লাদেনের শেষ ইচ্ছে!
সারা বিশ্বে আল-কায়েদাপ্রধান ওসামা বিন লাদেনের অসংখ্য অনুসারী রয়েছে, তাতে সন্দেহ নেই। কিন্তু খোদ লাদেনের কিনা শেষ ইচ্ছে ছিল, তাঁর সন্তানেরা যেন তাঁর মতোই জিহাদি পথে পা না বাড়ায়। তাঁর আদর্শ অনুসরণ না করে। তাঁর প্রতিষ্ঠিত আল-কায়েদার সদস্য না হয়। আর তাঁর মৃত্যুর পর স্ত্রীরা যেন অন্য কোনো পুরুষকে বিয়ে না করেন। লাদেনের ইচ্ছাপত্র বা উইলের বরাত দিয়ে কুয়েতভিত্তিক আল-অ্যানবা পত্রিকার এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়।
পত্রিকাটির খবরে বলা হয়, লাদেন ২০০১ সালের ১৪ ডিসেম্বর কম্পিউটারে চার পৃষ্ঠার একটি উইল লেখেন। পরে ওই উইলে স্বাক্ষরও করেন তিনি। কারণ, লাদেন আশঙ্কা করতেন তাঁকে হত্যা করা হতে পারে। নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ারে ৯/১১-এর সন্ত্রাসী হামলার পর লাদেনকে ওই হামলার পরিকল্পনাকারী হিসেবে অভিযোগ করে যুক্তরাষ্ট্র। পরে তাঁকে জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় পাকড়াও অভিযান শুরু করা হয়।
আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা বিন লাদেনের স্ত্রী ও সন্তানদের সঠিক সংখ্যা নিয়ে মতবিরোধ আছে। এ ক্ষেত্রে নিশ্চিত করে কিছু বলা প্রায় অসম্ভব। তবে বিভিন্ন খবরে বলা হয়, লাদেন চার থেকে পাঁচটি বিয়ে করেছিলেন। তাঁর সন্তানের সংখ্যা ১২ থেকে ২৬ জন।
জিহাদি কর্মকাণ্ড চালাতে গিয়ে পর্যাপ্ত সময় দিতে না পারায় উইলে সন্তানদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন লাদেন।
পত্রিকাটির খবরে বলা হয়, লাদেন ২০০১ সালের ১৪ ডিসেম্বর কম্পিউটারে চার পৃষ্ঠার একটি উইল লেখেন। পরে ওই উইলে স্বাক্ষরও করেন তিনি। কারণ, লাদেন আশঙ্কা করতেন তাঁকে হত্যা করা হতে পারে। নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ারে ৯/১১-এর সন্ত্রাসী হামলার পর লাদেনকে ওই হামলার পরিকল্পনাকারী হিসেবে অভিযোগ করে যুক্তরাষ্ট্র। পরে তাঁকে জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় পাকড়াও অভিযান শুরু করা হয়।
আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা বিন লাদেনের স্ত্রী ও সন্তানদের সঠিক সংখ্যা নিয়ে মতবিরোধ আছে। এ ক্ষেত্রে নিশ্চিত করে কিছু বলা প্রায় অসম্ভব। তবে বিভিন্ন খবরে বলা হয়, লাদেন চার থেকে পাঁচটি বিয়ে করেছিলেন। তাঁর সন্তানের সংখ্যা ১২ থেকে ২৬ জন।
জিহাদি কর্মকাণ্ড চালাতে গিয়ে পর্যাপ্ত সময় দিতে না পারায় উইলে সন্তানদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন লাদেন।
No comments