকে গজারী লাঠি দিয়ে পিটিয়ে অজ্ঞান করা হলে কালাম সিকদার তার বুকের উপর উঠে বসে গলা চেপে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করে। এ কালাম সিকদার আজমেরী ওসমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও তাদের প্রায় সকল হত্যা-খুনের সঙ্গে তার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। হত্যার সঙ্গে জড়িত বলে লিটন যাদের যাদের নাম উল্লেখ করেছে তারা সকলেই শামিম ওসমান, নাসিম ওসমানদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং তাদের খুন-হত্যা রাহাজানির অংশীদার। পরে র্যাব আজমেরী ওসমানের টর্চারসেলে অভিযান পরিচালনা করলে, এর দেয়ালে প্রচুর গুলির চিহ্ন, রক্তমাখা প্যান্ট, দড়ি, গজারীর লাঠি ও গুলির চিহ্নসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র উদ্ধার করে। গত বছরের ১২ই নভেম্বর আজমেরী ওসমানের অপর সহযোগী সুলতান শওকত ভ্রমর আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দেয়। ভ্রমর জবানবন্দিতে উল্লেখ করে, আজমেরী ওসমানের নির্দেশে তার উপস্থিতিতে এবং তারই অফিস হিসেবে উল্লিখিত ‘উইনার ফ্যাশন’ নামক টর্চার সেলে তারা ত্বকীকে হত্যা করেছে।
সমপ্রতি র্যাবের পক্ষ থেকে এর অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল জিয়াউল হাসান বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক গণমাধ্যমকে জানান, আজমেরী ওসমান ও তার সহযোগী ১১ জন সন্ত্রাসী ত্বকীকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে বলে তারা নিশ্চিত হয়েছেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, ইউসুফ হোসেন লিটন, কালাম শিকদার, মামুন, রাজীব ও জামশেদ গত বছরের ৬ই মার্চ সন্ধ্যার পর বাসা থেকে ৪০০ গজ দূরে জেলা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রের সামনে থেকে ত্বকীকে অপহরণ করে উইনার ফ্যাশনে নিয়ে যায়। এ কাজে আজমেরী ওসমানের গাড়ি (এক্স ফিল্ডার) ব্যবহার করা হয়। রাত ১১টার দিকে আজমেরীর উপস্থিতিতে ত্বকীকে নির্মমভাব পেটানো হয়। একপর্যায়ে কালাম শিকদার হাত-পা বাঁধা ত্বকীকে গলা টিপে হত্যা করে। বাকিরা তাঁকে সহযোগিতা করে। মৃত্যু নিশ্চিত হলে আজমেরীর নির্দেশে মধ্যরাতে লাশ বস্তাবন্দি করা হয় এবং আজমেরীর ওই গাড়িতে করে তা নদীতে ফেলার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। গাড়ি চালায় আজমেরীর গাড়িচালক জামশেদ। পাশে ছিল সুলতান শওকত ভ্রমর। পেছনে বসে ইউসুফ হোসেন লিটন, রাজীব, কালাম শিকদার ও মামুন।
যে কোন দিন এ হত্যা মামলার অভিযোগপত্র দেয়া হবে বলেও র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক উল্লেখ করেন।
এদিকে আজমেরী ওসমান এখন দেশের বাইরে পালিয়ে আছে। অন্য আসামিরাও কেউ গ্রেপ্তার হয় নাই। আবার ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়া আসামি সুলতান শওকত ভ্রমর গত ১৩ই মার্চ উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে ২০শে মার্চ কারাগার থেকে বের হয়ে পালিয়ে গেলেও রাষ্ট্র পক্ষ এর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। যদিও ত্বকীর পিতা রফিউর রাব্বি বরাবরই অভিযোগ করে আসছেন, এ হত্যার নির্দেশ দাতা শামীম ওসমান ও নাসিম ওসমান এবং শামীম ওসমানের ছেলে অয়ন ওসমানও এ হত্যার সঙ্গে জড়িত রয়েছে। এ হত্যার কারন হিসেবে তদন্তকারী সংস্থা যে বিষয়গুলোকে উল্লেখ করেছেন তাতে হত্যার নির্দেশদাতাদের পরিচয় এমনিতেই প্রকাশিত। কিন্তু এসব জানা ও প্রকাশের পরেও যখন এসব