জুলাইয়ের মূল্যস্ফীতি ৪২ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ
চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরের শুরুতেই মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। গত জুলাই মাসে মূল্যস্ফীতির হার (পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে) বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৯৬ শতাংশ, যা বিগত ৪২ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
এর আগে ২০০৮ সালে জানুয়ারি মাসে মূল্যস্ফীতি সর্বোচ্চ ১১ দশমিক ৪৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছিল।
এ বছর মে ও জুন মাসে মূল্যস্ফীতির হার সামান্য কমলেও জুলাইয়ে এসে আবারও ঊর্ধ্বমুখী হলো। মে ও জুন মাসে মূল্যস্ফীতির হার ছিল যথাক্রমে ১০ দশমিক ২০ শতাংশ ও ১০ দশমিক ১৭ শতাংশ।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ হিসাবমতে, গত জুলাইয়ে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে এই হার ৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এ দুটি উপখাতেই মূল্যস্ফীতি আগের মাসগুলোর তুলনায় বেড়েছে।
সামগ্রিকভাবে এখনো শহরের মানুষের চেয়ে গ্রামের মানুষের ওপর মূল্যস্ফীতির চাপ অনেক বেশি। তবে গত জুলাইয়ে গ্রামের মানুষের চেয়ে শহরের মানুষের ওপর মূল্যস্ফীতির চাপ বেশি পড়েছে। জুলাই মাসে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১ দশমিক ০৯ শতাংশ আর শহরের এ হার ১০ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
গত জুনে শহরে মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ, আর গ্রামে ১০ দশমিক ৯১ শতাংশ। এর মানে জুলাইয়ে শহরের মানুষের ওপর মূল্যস্ফীতির অভিঘাত তুলনামূলক বেশি পড়েছে।
খাদ্যপণ্য কেনার ক্ষেত্রে গ্রামের মানুষকে বেশি কষ্ট সহ্য করতে হচ্ছে। গ্রামে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ, আর শহরে এ হার ১৩ দশমিক ১২ শতাংশ।
২০০৮ সালের জানুয়ারির পর মূল্যস্ফীতি কখনো কমেছে, আবার কখনো বেড়েছে; কিন্তু কোনো মাসেই মূল্যস্ফীতি ১১ শতাংশ অতিক্রম করেনি।
এর আগে ২০০৮ সালে জানুয়ারি মাসে মূল্যস্ফীতি সর্বোচ্চ ১১ দশমিক ৪৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছিল।
এ বছর মে ও জুন মাসে মূল্যস্ফীতির হার সামান্য কমলেও জুলাইয়ে এসে আবারও ঊর্ধ্বমুখী হলো। মে ও জুন মাসে মূল্যস্ফীতির হার ছিল যথাক্রমে ১০ দশমিক ২০ শতাংশ ও ১০ দশমিক ১৭ শতাংশ।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ হিসাবমতে, গত জুলাইয়ে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে এই হার ৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এ দুটি উপখাতেই মূল্যস্ফীতি আগের মাসগুলোর তুলনায় বেড়েছে।
সামগ্রিকভাবে এখনো শহরের মানুষের চেয়ে গ্রামের মানুষের ওপর মূল্যস্ফীতির চাপ অনেক বেশি। তবে গত জুলাইয়ে গ্রামের মানুষের চেয়ে শহরের মানুষের ওপর মূল্যস্ফীতির চাপ বেশি পড়েছে। জুলাই মাসে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১ দশমিক ০৯ শতাংশ আর শহরের এ হার ১০ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
গত জুনে শহরে মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ, আর গ্রামে ১০ দশমিক ৯১ শতাংশ। এর মানে জুলাইয়ে শহরের মানুষের ওপর মূল্যস্ফীতির অভিঘাত তুলনামূলক বেশি পড়েছে।
খাদ্যপণ্য কেনার ক্ষেত্রে গ্রামের মানুষকে বেশি কষ্ট সহ্য করতে হচ্ছে। গ্রামে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ, আর শহরে এ হার ১৩ দশমিক ১২ শতাংশ।
২০০৮ সালের জানুয়ারির পর মূল্যস্ফীতি কখনো কমেছে, আবার কখনো বেড়েছে; কিন্তু কোনো মাসেই মূল্যস্ফীতি ১১ শতাংশ অতিক্রম করেনি।
No comments