দেওবন্দ মাদ্রাসার ‘উদারপন্থী’ উপাচার্য বরখাস্ত
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মাদ্রাসা ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দের উপাচার্য গোলাম মুহম্মদ বাস্তানভিকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে উদারপন্থী মনোভাব প্রকাশের নামে মাদ্রাসার নীতিবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগ আনার পর মাদ্রাসার মজলিশে শুরা (পরিচালনা পর্ষদ) তাঁকে বরখাস্ত করে।
সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, উদারপন্থী মনোভাবসম্পন্ন হওয়ায় বাস্তানভি ক্রমেই ‘আধুনিক’ ও প্রযুক্তিমনস্ক ধর্মীয় নেতা হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠছিলেন। ফেসবুকে তাঁর অ্যাকাউন্ট রয়েছে। বিভিন্ন ধর্মীয় মহফিলে তিনি দেওবন্দের পাঠ্যসূচিতে আধুনিকায়ন আনার এবং দেওবন্দের কট্টরপন্থী আলেমদের ঘোষণা করা কিছু কঠোর ফতোয়া (ইসলামি বিধান) শিথিল করার কথা বলে অনেকের বিরাগভাজন হন। সর্বশেষ গত ফেব্রুয়ারিতে মুসলিমবিদ্বেষী নেতা হিসেবে পরিচিত গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উন্নয়ন নীতির প্রশংসা করায় ব্যাপক বিতর্কিত হয়ে পড়েন। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষও এতে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে। কর্তৃপক্ষ বাস্তানভিকে পদত্যাগ করার অনুরোধ জানালে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। এতে গত রোববার মজলিশে শুরা গত রোববার বৈঠক করে তাঁকে বরখাস্ত করে। মুফতি আবুল কাশিম নোমানীকে তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা হয়।
দেওবন্দের ১৪৫ বছরের ইতিহাসে এর আগে কোনো উপাচার্যকে বরখাস্ত করা হয়নি।
সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, উদারপন্থী মনোভাবসম্পন্ন হওয়ায় বাস্তানভি ক্রমেই ‘আধুনিক’ ও প্রযুক্তিমনস্ক ধর্মীয় নেতা হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠছিলেন। ফেসবুকে তাঁর অ্যাকাউন্ট রয়েছে। বিভিন্ন ধর্মীয় মহফিলে তিনি দেওবন্দের পাঠ্যসূচিতে আধুনিকায়ন আনার এবং দেওবন্দের কট্টরপন্থী আলেমদের ঘোষণা করা কিছু কঠোর ফতোয়া (ইসলামি বিধান) শিথিল করার কথা বলে অনেকের বিরাগভাজন হন। সর্বশেষ গত ফেব্রুয়ারিতে মুসলিমবিদ্বেষী নেতা হিসেবে পরিচিত গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উন্নয়ন নীতির প্রশংসা করায় ব্যাপক বিতর্কিত হয়ে পড়েন। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষও এতে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে। কর্তৃপক্ষ বাস্তানভিকে পদত্যাগ করার অনুরোধ জানালে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। এতে গত রোববার মজলিশে শুরা গত রোববার বৈঠক করে তাঁকে বরখাস্ত করে। মুফতি আবুল কাশিম নোমানীকে তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা হয়।
দেওবন্দের ১৪৫ বছরের ইতিহাসে এর আগে কোনো উপাচার্যকে বরখাস্ত করা হয়নি।
No comments