ন্যাটোর অভিযান এড়াতে যোগাযোগ করেন গাদ্দাফি
লিবিয়ায় সামরিক জোট ন্যাটোর অভিযান এড়াতে জোর তৎপরতা চালিয়েছিলেন কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফি। এ জন্য তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাসহ পাশ্চাত্য নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন।
সংঘাতবিক্ষুব্ধ লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে পাওয়া গোপন নথির বরাত দিয়ে প্রভাবশালী ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ান গতকাল শুক্রবার এ খবর প্রকাশ করে।
গার্ডিয়ান-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, ন্যাটোর অভিযান এড়াতে ‘শান্তি মিশনের’ আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট দলের কংগ্রেস সদস্য ডেনিস কুসিনিচকে লিবিয়া সফরের আহ্বান জানানো হয়। এ জন্য মার্কিন এ কংগ্রেস সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগও করা হয়। কুসিনিচ মার্কিন কংগ্রেসে ভোটাভুটির সময় লিবিয়া অভিযানের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিলেন। ইরাক যুদ্ধেরও বিরোধিতা করেন তিনি।
গত ২২ জুন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক লিবিয়ার লবিস্ট (তদবিরকারী) সুফিয়ান ওমেইস লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী আল বাগদাদি আল-মাহমুদির কাছে চিঠি পাঠান। এতে বলা হয়, ত্রিপোলিতে গেলে নিরাপত্তা নিয়ে সংশয় দেখা দিতে পারে বলে মনে করতেন কংগ্রেসম্যান কুসিনিচ। তাই ত্রিপোলির শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে লিবিয়ার বাইরে বৈঠকে আগ্রহী তিনি। গাদ্দাফিসহ লিবিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা ছিল কুসিনিচের।
লিবিয়া থেকে যোগাযোগের কথা স্বীকার করেছেন কুসিনিচ। তিনি গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘আমি লিবিয়া যুদ্ধ এড়াতে চেয়েছিলাম। লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রীসহ অনেকের কাছ থেকে লিবিয়া সফরের অনুরোধ পেয়েছিলাম। কিন্তু আমি তাঁদের স্পষ্টভাবে জানিয়েছি, এ ব্যাপারে আমি প্রশাসনের পক্ষে মধ্যস্থতা করতে পারি না। লিবিয়া প্রসঙ্গে কংগ্রেসম্যান হিসেবে কথা বলেছি এবং তাঁরা কী বলতে চায় তা শোনার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু এর মধ্যে লিবিয়ায় ন্যাটোর অভিযান শুরু হয়ে গেল।’
গত ৩১ মার্চ লিবিয়া অভিযানের দায়িত্ব নেয় পশ্চিমা দেশগুলোর সামরিক জোট ন্যাটো। গত বৃহস্পতিবার ন্যাটোর পক্ষ থেকে জানানো হয়, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তারা লিবিয়ায় ২০ হাজারের বেশি বার বিমান হামলা চালায়।
সংঘাতবিক্ষুব্ধ লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে পাওয়া গোপন নথির বরাত দিয়ে প্রভাবশালী ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ান গতকাল শুক্রবার এ খবর প্রকাশ করে।
গার্ডিয়ান-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, ন্যাটোর অভিযান এড়াতে ‘শান্তি মিশনের’ আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট দলের কংগ্রেস সদস্য ডেনিস কুসিনিচকে লিবিয়া সফরের আহ্বান জানানো হয়। এ জন্য মার্কিন এ কংগ্রেস সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগও করা হয়। কুসিনিচ মার্কিন কংগ্রেসে ভোটাভুটির সময় লিবিয়া অভিযানের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিলেন। ইরাক যুদ্ধেরও বিরোধিতা করেন তিনি।
গত ২২ জুন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক লিবিয়ার লবিস্ট (তদবিরকারী) সুফিয়ান ওমেইস লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী আল বাগদাদি আল-মাহমুদির কাছে চিঠি পাঠান। এতে বলা হয়, ত্রিপোলিতে গেলে নিরাপত্তা নিয়ে সংশয় দেখা দিতে পারে বলে মনে করতেন কংগ্রেসম্যান কুসিনিচ। তাই ত্রিপোলির শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে লিবিয়ার বাইরে বৈঠকে আগ্রহী তিনি। গাদ্দাফিসহ লিবিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা ছিল কুসিনিচের।
লিবিয়া থেকে যোগাযোগের কথা স্বীকার করেছেন কুসিনিচ। তিনি গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘আমি লিবিয়া যুদ্ধ এড়াতে চেয়েছিলাম। লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রীসহ অনেকের কাছ থেকে লিবিয়া সফরের অনুরোধ পেয়েছিলাম। কিন্তু আমি তাঁদের স্পষ্টভাবে জানিয়েছি, এ ব্যাপারে আমি প্রশাসনের পক্ষে মধ্যস্থতা করতে পারি না। লিবিয়া প্রসঙ্গে কংগ্রেসম্যান হিসেবে কথা বলেছি এবং তাঁরা কী বলতে চায় তা শোনার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু এর মধ্যে লিবিয়ায় ন্যাটোর অভিযান শুরু হয়ে গেল।’
গত ৩১ মার্চ লিবিয়া অভিযানের দায়িত্ব নেয় পশ্চিমা দেশগুলোর সামরিক জোট ন্যাটো। গত বৃহস্পতিবার ন্যাটোর পক্ষ থেকে জানানো হয়, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তারা লিবিয়ায় ২০ হাজারের বেশি বার বিমান হামলা চালায়।
No comments