যুক্তরাষ্ট্রে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় আইরিন
ঘূর্ণিঝড় ‘আইরিন’ প্রচণ্ড বেগে ধেয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডের দিকে। গত বৃহস্পতিবার বাহামায় আঘাত হেনেছে আইরিন। এরপর ঘণ্টায় ১১৫ মাইল গতিতে ঘূর্ণিঝড়টি উত্তর দিকে ধেয়ে যাচ্ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনা থেকে নিউইয়র্ক পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানতে পারে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে সতর্ক করা হয়েছে। এ জন্য ছয়টি অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে নিম্নাঞ্চলের লোকজনকে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়, স্থানীয় সময় আজ শনিবার বিকেল থেকে কাল রোববার পর্যন্ত নিউইয়র্ক ও নিউজার্সি এলাকায় ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব থাকতে পারে। এসব অঙ্গরাজ্যের গভর্নররা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, গত ১০০ বছরের ইতিহাসে এমন শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের অভিজ্ঞতা নেই নিউইয়র্ক ও নিউজার্সির মানুষের। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে, এই আশঙ্কায় জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সর্বাত্মক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এর মধ্যে নিউইয়র্কসহ বিভিন্ন এলাকায় নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। জনগণকে খাদ্য ও পানি মজুদ রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। ঝড়ে বিদ্যুৎ ও টেলিফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। নিউইয়র্কসহ মহানগরগুলোয় গণপরিবহন সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার আগাম ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
অবকাশে থাকা মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ঝুঁকিপূর্ণ অঙ্গরাজ্যগুলোর জন্য কেন্দ্রীয় জরুরি বিভাগগুলোকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
আগুয়ান ঘূর্ণিঝড়ের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঙ্গরাজ্যগুলো হচ্ছে ভার্জিনিয়া, মেরিল্যান্ড, নিউজার্সি, নিউইয়র্ক, ডেলাওয়ার, কানেটিকাট ও নর্থ ক্যারোলাইনার উপকূলীয় এলাকা। ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাসে রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতেও সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
নিউইয়র্কসহ অন্যান্য নগরকেন্দ্রে সার্বক্ষণিক হট লাইনে জনগণকে নিরাপদ থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড়টি গতি পরিবর্তন করতে পারে। উপকূলে পৌঁছে ঘূর্ণিঝড়টির শক্তি কমে গেলেও ঘণ্টায় ১০০ মাইল বেগে জনপদে আঘাত হানার আশঙ্কা রয়েছে। একই সঙ্গে ১০ ইঞ্চি পরিমাণ বৃষ্টিপাত হতে পারে। বৃষ্টির কারণে দেখা দিতে পারে বন্যা।
যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্যগুলোতে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় সামাল দেওয়ার কোনো সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা নেই। এতে রাজ্য সরকার থেকে শুরু করে নগরের জরুরি বিভাগ পর্যন্ত আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
নিউইয়র্ক নগরের মেয়র মাইকেল ব্লুমবার্গ এবং নিউজার্সির গভর্নর ক্রিস ক্রিস্টি ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও ক্ষয়ক্ষতির জন্য জনগণকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনা থেকে নিউইয়র্ক পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানতে পারে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে সতর্ক করা হয়েছে। এ জন্য ছয়টি অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে নিম্নাঞ্চলের লোকজনকে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়, স্থানীয় সময় আজ শনিবার বিকেল থেকে কাল রোববার পর্যন্ত নিউইয়র্ক ও নিউজার্সি এলাকায় ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব থাকতে পারে। এসব অঙ্গরাজ্যের গভর্নররা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, গত ১০০ বছরের ইতিহাসে এমন শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের অভিজ্ঞতা নেই নিউইয়র্ক ও নিউজার্সির মানুষের। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে, এই আশঙ্কায় জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সর্বাত্মক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এর মধ্যে নিউইয়র্কসহ বিভিন্ন এলাকায় নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। জনগণকে খাদ্য ও পানি মজুদ রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। ঝড়ে বিদ্যুৎ ও টেলিফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। নিউইয়র্কসহ মহানগরগুলোয় গণপরিবহন সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার আগাম ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
অবকাশে থাকা মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ঝুঁকিপূর্ণ অঙ্গরাজ্যগুলোর জন্য কেন্দ্রীয় জরুরি বিভাগগুলোকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
আগুয়ান ঘূর্ণিঝড়ের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঙ্গরাজ্যগুলো হচ্ছে ভার্জিনিয়া, মেরিল্যান্ড, নিউজার্সি, নিউইয়র্ক, ডেলাওয়ার, কানেটিকাট ও নর্থ ক্যারোলাইনার উপকূলীয় এলাকা। ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাসে রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতেও সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
নিউইয়র্কসহ অন্যান্য নগরকেন্দ্রে সার্বক্ষণিক হট লাইনে জনগণকে নিরাপদ থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড়টি গতি পরিবর্তন করতে পারে। উপকূলে পৌঁছে ঘূর্ণিঝড়টির শক্তি কমে গেলেও ঘণ্টায় ১০০ মাইল বেগে জনপদে আঘাত হানার আশঙ্কা রয়েছে। একই সঙ্গে ১০ ইঞ্চি পরিমাণ বৃষ্টিপাত হতে পারে। বৃষ্টির কারণে দেখা দিতে পারে বন্যা।
যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্যগুলোতে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় সামাল দেওয়ার কোনো সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা নেই। এতে রাজ্য সরকার থেকে শুরু করে নগরের জরুরি বিভাগ পর্যন্ত আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
নিউইয়র্ক নগরের মেয়র মাইকেল ব্লুমবার্গ এবং নিউজার্সির গভর্নর ক্রিস ক্রিস্টি ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও ক্ষয়ক্ষতির জন্য জনগণকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
No comments