নিজেদের সমস্যার সমাধান করা উচিত নিজেদেরই
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ সফররত কাতারের আমিরকে বলেছেন, এই অঞ্চলের সমস্যা নিজেদেরই সমাধান করা উচিত। পশ্চিমা হস্তক্ষেপ পরিস্থিতি জটিল করে তুলতে পারে।
গতকাল শুক্রবার প্রেসিডেন্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার কাতারের আমির শেখ হামাদ বিন খলিফা আল-থানির সঙ্গে প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদ দুই ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেন। এ সময় ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এ অঞ্চলের দেশগুলো পশ্চিমা হস্তক্ষেপ ছাড়াই নিজেদের সমস্যা সমাধান করতে পারে।’
আঞ্চলিক বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য কাতারের আমির গত বৃহস্পতিবার রাতে কয়েক ঘণ্টার জন্য ইরানে যান। বৈঠকে শেখ হামাদ প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদকে বলেন, ‘যারা তাদের জনগণের দাবি পূরণ করতে পারে না এবং সমঝোতার ভিত্তিতে সমস্যার সমাধান করতে পারে না, তারা তাদের দেশ, জনগণ এবং পুরো অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীনতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।’
বাহরাইন ও সিরিয়ার বিক্ষোভসহ আঞ্চলিক সংকট নিয়ে ইরান ও উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর শাসকেরা নিজেদের মধ্যে সরাসরি আলোচনা করছেন না। এ নিয়ে দুই নেতার মধ্যে কোনো আলাপ হয়েছে কি না, সে ব্যাপারে ওয়েবসাইটে কিছু বলা হয়নি।
আরব দেশগুলো সিরিয়ার সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের ওপর নিরাপত্তা বাহিনীর চরম দমন-পীড়নের নিন্দা জানিয়েছে। তবে তেহরান সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আসছে। আবার আঞ্চলিক অন্য সহযোগী দেশগুলোর সংস্কারে সুপারিশ করছে। বিশেষ করে সুন্নিশাসিত বাহরাইনে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে শিয়াদের প্রতি সমর্থন দিচ্ছে তেহরান। অন্যদিকে আরব দেশগুলো ইতিমধ্যে বাহরাইন সরকারকে সমর্থন দিয়েছে, এমনকি সামরিক সহায়তাও দিয়েছে।
কুদস দিবস উপলক্ষে মিছিল
‘কুদস দিবস’ উপলক্ষে অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে এবং ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গতকাল তেহরানে প্রায় এক লাখ মানুষ মিছিল করেছে।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশনে দেখা যায়, তেহরানের বড় বড় শহরে বিপুল লোক মিছিলে ‘ইসরায়েল ধ্বংস হোক’ ও ‘যুক্তরাষ্ট্র নিপাত যাক’ লেখা ব্যানার বহন করে। প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদও মিছিলে অংশ নেন।
গতকাল শুক্রবার প্রেসিডেন্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার কাতারের আমির শেখ হামাদ বিন খলিফা আল-থানির সঙ্গে প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদ দুই ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেন। এ সময় ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এ অঞ্চলের দেশগুলো পশ্চিমা হস্তক্ষেপ ছাড়াই নিজেদের সমস্যা সমাধান করতে পারে।’
আঞ্চলিক বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য কাতারের আমির গত বৃহস্পতিবার রাতে কয়েক ঘণ্টার জন্য ইরানে যান। বৈঠকে শেখ হামাদ প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদকে বলেন, ‘যারা তাদের জনগণের দাবি পূরণ করতে পারে না এবং সমঝোতার ভিত্তিতে সমস্যার সমাধান করতে পারে না, তারা তাদের দেশ, জনগণ এবং পুরো অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীনতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।’
বাহরাইন ও সিরিয়ার বিক্ষোভসহ আঞ্চলিক সংকট নিয়ে ইরান ও উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর শাসকেরা নিজেদের মধ্যে সরাসরি আলোচনা করছেন না। এ নিয়ে দুই নেতার মধ্যে কোনো আলাপ হয়েছে কি না, সে ব্যাপারে ওয়েবসাইটে কিছু বলা হয়নি।
আরব দেশগুলো সিরিয়ার সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের ওপর নিরাপত্তা বাহিনীর চরম দমন-পীড়নের নিন্দা জানিয়েছে। তবে তেহরান সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আসছে। আবার আঞ্চলিক অন্য সহযোগী দেশগুলোর সংস্কারে সুপারিশ করছে। বিশেষ করে সুন্নিশাসিত বাহরাইনে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে শিয়াদের প্রতি সমর্থন দিচ্ছে তেহরান। অন্যদিকে আরব দেশগুলো ইতিমধ্যে বাহরাইন সরকারকে সমর্থন দিয়েছে, এমনকি সামরিক সহায়তাও দিয়েছে।
কুদস দিবস উপলক্ষে মিছিল
‘কুদস দিবস’ উপলক্ষে অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে এবং ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গতকাল তেহরানে প্রায় এক লাখ মানুষ মিছিল করেছে।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশনে দেখা যায়, তেহরানের বড় বড় শহরে বিপুল লোক মিছিলে ‘ইসরায়েল ধ্বংস হোক’ ও ‘যুক্তরাষ্ট্র নিপাত যাক’ লেখা ব্যানার বহন করে। প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদও মিছিলে অংশ নেন।
No comments