২০১৪ বিশ্বকাপের দূত পেলে
ব্রাজিলে বিশ্বকাপ। আর পেলের কাঁধে কোনো দায়িত্ব বর্তাবে না, তা কি হয়? বিশ্বকাপে বড় এক দায়িত্বই পেলেন ব্রাজিল-কিংবদন্তি। ২০১৪ বিশ্বকাপের সম্মানসূচক দূত হলেন তিনি। ব্রাজিলের রাষ্ট্রপতি দিলমা রুসেফের আমন্ত্রণেই এই দায়িত্ব নিয়েছেন পেলে।
দায়িত্ব যত বড় ঠিক ততটাই সম্মানের। ব্রাজিলকে ১৯৫৮, ১৯৬২ ও ১৯৭০ বিশ্বকাপ জেতানো নায়ক দায়িত্ব নিয়ে বলেছেন, ‘আমার খেলা প্রথম বিশ্বকাপেও (১৯৫৮) আমি এটা করে ছিলাম। আমি ব্রাজিলকে সমর্থন এবং সহায়তা করব। এটা অনেক বড় দায়িত্ব এবং এই আমন্ত্রণ আমি ফিরিয়ে দিতে পারিনি।’ এই গুরুদায়িত্ব পেয়ে পেলে খুশি। পেলের মতো কিংবদন্তিকে আয়োজনের সঙ্গে জড়াতে পেরে খুশি কর্তৃপক্ষও। ব্রাজিলের ক্রীড়ামন্ত্রী অরলান্ডো সিলভা বলেছেন, এই গুরুদায়িত্বের জন্য পেলেই ‘স্বতঃসিদ্ধ পছন্দ’।
এই আনন্দের সংবাদের পাশাপাশি একটা দুঃসংবাদ—আয়োজক হিসেবে ব্রাজিল সময়মতো বিশ্বকাপের জন্য তৈরি হতে পারবে কি না, এমন আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। নিরাপত্তাব্যবস্থা এবং অবকাঠামো নির্মাণে ধীরগতি খোদ ব্রাজিলিয়ানদের মনেই এই শঙ্কার বীজ বুনেছে। কদিন আগে, ব্রাজিলের ১৯৯৪ বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক রোমারিও যেমন বলেছেন, ‘কেবল যিশুই পারে ব্রাজিলে ইতিহাসের সেরা বিশ্বকাপ করতে। যদি এই তিন বছরে যিশু আবির্ভূত হন তাহলেই কেবল এটা সম্ভব।’
এমন আশঙ্কার যথেষ্ট কারণও আছে। বিশ্বকাপের ম্যাচগুলো হবে মোট ১২টি ভেন্যুতে। এর ৯টিরই নির্মাণকাজ সময়মতো শেষ হওয়ার সম্ভাবনা নেই! যোগাযোগব্যবস্থা, বিমানবন্দরের প্রস্তুতিতেও অগ্রগতি নেই। তাই নিজেদের মাটিতে বিশ্বকাপ নিয়ে ব্রাজিলিয়ানরাই উৎকণ্ঠিত।
তবে দেশবাসীর প্রতি সমালোচনাকে এক পাশে রেখে টুর্নামেন্টের স্বাগতিক হিসেবে শ্রদ্ধা দেখানোর আহ্বান জানিয়েছেন সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা পেলে। রাষ্ট্রপতি দিলমা রুসেফ দৃঢ়কণ্ঠে ঘোষণা করেছেন, নির্মাণকাজ ‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই শেষ হবে।’ পূর্বাভিজ্ঞতাও তাঁদের আছে। ১৯৫০ বিশ্বকাপও হয়েছিল প্রায় ২০ কোটি মানুষের দেশটিতে।
বিশ্বকাপের আরও প্রায় তিন বছর বাকি থাকলেও প্রাক-বাছাইপর্ব দিয়ে এরই মধ্যে শুরু হয়েছে পথচলা। আগামী শনিবার রিও ডি জেনিরোতে হবে বাছাইপর্বের ড্র।
দায়িত্ব যত বড় ঠিক ততটাই সম্মানের। ব্রাজিলকে ১৯৫৮, ১৯৬২ ও ১৯৭০ বিশ্বকাপ জেতানো নায়ক দায়িত্ব নিয়ে বলেছেন, ‘আমার খেলা প্রথম বিশ্বকাপেও (১৯৫৮) আমি এটা করে ছিলাম। আমি ব্রাজিলকে সমর্থন এবং সহায়তা করব। এটা অনেক বড় দায়িত্ব এবং এই আমন্ত্রণ আমি ফিরিয়ে দিতে পারিনি।’ এই গুরুদায়িত্ব পেয়ে পেলে খুশি। পেলের মতো কিংবদন্তিকে আয়োজনের সঙ্গে জড়াতে পেরে খুশি কর্তৃপক্ষও। ব্রাজিলের ক্রীড়ামন্ত্রী অরলান্ডো সিলভা বলেছেন, এই গুরুদায়িত্বের জন্য পেলেই ‘স্বতঃসিদ্ধ পছন্দ’।
এই আনন্দের সংবাদের পাশাপাশি একটা দুঃসংবাদ—আয়োজক হিসেবে ব্রাজিল সময়মতো বিশ্বকাপের জন্য তৈরি হতে পারবে কি না, এমন আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। নিরাপত্তাব্যবস্থা এবং অবকাঠামো নির্মাণে ধীরগতি খোদ ব্রাজিলিয়ানদের মনেই এই শঙ্কার বীজ বুনেছে। কদিন আগে, ব্রাজিলের ১৯৯৪ বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক রোমারিও যেমন বলেছেন, ‘কেবল যিশুই পারে ব্রাজিলে ইতিহাসের সেরা বিশ্বকাপ করতে। যদি এই তিন বছরে যিশু আবির্ভূত হন তাহলেই কেবল এটা সম্ভব।’
এমন আশঙ্কার যথেষ্ট কারণও আছে। বিশ্বকাপের ম্যাচগুলো হবে মোট ১২টি ভেন্যুতে। এর ৯টিরই নির্মাণকাজ সময়মতো শেষ হওয়ার সম্ভাবনা নেই! যোগাযোগব্যবস্থা, বিমানবন্দরের প্রস্তুতিতেও অগ্রগতি নেই। তাই নিজেদের মাটিতে বিশ্বকাপ নিয়ে ব্রাজিলিয়ানরাই উৎকণ্ঠিত।
তবে দেশবাসীর প্রতি সমালোচনাকে এক পাশে রেখে টুর্নামেন্টের স্বাগতিক হিসেবে শ্রদ্ধা দেখানোর আহ্বান জানিয়েছেন সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা পেলে। রাষ্ট্রপতি দিলমা রুসেফ দৃঢ়কণ্ঠে ঘোষণা করেছেন, নির্মাণকাজ ‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই শেষ হবে।’ পূর্বাভিজ্ঞতাও তাঁদের আছে। ১৯৫০ বিশ্বকাপও হয়েছিল প্রায় ২০ কোটি মানুষের দেশটিতে।
বিশ্বকাপের আরও প্রায় তিন বছর বাকি থাকলেও প্রাক-বাছাইপর্ব দিয়ে এরই মধ্যে শুরু হয়েছে পথচলা। আগামী শনিবার রিও ডি জেনিরোতে হবে বাছাইপর্বের ড্র।
No comments