শেয়ারবাজারে দরপতন
দেশের শেয়ারবাজারে দরপতন অব্যাহত রয়েছে। জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে বাজারে পতন শুরু হয়। প্রথমে এটি স্বাভাবিক মূল্য সংশোধনে সীমাবদ্ধ থাকলেও ক্রমেই তা পতনে রূপ নেয়। গতকাল বুধবারও বাজারে দরপতন হয়েছে।
এই দরপতনের প্রতিবাদে গতকাল বিনিয়োগকারীদের একাংশ রাস্তায় নামেন। তাঁরা রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তাঁরা বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই বিক্ষোভে তাঁরা অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও ডিএসইর সভাপতির পদত্যাগ দাবি করে স্লোগান দেন।
তবে বিক্ষোভে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বিক্ষোভ চলাকালে সড়কে যান চলাচলও ছিল স্বাভাবিক।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের উৎস নিয়ে প্রশ্ন করা যাবে—অর্থমন্ত্রীর এমন ঘোষণা গতকাল বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
অবশ্য আয়কর আইনে ওই টাকার উৎস নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা হবে না, তবে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী আইনে এই প্রশ্ন তোলা যাবে বলে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন।
গতকাল লেনদেন শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যেই বাজারে দরপতন শুরু হয়। প্রথম ২০ মিনিটের মধ্যেই সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় ৮০ পয়েন্ট কমে যায়।
গত ২৪ জুলাই ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ছিল প্রায় ছয় হাজার ৭১১ পয়েন্ট। গতকাল সেটি ছয় হাজারের ঘরে নেমে এসেছে। গতকাল দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৪৪ পয়েন্টে।
তবে গতকাল ডিএসইতে দরপতন ঘটলেও লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। দিনশেষে ঢাকার বাজারে প্রায় ৪৩৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৮২ কোটি টাকা বেশি। এদিন ডিএসইতে ২৫৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৮৭টিরই দাম কমেছে। বেড়েছে ৬১টির আর অপরিবর্তিত ছিল নয়টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) বেড়েছে লেনদেন। সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ২৫০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ২১৭-তে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮৫ কোম্পানির মধ্যে ১৬০টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ২০টির আর অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে চট্টগ্রামের বাজারে প্রায় ৫০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে সাত কোটি টাকা বেশি।
এই দরপতনের প্রতিবাদে গতকাল বিনিয়োগকারীদের একাংশ রাস্তায় নামেন। তাঁরা রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তাঁরা বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই বিক্ষোভে তাঁরা অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও ডিএসইর সভাপতির পদত্যাগ দাবি করে স্লোগান দেন।
তবে বিক্ষোভে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বিক্ষোভ চলাকালে সড়কে যান চলাচলও ছিল স্বাভাবিক।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের উৎস নিয়ে প্রশ্ন করা যাবে—অর্থমন্ত্রীর এমন ঘোষণা গতকাল বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
অবশ্য আয়কর আইনে ওই টাকার উৎস নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা হবে না, তবে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী আইনে এই প্রশ্ন তোলা যাবে বলে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন।
গতকাল লেনদেন শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যেই বাজারে দরপতন শুরু হয়। প্রথম ২০ মিনিটের মধ্যেই সাধারণ মূল্যসূচক প্রায় ৮০ পয়েন্ট কমে যায়।
গত ২৪ জুলাই ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ছিল প্রায় ছয় হাজার ৭১১ পয়েন্ট। গতকাল সেটি ছয় হাজারের ঘরে নেমে এসেছে। গতকাল দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৪৪ পয়েন্টে।
তবে গতকাল ডিএসইতে দরপতন ঘটলেও লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। দিনশেষে ঢাকার বাজারে প্রায় ৪৩৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৮২ কোটি টাকা বেশি। এদিন ডিএসইতে ২৫৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৮৭টিরই দাম কমেছে। বেড়েছে ৬১টির আর অপরিবর্তিত ছিল নয়টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) বেড়েছে লেনদেন। সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ২৫০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ২১৭-তে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮৫ কোম্পানির মধ্যে ১৬০টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ২০টির আর অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে চট্টগ্রামের বাজারে প্রায় ৫০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে সাত কোটি টাকা বেশি।
No comments