ইংল্যান্ডই আসল এক নম্বর!
‘র্যাঙ্কিং ভুল, ইংল্যান্ডই সত্যিকারের এক নম্বর’—দি ইনডিপেন্ডেন্ট-এর ক্রিকেট প্রতিনিধি স্টিভেন ব্রেঙ্কলির একটি লেখার শিরোনাম। একই পত্রিকায় লেখা কলামে সাবেক ইংল্যান্ড পেসার অ্যাঙ্গাস ফ্রেজার লিখেছেন, ‘আমি ভেবে পাচ্ছি না, যদি জহির খান না খেলে, তাহলে ভারত ইংল্যান্ডের ২০টি উইকেট তুলবে কীভাবে!’
এভাবে সরাসরি না হলেও লর্ডস টেস্টের পর ইংল্যান্ডের বেশির ভাগ পত্রিকার ক্রিকেট প্রতিনিধি ও বিশেষজ্ঞদের লেখার সুর ছিল এমনটাই। চার ম্যাচের সিরিজটা দুই টেস্টের ব্যবধানে জিতলেই আনুষ্ঠানিকভাবে এক নম্বরে উঠে যাবে ইংল্যান্ড। তবে প্রথম টেস্টে ১৯৬ রানের বড় জয়ের পর ইংল্যান্ডের ক্রিকেট-মহলে একই রব, এক নম্বরের দাবিদার আসলে ইংল্যান্ডই।
জিওফ বয়কটের দাবি, ইংল্যান্ডের আনুষ্ঠানিকভাবে শীর্ষে ওঠাটা এখন স্রেফ সময়ের ব্যাপার, ‘ইংল্যান্ডের আত্মবিশ্বাস এখন অনেক উঁচুতে, এক নম্বরের জন্য দল ক্ষুধার্ত হয়ে আছে। আমার মনে তো হয় না ভারত ইংল্যান্ডের শীর্ষে ওঠা ঠেকাতে পারবে। পারলে সেটা হবে অবিশ্বাস্য কিছু।’ ইংল্যান্ডের সাবেক ও দক্ষিণ আফ্রিকার বর্তমান বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ড তো আরেক ধাপ এগিয়ে, ‘এক নম্বর জায়গাটা ইংল্যান্ডের প্রাপ্য, এ নিয়ে কোনো প্রশ্নের অবকাশ নেই। দারুণ একটা দল তারা, প্রতিদিনই উন্নতি করছে।’
বোলিং কোচ ছিলেন বলেই কি না, ইংলিশ বোলারদের পারফরম্যান্সেই বেশি মুগ্ধ ডোনাল্ড, ‘ট্রেমলেট, ব্রড, অ্যান্ডারসন, সোয়ানরা অসাধারণ বোলিং করেছে। ভুলে যাবেন না, বাইরেও ওদের দারুণ কিছু বোলার আছে। টিম ব্রেসনান সুযোগের অপেক্ষায় আছে, ফিন-অনিয়নসরা আছে। ২০০৭ সালের পর ছেলেরা যেভাবে বেড়ে উঠেছে, সেটাকে বলা যায় অসাধারণ। জিমি (অ্যান্ডারসন) বোলিং আক্রমণকে নেতৃত্ব দিয়েছে দারুণভাবে।’ ২০০৭ সালেই অ্যান্ডারসনদের বোলিং কোচ ছিলেন ডোনাল্ড।
অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস অবশ্য এতটা জোর দিয়ে কিছু বলছেন না। তবে দ্য টেলিগ্রাফকে যা বলেছেন, একটু ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে যেটাকে বলা যায় বয়কটদের কথারই প্রতিফলন, ‘এক নম্বর হওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি জরুরি হলো সুযোগগুলো লুফে নেওয়া এবং লর্ডসে আমরা সেটা ভালোভাবেই করেছি। চার ম্যাচ সিরিজে এটি মাত্রই প্রথম ম্যাচ, কিন্তু এই ম্যাচেই আমরা প্রমাণ করেছি, যখন আমরা ভালো খেলি, আমরা তখন যেকোনো দলের মতোই ভালো।’ ইঙ্গিতটা যে ভারতের দিকে, সেটা তো আর ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই। দ্বিতীয় টেস্ট শুরু আগামীকালই, ট্রেন্টব্রিজে।
