গ্রাহক হয়রানির পর সঞ্চয়পত্রের উৎসে কর কর্তন স্পষ্ট করা হলো
প্রায় এক মাস ধরে গ্রাহকদের নানা ধরনের হয়রানির পর অবশেষে সঞ্চয়পত্রের উৎসে কর কর্তন নিয়ে জটিলতার অবসান ঘটাতে আনুষ্ঠানিক পরিপত্র জারি করেছে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি)।
এই পরিপত্র জারির ফলে এখন থেকে আর কোনোভাবে ২০১১ সালের ১ জুলাইয়ের আগে কেনা পরিবার ও পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মুনাফায় উৎসে কোনো ধরনের কর কাটা হবে না, বরং সরকারি সংস্থাগুলোর দায়িত্বহীনতার ফলে এই পরিপত্র জারির আগে যাঁদের কাছ থেকে উৎসে কর কর্তন হয়েছে, তাঁরা ২০১১-১২ করবর্ষের আয়কর বিবরণী দাখিলের সময় কর্তিত উৎসে কর সমন্বয় করতে পারবেন।
তবে অন্যান্য সঞ্চয়পত্রে ক্রয়কালীন সময়ে যে হারে উৎসে কর কর্তনের বিধান রয়েছে, সেই হারেই অর্থাৎ ১০ শতাংশ হারে কর কেটে রাখা হবে।
জারিকৃত পরিপত্রে বলা হয়েছে, সব সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকেরা ক্রয়কালীন সময়ের বিদ্যমান হারে মুনাফা পাবেন। আর প্রযোজ্য ক্ষেত্রে উৎসে আয়কর পরিশোধ করতে হবে। ইতিমধ্যে পরিপত্রের অনুলিপি সব সঞ্চয় ব্যুরো, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখাগুলোয় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
তবে এ বছরের ১ জুলাই বা এর পরে কেনা সব সঞ্চয়পত্রে নতুন হারে মুনাফা পাওয়া যাবে। পরিবার ও পেনশনারসহ সব সঞ্চয়পত্রের মুনাফা উত্তোলনের সময় ৫ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তন হবে।
আগে কেনা সঞ্চয়পত্রের বিপরীতে উৎসে কর কর্তন প্রসঙ্গে পরিপত্রে বলা হয়েছে, উৎসে করের অর্থ ইতিমধ্যে সরকারি কোষাগারে জমা হয়েছে। তাই ব্যাংক, সঞ্চয় ব্যুরো, ডাকঘর এক্ষুনি সরাসরি গ্রাহককে এই অর্থ ফেরত দিতে পারবে না। তবে উৎসে আয়কর চূড়ান্ত করদায় হিসেবে পরিশোধ হিসেবে বিবেচিত হবে না। তাই যাঁদের কাছ থেকে অর্থ কেটে নেওয়া হয়েছে, তাঁরা ২০১১-১২ করবর্ষের আয়কর বিবরণী দাখিলের সময় তা সমন্বয় করতে পারবেন। সমন্বয়ের পরও অর্থ পাওনা থাকলে তা ফেরত দেওয়া হবে।
কিন্তু যেসব গ্রাহক বিশেষত মহিলাদের টিআইএন নেই, তাঁদের অর্থ কীভাবে ফেরত দেওয়া হবে সে বিষয়ে কোনো কিছু বলা হয়নি।
প্রসঙ্গত, একটি অসম্পন্ন নির্দেশনার ভিত্তিতে চলতি জুলাইয়ের শুরু থেকেই সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের মুনাফার ওপর উৎসে কর কর্তন শুরু করে দেয় সংশ্লিষ্ট ব্যাংক, ডাকঘর ও সঞ্চয় ব্যুরো কার্যালয়গুলো। এতে পরিবার ও পেনশনার সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকেরা বড় ধরনের হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হন।
বিষয়টি সরকারের নজরে আসার পর ২১ জুলাই অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে বৈঠকে হয় সিদ্ধান্ত হয়, ১ জুলাইয়ের আগে কেনা পরিবার ও পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মুনাফায় উৎসে কর কাটা হবে না। তার পরও আনুষ্ঠানিক পরিপত্র জারি করতে পাঁচ দিন সময় ক্ষেপণ করা হয়।
উল্লেখ্য, ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে পরিবার ও পেনশনার সঞ্চয়পত্র বাদে অন্য সঞ্চয়পত্রগুলোর মুনাফার ওপর ১০ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তনের ঘোষণা দেওয়া হয়। এর ফলে ২০১০ সালের ১ জুলাই থেকে ২০১১ সালের ৩০ জুন সময়কালের মধ্যে যাঁরা পরিবার ও পেনশনার সঞ্চয়পত্র কিনেছেন, তাঁদের মুনাফা করমুক্ত থাকে। তাঁরা যখনই মুনাফা উত্তোলন করুন না কেন, তাঁদের কাছ থেকে কোনোভাবেই কোনো কর কর্তনের সুযোগ নেই।