ঘাতকচক্র সরকার দ্বারা পুরস্কৃত হয় তখন তদন্ত বা বিচারিক প্রক্রিয়া স্বাভাবিকভাবে চলতে পারে না। বিনাভোটে তারা সংসদ সদস্য হয়ে একদিকে যেমনি ত্বকী হত্যার বিচার চাওয়া ত্বকী মঞ্চের ব্যক্তিবর্গকে বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি ও মিথ্যা-মামলা দিয়ে হয়রানি করে চলেছে; অপরদিকে এ হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও বিচারিক প্রক্রিয়াকে বিভিন্নভাবে বাধাগ্রস্ত করে চলেছে। নারায়ণগঞ্জ আজকে আবার খুন, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজির অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে।
তদন্তকারী সংস্থা র্যাব অচিরেই এ মামলার অভিযোগ পত্র (চার্জশিট) দেয়ার কথা ঘোষণা করেছে। আমরা চাই এ মামলায় অভিযুক্ত সকলেই যেমনি অভিযোগপত্রভুক্ত হবে আবার আইনের ফাঁকে যেন কেউই বেরিয়ে যেতে না পারে সে বিষয়টিও নিশ্চিত করতে হবে। সকল অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য আমরা জোর দাবি জানাচ্ছি।
ত্বকী নিখোঁজ হওয়ার ৩-৪ ঘণ্টার মধ্যে ত্বকীর পিতা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সংগঠক রফিউর রাব্বি নারায়ণগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। ত্বকীকে উদ্ধারের জন্য পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় প্রশাসনের কাছে ত্বকীর পরিবারসহ নারায়ণগঞ্জের সর্বমহল থেকে আবেদন, অনুরোধ করেও ফল হয়নি। ৮ই মার্চ ত্বকীর লাশ দাফনের পর, রাতে রফিউর রাব্বি অজ্ঞাতনামা উল্লেখ করে নারায়ণগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এর ১০ দিন পর ১৮ই মার্চ তিনি শামীম ওসমান ও তার ছেলে অয়ন ওসমানসহ ৭ জনের নাম এবং আরও অজ্ঞাত ৮-১০ জন সন্দেহভাজন হিসেবে ঘাতকের একটি তালিকা জেলা পুলিশ সুপারের কাছে প্রদান করেন। পুলিশ এ তালিকার নিচের দিক থেকে দু’জন আসামিকে গ্রেপ্তার করলেও মামলায় দৃশ্যমান কোন অগ্রগতি না ঘটায় ত্বকীর পিতা মামলাটি র্যাবের কাছে হস্তান্তরের জন্য উচ্চ আদালতে রিট দায়ের করলে আদালত ত্বকী হত্যার মামলাটি র্যাবের নিকট হস্তান্তরের জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন।
র্যাব মামলার কার্যভার গ্রহণ করার পর পরই তারা নাসিম ওসমানের ছেলে আজমেরী ওসমানের সহযোগী ইউসুফ হোসেন লিটন নামের এক ঘাতককে গ্রেফতার করলে সে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। লিটন জবানবন্দিতে উল্লেখ করে, ত্বকীকে গজারী লাঠি দিয়ে পিটিয়ে অজ্ঞান করা হলে কালাম সিকদার তার বুকের উপর উঠে বসে গলা চেপে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করে। এ কালাম সিকদার আজমেরী ওসমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও তাদের প্রায় সকল হত্যা-খুনের সঙ্গে তার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। হত্যার সঙ্গে জড়িত বলে লিটন যাদের যাদের নাম উল্লেখ করেছে তারা সকলেই শামিম ওসমান, নাসিম ওসমানদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং তাদের খুন-হত্যা রাহাজানির অংশীদার। পরে র্যাব আজমেরী ওসমানের টর্চারসেলে অভিযান পরিচালনা করলে, এর দেয়ালে প্রচুর গুলির চিহ্ন, রক্তমাখা প্যান্ট, দড়ি, গজারীর লাঠি ও গুলির চিহ্নসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র উদ্ধার করে। গত বছরের ১২ই নভেম্বর আজমেরী ওসমানের অপর সহযোগী সুলতান শওকত ভ্রমর আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দেয়। ভ্রমর জবানবন্দিতে উল্লেখ করে, আজমেরী ওসমানের নির্দেশে তার উপস্থিতিতে এবং তারই অফিস হিসেবে উল্লিখিত ‘উইনার ফ্যাশন’ নামক টর্চার সেলে তারা ত্বকীকে হত্যা করেছে।