এভাবে সরাসরি না হলেও লর্ডস টেস্টের পর ইংল্যান্ডের বেশির ভাগ পত্রিকার ক্রিকেট প্রতিনিধি ও বিশেষজ্ঞদের লেখার সুর ছিল এমনটাই। চার ম্যাচের সিরিজটা দুই টেস্টের ব্যবধানে জিতলেই আনুষ্ঠানিকভাবে এক নম্বরে উঠে যাবে ইংল্যান্ড। তবে প্রথম টেস্টে ১৯৬ রানের বড় জয়ের পর ইংল্যান্ডের ক্রিকেট-মহলে একই রব, এক নম্বরের দাবিদার আসলে ইংল্যান্ডই।
জিওফ বয়কটের দাবি, ইংল্যান্ডের আনুষ্ঠানিকভাবে শীর্ষে ওঠাটা এখন স্রেফ সময়ের ব্যাপার, ‘ইংল্যান্ডের আত্মবিশ্বাস এখন অনেক উঁচুতে, এক নম্বরের জন্য দল ক্ষুধার্ত হয়ে আছে। আমার মনে তো হয় না ভারত ইংল্যান্ডের শীর্ষে ওঠা ঠেকাতে পারবে। পারলে সেটা হবে অবিশ্বাস্য কিছু।’ ইংল্যান্ডের সাবেক ও দক্ষিণ আফ্রিকার বর্তমান বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ড তো আরেক ধাপ এগিয়ে, ‘এক নম্বর জায়গাটা ইংল্যান্ডের প্রাপ্য, এ নিয়ে কোনো প্রশ্নের অবকাশ নেই। দারুণ একটা দল তারা, প্রতিদিনই উন্নতি করছে।’
বোলিং কোচ ছিলেন বলেই কি না, ইংলিশ বোলারদের পারফরম্যান্সেই বেশি মুগ্ধ ডোনাল্ড, ‘ট্রেমলেট, ব্রড, অ্যান্ডারসন, সোয়ানরা অসাধারণ বোলিং করেছে। ভুলে যাবেন না, বাইরেও ওদের দারুণ কিছু বোলার আছে। টিম ব্রেসনান সুযোগের অপেক্ষায় আছে, ফিন-অনিয়নসরা আছে। ২০০৭ সালের পর ছেলেরা যেভাবে বেড়ে উঠেছে, সেটাকে বলা যায় অসাধারণ। জিমি (অ্যান্ডারসন) বোলিং আক্রমণকে নেতৃত্ব দিয়েছে দারুণভাবে।’ ২০০৭ সালেই অ্যান্ডারসনদের বোলিং কোচ ছিলেন ডোনাল্ড।
অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস অবশ্য এতটা জোর দিয়ে কিছু বলছেন না। তবে দ্য টেলিগ্রাফকে যা বলেছেন, একটু ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে যেটাকে বলা যায় বয়কটদের কথারই প্রতিফলন, ‘এক নম্বর হওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি জরুরি হলো সুযোগগুলো লুফে নেওয়া এবং লর্ডসে আমরা সেটা ভালোভাবেই করেছি। চার ম্যাচ সিরিজে এটি মাত্রই প্রথম ম্যাচ, কিন্তু এই ম্যাচেই আমরা প্রমাণ করেছি, যখন আমরা ভালো খেলি, আমরা তখন যেকোনো দলের মতোই ভালো।’ ইঙ্গিতটা যে ভারতের দিকে, সেটা তো আর ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই। দ্বিতীয় টেস্ট শুরু আগামীকালই, ট্রেন্টব্রিজে।
No comments