এই পরিপত্র জারির ফলে এখন থেকে আর কোনোভাবে ২০১১ সালের ১ জুলাইয়ের আগে কেনা পরিবার ও পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মুনাফায় উৎসে কোনো ধরনের কর কাটা হবে না, বরং সরকারি সংস্থাগুলোর দায়িত্বহীনতার ফলে এই পরিপত্র জারির আগে যাঁদের কাছ থেকে উৎসে কর কর্তন হয়েছে, তাঁরা ২০১১-১২ করবর্ষের আয়কর বিবরণী দাখিলের সময় কর্তিত উৎসে কর সমন্বয় করতে পারবেন।
তবে অন্যান্য সঞ্চয়পত্রে ক্রয়কালীন সময়ে যে হারে উৎসে কর কর্তনের বিধান রয়েছে, সেই হারেই অর্থাৎ ১০ শতাংশ হারে কর কেটে রাখা হবে।
জারিকৃত পরিপত্রে বলা হয়েছে, সব সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকেরা ক্রয়কালীন সময়ের বিদ্যমান হারে মুনাফা পাবেন। আর প্রযোজ্য ক্ষেত্রে উৎসে আয়কর পরিশোধ করতে হবে। ইতিমধ্যে পরিপত্রের অনুলিপি সব সঞ্চয় ব্যুরো, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখাগুলোয় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
তবে এ বছরের ১ জুলাই বা এর পরে কেনা সব সঞ্চয়পত্রে নতুন হারে মুনাফা পাওয়া যাবে। পরিবার ও পেনশনারসহ সব সঞ্চয়পত্রের মুনাফা উত্তোলনের সময় ৫ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তন হবে।
আগে কেনা সঞ্চয়পত্রের বিপরীতে উৎসে কর কর্তন প্রসঙ্গে পরিপত্রে বলা হয়েছে, উৎসে করের অর্থ ইতিমধ্যে সরকারি কোষাগারে জমা হয়েছে। তাই ব্যাংক, সঞ্চয় ব্যুরো, ডাকঘর এক্ষুনি সরাসরি গ্রাহককে এই অর্থ ফেরত দিতে পারবে না। তবে উৎসে আয়কর চূড়ান্ত করদায় হিসেবে পরিশোধ হিসেবে বিবেচিত হবে না। তাই যাঁদের কাছ থেকে অর্থ কেটে নেওয়া হয়েছে, তাঁরা ২০১১-১২ করবর্ষের আয়কর বিবরণী দাখিলের সময় তা সমন্বয় করতে পারবেন। সমন্বয়ের পরও অর্থ পাওনা থাকলে তা ফেরত দেওয়া হবে।
কিন্তু যেসব গ্রাহক বিশেষত মহিলাদের টিআইএন নেই, তাঁদের অর্থ কীভাবে ফেরত দেওয়া হবে সে বিষয়ে কোনো কিছু বলা হয়নি।
প্রসঙ্গত, একটি অসম্পন্ন নির্দেশনার ভিত্তিতে চলতি জুলাইয়ের শুরু থেকেই সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের মুনাফার ওপর উৎসে কর কর্তন শুরু করে দেয় সংশ্লিষ্ট ব্যাংক, ডাকঘর ও সঞ্চয় ব্যুরো কার্যালয়গুলো। এতে পরিবার ও পেনশনার সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকেরা বড় ধরনের হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হন।
বিষয়টি সরকারের নজরে আসার পর ২১ জুলাই অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে বৈঠকে হয় সিদ্ধান্ত হয়, ১ জুলাইয়ের আগে কেনা পরিবার ও পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মুনাফায় উৎসে কর কাটা হবে না। তার পরও আনুষ্ঠানিক পরিপত্র জারি করতে পাঁচ দিন সময় ক্ষেপণ করা হয়।
উল্লেখ্য, ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে পরিবার ও পেনশনার সঞ্চয়পত্র বাদে অন্য সঞ্চয়পত্রগুলোর মুনাফার ওপর ১০ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তনের ঘোষণা দেওয়া হয়। এর ফলে ২০১০ সালের ১ জুলাই থেকে ২০১১ সালের ৩০ জুন সময়কালের মধ্যে যাঁরা পরিবার ও পেনশনার সঞ্চয়পত্র কিনেছেন, তাঁদের মুনাফা করমুক্ত থাকে। তাঁরা যখনই মুনাফা উত্তোলন করুন না কেন, তাঁদের কাছ থেকে কোনোভাবেই কোনো কর কর্তনের সুযোগ নেই।
No comments