পাকিস্তানে বন্যায় ৬০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত
পাকিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলে অন্তত সাত লাখ মানুষ বন্যাকবলিত হয়েছে। ৬০ হাজার মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ স্থানে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে। গতকাল বুধবার সরকারি কর্মকর্তারা এই কথা জানান।
বন্যায় সিন্ধু প্রদেশে ব্যাপক ফসলহানি হয়েছে। প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা সাজ্জাদ হায়দার শাহ বলেন, ‘সাম্প্রতিক ভারী বর্ষণের ফলে সিন্ধু প্রদেশের ছয়টি জেলার কমপক্ষে সাত লাখ মানুষ বন্যাকবলিত হয়েছে।’ তিনি বলেন, প্রায় ৬০ হাজার মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ এলাকায় সরে গেছে।
সাজ্জাদ হায়দার শাহ আরও বলেন, গত সপ্তাহে বন্যায় ৩০ জন মারা গেছে।
সিন্ধুর মুখ্যমন্ত্রী সৈয়দ কাইম আলী শাহ সাংবাদিকদের বলেন, ১০ লাখ মানুষ বন্যাকবলিত হয়েছে। তবে এর চেয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি মুখ্যমন্ত্রী।
২০১০ সালে পাকিস্তানে নজিরবিহীন বন্যায় দুই কোটি ১০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষয়ক্ষতি হয় প্রায় এক হাজার কোটি ডলারের। গত বছরের বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর মধ্যে সিন্ধু অন্যতম।
গতবারের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হাজার হাজার মানুষ এখনো আশ্রয়শিবিরে অবস্থান করছে।
বাদিন জেলার প্রধান প্রশাসক কাজিম জাতোই বলেন, বন্যার পানিতে আটকে পড়া লোকজনকে উদ্ধার করতে হেলিকপ্টার ও নৌকা ব্যবহার করছে সেনা ও নৌবাহিনী। তিনি বলেন, সেনাবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সদস্যরা নিরলসভাবে বন্যাকবলিত লোকজনকে বিপজ্জনক জায়গা থেকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছেন।
জাতোই বলেন, ১৫০টি স্কুলভবনে অস্থায়ী ত্রাণশিবির স্থাপন করা হয়েছে। তিনি বলেন, জরুরি ভিত্তিতে আরও তাঁবু ও খাবারের প্রয়োজন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা সাজ্জাদ হায়দার শাহ বলেন, বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাদিন জেলা।
ভারী বর্ষণের কারণে বাদিন ছাড়া আরও পাঁচটি জেলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
বন্যায় সিন্ধু প্রদেশে ব্যাপক ফসলহানি হয়েছে। প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা সাজ্জাদ হায়দার শাহ বলেন, ‘সাম্প্রতিক ভারী বর্ষণের ফলে সিন্ধু প্রদেশের ছয়টি জেলার কমপক্ষে সাত লাখ মানুষ বন্যাকবলিত হয়েছে।’ তিনি বলেন, প্রায় ৬০ হাজার মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ এলাকায় সরে গেছে।
সাজ্জাদ হায়দার শাহ আরও বলেন, গত সপ্তাহে বন্যায় ৩০ জন মারা গেছে।
সিন্ধুর মুখ্যমন্ত্রী সৈয়দ কাইম আলী শাহ সাংবাদিকদের বলেন, ১০ লাখ মানুষ বন্যাকবলিত হয়েছে। তবে এর চেয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি মুখ্যমন্ত্রী।
২০১০ সালে পাকিস্তানে নজিরবিহীন বন্যায় দুই কোটি ১০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষয়ক্ষতি হয় প্রায় এক হাজার কোটি ডলারের। গত বছরের বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর মধ্যে সিন্ধু অন্যতম।
গতবারের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হাজার হাজার মানুষ এখনো আশ্রয়শিবিরে অবস্থান করছে।
বাদিন জেলার প্রধান প্রশাসক কাজিম জাতোই বলেন, বন্যার পানিতে আটকে পড়া লোকজনকে উদ্ধার করতে হেলিকপ্টার ও নৌকা ব্যবহার করছে সেনা ও নৌবাহিনী। তিনি বলেন, সেনাবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সদস্যরা নিরলসভাবে বন্যাকবলিত লোকজনকে বিপজ্জনক জায়গা থেকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছেন।
জাতোই বলেন, ১৫০টি স্কুলভবনে অস্থায়ী ত্রাণশিবির স্থাপন করা হয়েছে। তিনি বলেন, জরুরি ভিত্তিতে আরও তাঁবু ও খাবারের প্রয়োজন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা সাজ্জাদ হায়দার শাহ বলেন, বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাদিন জেলা।
ভারী বর্ষণের কারণে বাদিন ছাড়া আরও পাঁচটি জেলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
No comments