পৃথিবীতে ৮৭ লাখ প্রজাতির বাস
পৃথিবীতে ৮৭ লাখ প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদ রয়েছে। নতুন এক গবেষণায় এই তথ্য পাওয়ার দাবি করে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এখনো ৯০ শতাংশ প্রাণী ও উদ্ভিদ আবিষ্কার বা শ্রেণীবিন্যাস করা বাকি। গবেষণায় জড়িত বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, প্রাণী ও উদ্ভিদের বিভিন্ন প্রজাতিবিষয়ক এটাই সবচেয়ে নিখুঁত পরিসংখ্যান।
বিজ্ঞানীদের এই গবেষণাবিষয়ক নিবন্ধ গত বুধবার পিএলওএস বায়োলজি সমায়িকীতে প্রকাশিত হয়। এতে পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ববিষয়ক যে প্রাচুর্য রয়েছে, তার ব্যাপক বি্স্তৃতি ঘটেছে।
বিজ্ঞানীদের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ১২ লাখের বেশি প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদের নাম ও তথ্য আনুষ্ঠানিকভাবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। চলমান আবিষ্কার ও তথ্যানুসন্ধানের ধারায় অন্য প্রাণী ও উদ্ভিদের প্রজাতিগুলোর বিষয়ে তালিকাভুক্তির কাজ সম্পন্ন করতে এক হাজার বছরেরও বেশি সময় লেগে যেতে পারে।
গবেষকদলের অন্যতম সদস্য ডেরেক টিটেনসর বলেন, ‘আমরা এ ব্যাপারটি নিয়ে কয়েক বছর ধরে ভাবছি, নানা উপায়ে আমরা গবেষণা করে দেখেছি, কিন্তু সফলতা পাইনি।’ তিনি বলেন, ‘তাই এটা হচ্ছে আমাদের জন্য শেষ সুযোগ। শেষবারের মতো আমরা চেষ্টা করেছি। মনে হচ্ছে, এবার কাজ হয়েছে।’
নতুন আবিষ্কৃত ৮৭ লাখ প্রজাতির মধ্যে বেশির ভাগই হচ্ছে প্রাণী। এর মধ্যে রয়েছে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছত্রাক, চারা, প্রটোজোয়া (এককোষবিশিষ্ট প্রাণী) ও শৈবাল। তবে এই হিসাবের বাইরে রাখা হয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও অন্যান্য অণুজীব।
যে কৌশল অবলম্বন করে এই হিসাব করা হয়েছে, তা হলো ১৭৫৮ সালে সুইডিশ জীববিজ্ঞানী কার্ল লিনেয়্যুস উদ্ভাবিত পদ্ধতি। কার্লের শ্রেণীবিন্যাস কৌশল আরও আধুনিকায়ন করে বিজ্ঞানীরা নানা প্রজাতি ও উপপ্রজাতির পারস্পরিক সম্পর্ক অনুসন্ধান করে এই সংখ্যা বের করেছেন। বিজ্ঞানীরা বলেন, এই পরিসংখ্যানে বড়জোর ১০ লাখ প্রজাতি এদিক-সেদিক হতে পারে।
বিজ্ঞানীদের এই গবেষণাবিষয়ক নিবন্ধ গত বুধবার পিএলওএস বায়োলজি সমায়িকীতে প্রকাশিত হয়। এতে পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ববিষয়ক যে প্রাচুর্য রয়েছে, তার ব্যাপক বি্স্তৃতি ঘটেছে।
বিজ্ঞানীদের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ১২ লাখের বেশি প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদের নাম ও তথ্য আনুষ্ঠানিকভাবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। চলমান আবিষ্কার ও তথ্যানুসন্ধানের ধারায় অন্য প্রাণী ও উদ্ভিদের প্রজাতিগুলোর বিষয়ে তালিকাভুক্তির কাজ সম্পন্ন করতে এক হাজার বছরেরও বেশি সময় লেগে যেতে পারে।
গবেষকদলের অন্যতম সদস্য ডেরেক টিটেনসর বলেন, ‘আমরা এ ব্যাপারটি নিয়ে কয়েক বছর ধরে ভাবছি, নানা উপায়ে আমরা গবেষণা করে দেখেছি, কিন্তু সফলতা পাইনি।’ তিনি বলেন, ‘তাই এটা হচ্ছে আমাদের জন্য শেষ সুযোগ। শেষবারের মতো আমরা চেষ্টা করেছি। মনে হচ্ছে, এবার কাজ হয়েছে।’
নতুন আবিষ্কৃত ৮৭ লাখ প্রজাতির মধ্যে বেশির ভাগই হচ্ছে প্রাণী। এর মধ্যে রয়েছে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছত্রাক, চারা, প্রটোজোয়া (এককোষবিশিষ্ট প্রাণী) ও শৈবাল। তবে এই হিসাবের বাইরে রাখা হয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও অন্যান্য অণুজীব।
যে কৌশল অবলম্বন করে এই হিসাব করা হয়েছে, তা হলো ১৭৫৮ সালে সুইডিশ জীববিজ্ঞানী কার্ল লিনেয়্যুস উদ্ভাবিত পদ্ধতি। কার্লের শ্রেণীবিন্যাস কৌশল আরও আধুনিকায়ন করে বিজ্ঞানীরা নানা প্রজাতি ও উপপ্রজাতির পারস্পরিক সম্পর্ক অনুসন্ধান করে এই সংখ্যা বের করেছেন। বিজ্ঞানীরা বলেন, এই পরিসংখ্যানে বড়জোর ১০ লাখ প্রজাতি এদিক-সেদিক হতে পারে।
No comments