সমপ্রতি র্যাবের পক্ষ থেকে এর অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল জিয়াউল হাসান বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক গণমাধ্যমকে জানান, আজমেরী ওসমান ও তার সহযোগী ১১ জন সন্ত্রাসী ত্বকীকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে বলে তারা নিশ্চিত হয়েছেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, ইউসুফ হোসেন লিটন, কালাম শিকদার, মামুন, রাজীব ও জামশেদ গত বছরের ৬ই মার্চ সন্ধ্যার পর বাসা থেকে ৪০০ গজ দূরে জেলা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রের সামনে থেকে ত্বকীকে অপহরণ করে উইনার ফ্যাশনে নিয়ে যায়। এ কাজে আজমেরী ওসমানের গাড়ি (এক্স ফিল্ডার) ব্যবহার করা হয়। রাত ১১টার দিকে আজমেরীর উপস্থিতিতে ত্বকীকে নির্মমভাব পেটানো হয়। একপর্যায়ে কালাম শিকদার হাত-পা বাঁধা ত্বকীকে গলা টিপে হত্যা করে। বাকিরা তাঁকে সহযোগিতা করে। মৃত্যু নিশ্চিত হলে আজমেরীর নির্দেশে মধ্যরাতে লাশ বস্তাবন্দি করা হয় এবং আজমেরীর ওই গাড়িতে করে তা নদীতে ফেলার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। গাড়ি চালায় আজমেরীর গাড়িচালক জামশেদ। পাশে ছিল সুলতান শওকত ভ্রমর। পেছনে বসে ইউসুফ হোসেন লিটন, রাজীব, কালাম শিকদার ও মামুন।
যে কোন দিন এ হত্যা মামলার অভিযোগপত্র দেয়া হবে বলেও র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক উল্লেখ করেন।
এদিকে আজমেরী ওসমান এখন দেশের বাইরে পালিয়ে আছে। অন্য আসামিরাও কেউ গ্রেপ্তার হয় নাই। আবার ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়া আসামি সুলতান শওকত ভ্রমর গত ১৩ই মার্চ উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে ২০শে মার্চ কারাগার থেকে বের হয়ে পালিয়ে গেলেও রাষ্ট্র পক্ষ এর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। যদিও ত্বকীর পিতা রফিউর রাব্বি বরাবরই অভিযোগ করে আসছেন, এ হত্যার নির্দেশ দাতা শামীম ওসমান ও নাসিম ওসমান এবং শামীম ওসমানের ছেলে অয়ন ওসমানও এ হত্যার সঙ্গে জড়িত রয়েছে। এ হত্যার কারন হিসেবে তদন্তকারী সংস্থা যে বিষয়গুলোকে উল্লেখ করেছেন তাতে হত্যার নির্দেশদাতাদের পরিচয় এমনিতেই প্রকাশিত। কিন্তু এসব জানা ও প্রকাশের পরেও যখন এসব ঘাতকচক্র সরকার দ্বারা পুরস্কৃত হয় তখন তদন্ত বা বিচারিক প্রক্রিয়া স্বাভাবিকভাবে চলতে পারে না। বিনাভোটে তারা সংসদ সদস্য হয়ে একদিকে যেমনি ত্বকী হত্যার বিচার চাওয়া ত্বকী মঞ্চের ব্যক্তিবর্গকে বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি ও মিথ্যা-মামলা দিয়ে হয়রানি করে চলেছে; অপরদিকে এ হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও বিচারিক প্রক্রিয়াকে বিভিন্নভাবে বাধাগ্রস্ত করে চলেছে। নারায়ণগঞ্জ আজকে আবার খুন, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজির অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে।
তদন্তকারী সংস্থা র্যাব অচিরেই এ মামলার অভিযোগ পত্র (চার্জশিট) দেয়ার কথা ঘোষণা করেছে। আমরা চাই এ মামলায় অভিযুক্ত সকলেই যেমনি অভিযোগপত্রভুক্ত হবে আবার আইনের ফাঁকে যেন কেউই বেরিয়ে যেতে না পারে সে বিষয়টিও নিশ্চিত করতে হবে। সকল অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য আমরা জোর দাবি জানাচ্ছি।
No comments